বন্দরে অটো ছিনতাই কালে স্থানীয় জনতা ২ ছিনতাইকারীকে গণপিটুনি দিয়ে কামতাল তদন্ত কেন্দ্র পুলিশে সোর্পদ করেছে।

আটককৃত ছিনতাইকারীরা হলো সোনারগাঁ থানার দক্ষিন কুতুবপুর এলাকার মজিবুর রহমানের ছেলে ছিনতাইকারী জসিম উদ্দিন (২৪) ও একই থানার কাঁচপুর পুরান বাজার এলাকার মফিজুল মিয়ার ছেলে অপর ছিনতাইকারী সৈকত (২৩)। জনতা কর্তৃক আটককৃত  ২ ছিনতাইকারীকে শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারী) দুপুরে ৫৪ ধারা আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ।

এর আগে গত শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারী) রাতে বন্দর উপজেলার মালিবাগস্থ মোল্লা মার্কেটের সামনে অটোগাড়ী ছিনতাইকালে স্থানীয় জনতা উল্লেখিত ২ ছিনতাইকারীকে আটক করে পুলিশে সোর্পদ করে।

এলাকাবাসী তথ্য সূত্রে জানা গেছে, বন্দরে অটোগাড়ী চুরি ও ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটনা ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। জেলার বিভিন্ন এলাকার একটি সংবদ্ধ ছিনতাইকারী দল প্রতিনিয়ত বন্দরে বিভিন্ন স্থানে অটো চালকদেরকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে অটোগাড়ী ছিনিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।  #

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

গজারিয়ায় জনতার হাতে আটক ৩, অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় ২১ রাউন্ড কার্তুজ, ৩টি রামদা, ২০টি ককটেল ও ৬টি পেট্রলবোমাসহ তিনজনকে আটক করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে উপজেলার গুয়াগাছিয়া ইউনিয়নের শিমুলিয়া গ্রাম থেকে তাদের আটক করা হয়।

আটককৃতরা হলেন- নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলার আনোয়ার হোসেন ভূঁইয়ার ছেলে আবু হানিফ (৪২), চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার হাঁপানিয়া গ্রামের জসীম ব্যাপারীর ছেলে রাসেল (২৫) এবং গজারিয়া উপজেলার গুয়াগাছিয়া ইউনিয়নের বালুয়াকান্দি গ্রামের মুজাফফর ব্যাপারীর ছেলে লোকমান (৩০)।

আরো পড়ুন:

ঢামেক হাসপাতালে নিরাপত্তা জোরদার

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, সম্প্রতি এলাকায় চুরি-ডাকাতি বেড়ে যাওয়ায় স্থানীয়ভাবে গ্রাম পাহারার ব্যবস্থা করা হয়। গত রাত আড়াইটার দিকে ১০-১২ জন লোকের উপস্থিতি টের পায় পাহারাদার দল। এ সময় তাদের ধাওয়া দেওয়া হলে কয়েকজন পালিয়ে গেলেও জনতার হাতে আটক হন তিনজন। পরে আটককৃতদের কাছ থেকে ২১টি কার্তুজ, ৩টি রামদা, ২০টি ককটেল ও ৬টি পেট্রলবোমা উদ্ধার করা হয়। গণপিটুনি দিয়ে তাদের আটকে রাখে উত্তেজিত জনতা। শুক্রবার তাদের পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।

গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক নূরে আলম জিকু বলেন, ‘‘আহত তিনজনকে হাসপাতালে আনা হয়েছিল। তবে, কারো আঘাতই গুরুতর নয়। প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাদের পুলিশের কাছে দেওয়া হয়েছে।’’

গজারিয়া থানার ওসি মো. হাসান আলী বলেন, ‘‘জনতার হাতে আটক তিনজনকে থানায় আনা হয়েছে। তাদের কাছ থেকে কিছু অস্ত্র-গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। আটককৃতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’’

ঢাকা/রতন/রাজীব

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • গজারিয়ায় জনতার হাতে আটক ৩, অস্ত্র-গুলি উদ্ধার