ইস্পাহানি-প্রথম আলো আন্তবিশ্ববিদ্যালয় ফুটবল আবার আসছে
Published: 25th, October 2025 GMT
বছর ঘুরে আবার আয়োজিত হতে যাচ্ছে ইস্পাহানি-প্রথম আলো আন্তবিশ্ববিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট। দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিয়ে আন্তবিশ্ববিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের তৃতীয় আসর শুরু হবে আগামী মাসের তৃতীয় সপ্তাহে। অনলাইনে নিবন্ধন শুরু হবে ২৯ অক্টোবর থেকে।
এবারের টুর্নামেন্টে ঢাকার ২৪টি, চট্টগ্রামের ১০টি এবং রাজশাহী ও খুলনার ৪টি করে মোট ৪২টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুটবল দল অংশ নিতে পারবে। দেশের চারটি অঞ্চলকে মোট আটটি গ্রুপে ভাগ করে হবে টুর্নামেন্ট। প্রতিটি গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন দল নিয়ে ঢাকায় হবে প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব। আজ বিকেলে প্রথম আলো কার্যালয়ের সভাকক্ষে টুর্নামেন্টে অংশ নিতে ইচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক প্রতিনিধি ও ফুটবল দলের অধিনায়কদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রথম আলো কার্যালয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক প্রতিনিধি ও ফুটবল দলের অধিনায়কদের মতবিনিময় সভায় কথা বলছেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) হেড অব রেফারিজ ও সাবেক ফিফা রেফারি আজাদ রহমান, পাশে আছেন টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির প্রধান ও জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক আশরাফউদ্দিন আহমেদ চুন্নু ও প্রথম আলোর প্রধান ক্রীড়া সম্পাদক উৎপল শুভ্র.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ফ টবল দল প রথম আল য় ফ টবল
এছাড়াও পড়ুন:
ভেনেজুয়েলা নিয়ে ট্রাম্প কী লক্ষ্য অর্জন করতে চান
দুই মাস ধরে যুক্তরাষ্ট্র ক্যারিবীয় সাগরে কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড় সামরিক সমাবেশ ঘটাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র বলছে, মাদকের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য এ আয়োজন। কিন্তু ওয়াশিংটনের প্রকৃত উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে কারাকাসকে বার্তা দিতে চায়।
যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে ছোট ছোট নৌযানে হামলা চালিয়ে কয়েকজনকে হত্যা করেছে। এই হামলাগুলোকে ঘিরে লাতিন আমেরিকা অঞ্চলজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে। বিশেষজ্ঞরা প্রশ্ন তুলেছেন এর বৈধতা নিয়ে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকাণ্ড আসলে ইঙ্গিত দিচ্ছে—ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলা মাদুরোকে ভয় দেখাতে অভিযান চালানো হচ্ছে।
লন্ডনভিত্তিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান চ্যাথাম হাউসের লাতিন আমেরিকা-বিষয়ক সিনিয়র ফেলো ক্রিস্টোফার সাবাতিনি বলেন, এটি মূলত সরকার পরিবর্তনের প্রচেষ্টা। তারা হয়তো সরাসরি আগ্রাসনে যাবে না, বরং শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে বার্তা দিতে চায়।
সাবাতিনির মতে, এই সামরিক আয়োজন আসলে শক্তি প্রদর্শন। এর উদ্দেশ্য ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী ও মাদুরোর ঘনিষ্ঠ মহলে ভয় সৃষ্টি করা, যাতে তারা তাঁর বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প