অর্শদীপ সিং ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বর্ষসেরা
Published: 25th, January 2025 GMT
অর্শদীপ সিং ছিলেন আইসিসির ঘোষিত ২০২৩ সালের বর্ষসেরা টি-টোয়েন্টি দলে। গতবছর (২০২৪ সালে) ভারতকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতানোর পেছনে অসামান্য অবদান রাখেন এই বাঁহাতি পেসার। তার স্বীকৃতিস্বরূপ আজ (২৫ জানুয়ারি, ২০২৫) ২০২৪ সালের টি-টোয়েন্টিতে বর্ষসেরা ক্রিকেটারের মর্যাদা পেলেন অর্শদীপ।
২০২৪ সালে ১৮টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছিলেন অর্শদীপ। এই বাঁহাতি পেসার ৩৬টি উইকেট শিকার করেছেন ১৩.
গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও অনবদ্য পারফর্ম করেন তিনি। আটটি ম্যাচে নেন ১৭টি উইকেট। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ৪ উইকেট নিয়েছিলেন মাত্র ৯ রান খরচ করে। বিশেষ করে ইনিংসের শেষ দিকের ওভারগুলিতে অর্শদীপের হাতে বল তুলে দিয়ে নিশ্চিত থেকেছেন রোহিত শর্মা। ফাইনাল ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৩০ বলে যখন ডিফেন্ড করার জন্য মাত্র ৩০ রান ছিল, তখন জাসপ্রীত বুমরাহর সাথে জুটি বেঁধে দারুণ বোলিং করেছিলেন আর্শদীপ।
আরো পড়ুন:
বাংলাদেশের কেউ নেই আইসিসির বর্ষসেরা টি-টোয়েন্টি একাদশে, আছেন জিম্বাবুয়ের একজন
শেষ গন্তব্যে বিপিএল
ভারতের প্রথম বোলার হিসাবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ১০০ উইকেটের মাইলফলকের সামনে অর্শদীপ (৯৮)। ইডেনে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এই মুহূর্তে চলমান দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে এখন পর্যন্ত ১ উইকেট নিয়ে 'উইকেটের সেঞ্চুরি' থেকে আছেন দুই কদম দূরে। এই বাঁহাতি পেসার ইডেনে চলমান সিরিজের প্রথম ম্যাচে ১ উইকেট নিয়ে পেছনে ফেলেছেন যুজবেন্দ্র চাহালকে। কুড়ি ওভারের সংস্করণে ভারতের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী এখন আর্শদীপ।
ঢাকা/নাভিদ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আইস স উইক ট
এছাড়াও পড়ুন:
আইএসআইয়ের সাবেক প্রধান ফয়েজ হামিদের ১৪ বছরের কারাদণ্ড
পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার–সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) সাবেক প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) ফয়েজ হামিদকে ১৪ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির একটি সামরিক আদালত। তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা লঙ্ঘন ও রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের অভিযোগ আনা হয়েছিল।
ফয়েজ হামিদ ২০২৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত আইএসআইয়ের প্রধান ছিলেন। ওই সময় পাকিস্তানের সরকারপ্রধান ছিলেন ইমরান খান। পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রধান ইমরান খান এখন কারাগারে আছেন।
ইমরান খানের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত ছিলেন ফয়েজ হামিদ। ইমরান খান তাঁকে আইএসআইয়ের প্রধান করেছিলেন। ২০২২ সালে পার্লামেন্টের অনাস্থা ভোটে হেরে ইমরান খান ক্ষমতাচ্যুত হলে নির্ধারিত সময়ের আগে অবসরে যান গোয়েন্দাপ্রধান ফয়েজ হামিদ।
পাকিস্তানের সামরিক প্রেক্ষাপটে সেনাপ্রধানের পর আইএসআইয়ের প্রধানকে সবচেয়ে বেশি প্রভাবশালী ব্যক্তি হিসেবে ধরা হয়। দেশটিতে এর আগে আইএসআইয়ের কোনো প্রধানকে কখনোই সামরিক আদালতে বিচার করা হয়নি।
পাকিস্তানের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বিবৃতিতে জানায়, ২০২৪ সালের ১২ আগস্ট এ বিচার কার্যক্রম শুরু হয়েছিল। দীর্ঘ ১৫ মাস ধরে পাকিস্তানের সামরিক আইনের আওতায় বিচার কার্যক্রম চলেছে।
ফয়েজ হামিদের আইনজীবী মিয়া আলি আশফাক বলেন, বর্তমানে সেনা হেফাজতে থাকা তাঁর মক্কেল ‘এক হাজার শতাংশ’ নির্দোষ। রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন তিনি।
আরও পড়ুনপাকিস্তানে প্রথমবারের মতো বিচারের মুখে সাবেক আইএসআই প্রধান১২ আগস্ট ২০২৪