জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের লিখিত পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
Published: 17th, February 2025 GMT
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। এ পরীক্ষা আগামী ৮ মার্চ ও ১৫ মার্চে অনুষ্ঠিত থেকে।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ৮ মার্চ সকাল ১০টায় ‘প্রশিক্ষক, গ্রেড-৩’ পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৈধ মর্মে অনুমোদিত ৮ জন প্রার্থীর বর্তমান ঠিকানায় প্রবেশপত্র পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি যাঁদের মোবাইল নম্বর উল্লেখ করা হয়েছে, তাঁদের কাছে এসএমএস ও হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা প্রদান করা হয়েছে। এ ছাড়া আগামী ১৫ মার্চ সকাল ১০টায় ইনস্ট্রাক্টর ও ইনস্ট্রাক্টসে পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ইনস্ট্রাক্টর পদে ২৭ ও ইনস্ট্রাক্টসে পদে ৪ জন প্রার্থীর বর্তমান ঠিকানায় প্রবেশপত্র পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি যাঁদের মোবাইল নম্বর উল্লেখ করা হয়েছে, তাঁদের কাছে এসএমএস ও হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা প্রদান করা হয়েছে।
আরও পড়ুনবিআইডব্লিউটিএতে বড় নিয়োগ, পদ ২৩৬, আবেদন শেষ কাল৭ ঘণ্টা আগেআরও পড়ুনহার্ভার্ডে বৃত্তি নিয়ে এমবিএ’র সুযোগ বাংলাদেশিদের ৮ ঘণ্টা আগে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: র ল খ ত পর ক ষ ইনস ট র ক
এছাড়াও পড়ুন:
ছুটি না পেয়ে অসুস্থ শ্রমিকের মৃত্যু, মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
নারায়ণগঞ্জের বন্দরের মদনপুর এলাকায় লারিজ ফ্যাশনের পোশাক কারখানায় অসুস্থ হয়ে রিনা আক্তার (৩২) নামের এক শ্রমিকের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন শ্রমিকরা।
সোমবার (৩ নভেম্বর) সকালে তারা মদনপুরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করেন। খবর পেয়ে থানা পুলিশের সঙ্গে হাইওয়ে ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও শ্রমিকরা জানিয়েছেন, রিনা আক্তার অসুস্থ অবস্থায় কারখানায় কাজ করছিলেন। রোববার তিনি বেশি অসুস্থতা অনুভব করলে ছুটি চেয়ে আবেদন করেন। তবে, কর্তৃপক্ষ ওই শ্রমিকের আবেদনে সাড়া না দিয়ে কাজ করতে বাধ্য করেন। ওই নারী গুরুতর অসুস্থ হয়ে ফ্লোরে লুটিয়ে পড়লে তাৎক্ষণিকভাবে সহকর্মীরা স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে তার শারীরিক অবস্থার আরো অবনতি ঘটলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
অবরোধকারী শ্রমিকদের অভিযোগ, তাদের সহকর্মীর মৃত্যুর জন্য মালিকপক্ষ দায়ী। রিনা অসুস্থ হওয়া সত্ত্বেও তাকে ছুটি দেওয়া হয়নি। চিকিৎসার অভাবে মারা গেছেন তিনি।
লারিজ ফ্যাশনের মালিকপক্ষ ও কর্মকর্তাদেরকে গ্রেপ্তার করার দাবি জানিয়েছেন শ্রমিকরা।
এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে লারিজ ফ্যাশন কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) শিমুল বলেছেন, আমাদের একজন শ্রমিক অসুস্থ হয়ে পড়লে তাৎক্ষণিকভাবে তাকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলে ঢাকা মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে মৃত্যু হয়। এতে আমাদের কোনো গাফিলতি নেই। আমরা আমাদের সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি।
কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী বলেছেন, সহকর্মীর মৃত্যুর জন্য গার্মেন্টস মালিকপক্ষ দায়ী, এমন অভিযোগ করে শ্রমিকরা আন্দোলনে নেমেছেন। আমরা তাদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করছি। ঘটনাস্থলে থানা পুলিশের সঙ্গে হাইওয়ে ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশও আছে। শ্রমিকরা রাস্তা থেকে সরে গেছেন। যানচলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
ঢাকা/অনিক/রফিক