দুই পুলিশ সদস্যসহ সাতজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
Published: 9th, February 2025 GMT
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর মহাখালী, রামপুরা ও উত্তরায় মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের অভিযোগে করা মামলায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল সাতজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। তাঁদের মধ্যে দুজন পুলিশ সদস্য।
এ ছাড়া রাজধানীর চানখাঁর পুলে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের অভিযোগে করা এক মামলায় ইতিপূর্বে গ্রেপ্তার পুলিশ কনস্টেবল সুজন হোসেনকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
আরও পড়ুনদল নিষিদ্ধের বিধান আসছে আন্তর্জাতিক অপরাধ আইনে ১৮ নভেম্বর ২০২৪আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো.
পৃথক চারটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনাল ওই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ও রিমান্ডের আদেশ দিয়েছেন। এসব আবেদন করেন প্রসিকিউটর গাজী মোনাওয়ার হুসাইন ও বি এম সুলতান মাহমুদ।
আরও পড়ুনআন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারকাজ শুরু১৭ অক্টোবর ২০২৪পরে সাংবাদিকদের গাজী মোনাওয়ার হুসাইন বলেন, ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠনের পর এখন পর্যন্ত ১৮টি মামলায় ১১৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৩৫ জন গ্রেপ্তার হয়ে জেলহাজতে আছেন।
আরও পড়ুনআন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মামলা জটিল, তাড়াহুড়া করা যাবে না: টবি ক্যাডম্যান২৭ জানুয়ারি ২০২৫উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ব চ রপত পর য় ন সদস য
এছাড়াও পড়ুন:
মায়ের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল কিশোরী, সাপের কামড়ে মৃত্যু
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় সাপের কামড়ে এক কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় ওই কিশোরীকে একটি বিষধর সাপ ছোবল দেয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু হয় তার।
নিহত কিশোরীর নাম নাঈমা আকতার (১৩)। সে আনোয়ারার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামের বক্সি মিয়াজিবাড়ির মোহাম্মদ হাসানের মেয়ে। স্থানীয় একটি মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল সে।
পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে খাওয়াদাওয়া সেরে মা ও ছোট বোনের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল নাঈমা। রাত তিনটার দিকে সাপের ছোবলে তার ঘুম ভাঙে। বিষয়টি পরিবারের সদস্যদের জানালে তাকে উদ্ধার করে রাতেই আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। তবে ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক নাঈমাকে মৃত ঘোষণা করেন। জানতে চাইলে নাঈমার চাচা কফিল উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন বলেন, ‘সাপে কামড় দিয়েছে জানার পর আমরা নাঈমাকে হাসপাতালে নিয়েছিলাম। কিন্তু তাকে বাঁচানো যায়নি।’
আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, সাপে কামড় দেওয়া এক কিশোরীকে হাসপাতালে আনা হয়ছিল। তবে হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।