বলিউডের অন্যতম আলোচিত তারকা জুটি আমির খান ও কিরণ রাও। ব্যক্তিগত জীবনে এই দম্পতিকে হাসি-খুশি দেখা গেলেও জীবনের চলার পথে ছন্দপতন ঘটে। ফলে, ২০২১ সালে আলাদা হয়ে যান তারা।

আমির-কিরণের সংসার ভাঙা নিয়ে জল্পনা কম হয়নি। এখনো তা চলমান। বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে একাধিকবার কথাও বলেছেন কিরণ রাও। কয়েক দিন আগে ফিল্মফেয়ারকে সাক্ষাৎকার দেন তিনি। সেখানে কিরণ রাও দাবি করেন— “এটি তাদের ‘সুখের বিবাহবিচ্ছেদ’।”

কিরণ রাও বলেন, “এটি (বিবাহবিচ্ছেদ) খুবই মসৃণভাবে ঘটেছিল। কারণ এমন একটি জায়গায় পৌঁছাতে আমাদের সময় লেগেছিল; যেখানে বিবাহবিচ্ছেদের জন্য প্রস্তুত ছিলাম। ডিভোর্সের ব্যাপারটি নিয়ে আমরা দীর্ঘদিন আলোচনা করেছি। আমরা যখন বিবাহবিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিই, তখন তা খুবই সচেতনভাবে নিয়েছিলাম। আমরা কখনো মারামারি করিনি। কিন্তু আমাদের তর্ক হতো। আবার সেটা ১২ ঘণ্টার মধ্যে মিটেও যেত। এ ধরনের মতবিরোধ বাবা-মায়ের সঙ্গেও হতে পারে।”

আরো পড়ুন:

গায়িকা নেহা কাক্করকে গ্রেপ্তারের ছবির সত্যতা কী?

‘কহো না পেয়ার হ্যায়’ সিনেমার রজত জয়ন্তী: স্মৃতির ডায়েরি খুললেন হৃতিক

আমির খানের সঙ্গে কিরণ রাওয়ের সম্পর্ক প্রেম-শ্রদ্ধার মোড়কে আবদ্ধ। এ তথ্য উল্লেখ করে পরিচালক কিরণ রাও বলেন, “সে (আমির) আমার বন্ধু। কেবল তাই নয়, নানাভাবে সে আমার শিক্ষক। সে আমার সাপোর্ট সিস্টেম এবং সবসময় এটা ছিল। কিন্তু এমন কিছু দিন এসেছে, যখন সে আমার প্রতি রাগ করেছে।”

আমির খান ও কিরণ রাও তাদের ডিভোর্সকে ‘সুখের বিবাহবিচ্ছেদ’ বলে অভিহিত করেন। এই তথ্য উল্লেখ করে আমিরের মা-সন্তানদের সঙ্গে সম্পর্ক ব্যাখ্যা করেন কিরণ রাও। তার ভাষায়— “তার (আমিরের মা) মা এখনো আমার শাশুড়ির মতো। জুনায়েদ, ইরা আমার প্রিয় বন্ধু।”

‘লগান’ সিনেমার সেটে আমির ও কিরণের পরিচয় হয়। এরপর তাদের বন্ধুত্ব থেকে প্রেম এবং ২০০৫ সালে এই জুটির বিয়ে হয়। তারও আগে ভালোবেসে পাশের বাড়ির মেয়ে রিনা দত্তকে বিয়ে করেছিলেন আমির। কিন্তু তার সেই সংসারও টেকেনি।

ঢাকা/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের রাজস্ব খাতভুক্ত ‘ফোরম্যান (কারিগরি)’ পদে নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচিসহ বিস্তারিত প্রকাশ করা হয়েছে। গতকাল রোববার বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের ওয়েবসাইটে এ–সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।

নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচি ও কেন্দ্র—

লিখিত (MCQ) পরীক্ষা: ২৮ নভেম্বর ২০২৫, বেলা ৩টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এ পরীক্ষার কেন্দ্র রাজধানীর কুর্মিটোলা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, খিলক্ষেত, ঢাকা-১২২৯

লিখিত পরীক্ষা (রচনামূলক): ২৯ নভেম্বর ২০২৫, বেলা ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। এ পরীক্ষার কেন্দ্র: প্রশিক্ষণ একাডেমি ভবন বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড নিকুঞ্জ-২, খিলক্ষেত, ঢাকা-১২২৯। লিখিত (MCQ) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা এ পরীক্ষায় অংশ নেবেন।

মৌখিক পরীক্ষা: ৩০ নভেম্বর এবং ১ ডিসেম্বর ২০২৫, বিকেল ৪টা থেকে। মৌখিক পরীক্ষার কেন্দ্র: সদস্য (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন)-এর অফিস কক্ষ, সদর দপ্তর ভবন (৩য় তলা), বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড, নিকুঞ্জ-২, খিলক্ষেত, ঢাকা-১২২৯। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা এ পরীক্ষায় অংশ নেবেন।

আরও পড়ুনসন্তান লালন–পালনের চাপের পরেও যে দেশে নারীরা রেকর্ড কর্মসংস্থানে১৫ ঘণ্টা আগেপ্রার্থীদের প্রতি নির্দেশনা—

১. প্রার্থীদের অনুকূলে ডাকযোগে কোনো প্রবেশপত্র প্রেরণ করা হবে না। প্রার্থীদের ওয়েবসাইট হতে প্রবেশপত্র ডাউনলোডপূর্বক প্রিন্ট করে সংগ্রহ করতে হবে। পরীক্ষার সময় অবশ্যই প্রবেশপত্র সঙ্গে আনতে হবে।

২. পরীক্ষার হলে মোবাইল ফোন, ক্যালকুলেটর, ডিজিটাল ঘড়ি, ব্যাগ ও যেকোনো ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস আনা যাবে না।

৩. পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট পূর্বে প্রার্থীদের নিজ নিজ আসন গ্রহণ করতে হবে।

৪. পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রার্থীদের কোনো প্রকার টিএ/ডিএ প্রদান করা হবে না।

আরও পড়ুনজুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনে বিশাল নিয়োগ, পদ ১১৫২২৩ নভেম্বর ২০২৫আরও পড়ুনবিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ফ্রি অনলাইন কোর্স: ২০টির বেশি ভাষা শেখার সুযোগ৪ ঘণ্টা আগে

সম্পর্কিত নিবন্ধ