চাচা, হেনা কোথায়...সংলাপ রচয়িতা বললেন, ‘আমি কৃতজ্ঞ’
Published: 8th, February 2025 GMT
প্রেমের সমাধি সিনেমার জনপ্রিয় সংলাপ ‘চাচা, হেনা কোথায়?’ এই সংলাপ রচয়িতার নাম দেলোয়ার জাহান ঝন্টু। তিনি প্রায় সাড়ে তিনশোর বেশি চিত্রনাট্য লিখেছেন, পরিচালনা করেছেন ৭৩টি চলচ্চিত্র। সম্প্রতি ‘চাচা, হেনা কোথায়?’ সংলাপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। নতুন করে আলোচনায় এসেছেন দেলোয়ার জাহান ঝন্টু।
গণমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘‘চাচা হেনা কোথায়?— এটা লিখেছিলাম গল্পের সিক্যুয়েন্স অনুযায়ী। তখনও এত খুশি লাগে নাই। এখন খুব খুশি লাগছে যে, এইরকম একটা ছোট্ট সংলাপ ফেসবুকে দেখছি। আমাকে অনেকে ফোন করে বলছে। এই সংলাপকে তোমরা যারা ভাইরাল করেছো তোমাদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। এই জন্য কৃতজ্ঞ যে, মানুষের প্রশংসা মানুষ শুনতে চায়। মানুষের বদনাম করলে অখুশী হয় আর সুনাম করলে খুশি হয়। ’’
২৯ বছর আগে মুক্তি পায় পরিচালক ইফতেখার জাহান পরিচালিত সিনেমা ‘প্রেমের সমাধি’। এর কাহিনি, সংলাপ ও চিত্রনাট্য করেছেন দেলোয়ার জাহান ঝন্টু। সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া ‘প্রেমের সমাধি’ ছবির সেই ভিডিও ক্লিপে দেখা যায়, সিনেমার একপর্যায়ে নায়ক বকুল (বাপ্পারাজ) দীর্ঘদিন পর বাড়ি ফিরে তার প্রেমিকা হেনার (শাবনাজ) বাড়ি সাজানো দেখতে পান। তিনি হেনার বাবাকে জিজ্ঞেস করেন, ‘চাচা, বাড়িঘর এত সাজানো কেন? আর হেনা কোথায়? চাচা, কথা বলছেন না যে। চুপ করে আছেন কেন?’ বকুলের এই কথার জবাবে চাচা বলেন, ‘হেনাকে তুমি ভুলে যাও, হেনার বিয়ে হয়ে গেছে।’ বকুল তখন আবেগাপ্লুত হয়ে বলে, ‘না না, হেনার বিয়ে হতে পারে না। আমি বিশ্বাস করি না, আমি বিশ্বাস করি না।’ এই সংলাপের পরে ‘প্রেমের সমাধি ভেঙে, মনের শিকল ছিঁড়ে, পাখি যায় উড়ে যায়’ গানটে গেয়ে ওঠেন বকুল।
আরো পড়ুন:
তিনিই এখন ভারতের সবচেয়ে বেশি আয় করা সংগীত পরিচালক
‘চিচিং ফাঁক’ এ প্রিয়াঙ্কা সরকার
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
শেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ দিলো ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স
পুঁজিবাজারের বিমা খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের প্রেরণ করা হয়েছে। ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য এ লভ্যাংশ বিতরণ করেছে কোম্পানিটি।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক (বিইএফটিএন) সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক হিসাবে পাঠানো হয়েছে।
কোম্পানির ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে। ফলে প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের শেয়ারের বিপরীতে ১ টাকা নগদ লভ্যাংশ পায়েছেন শেয়ারহোল্ডারা।
কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিক্রমে তা অনুমোদন করা হয়।
ঢাকা/এনটি/ইভা