‘ডিরেক্টরস গিল্ড নিয়ে প্রতিবার একই রকম স্বপ্ন দেখি। এবারও তেমনই প্রত্যাশা। আমি মনে করি এবার যাঁরা দায়িত্বে এসেছেন, তাঁরা চাইলে অনেক কিছু করতে পারবেন, যেগুলো এর আগে হয়নি। বেশির ভাগই দেখা যায় গৎবাঁধা, গড্ডলিকার মতো কিছু কাজ হয় প্রতিবার। কিন্তু জরুরি বা সৃজনশীল প্রতিষ্ঠান হিসেবে যে কাজ করা দরকার, সেগুলো হয় না।’ ছোট পর্দার নির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড নিয়ে আক্ষেপ করে কথাগুলো বললেন গুণী অভিনেতা ও পরিচালক আবুল হায়াত।

গুণী এই অভিনেতা আরও জানান, ডিরেক্টরস গিল্ড নির্বাচনের আগে ও পরে প্রতিবারই তিনি আশায় বুক বাঁধেন। কিন্তু পরে তাঁকে বেশির ভাগই হতাশ হতে হয়। তাঁর মতে, একটি সৃজনশীল সংগঠনে যেগুলো বেশি গুরুত্ব পাওয়ার কথা, সেগুলো গুরুত্ব পাচ্ছে না।

গুণী অভিনেতা ও পরিচালক আবুল হায়াত ভোট দিতে এসেছিলেন।.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে ফের ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি

মাত্র দুইদিনের ব্যবধানে আবারো ভারতীয় জলসীমা লঙ্ঘন করার অভিযোগে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনীর হাতে আটক করা হয়েছে বাংলাদেশি ট্রলার। বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) মায়ের দোয়া নামক ওই ট্রলারে মোট ১৩ জন বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে গ্রেপ্তারের পাশাপাশি বাংলাদেশি ওই ফিশিং ট্রলারটি বাজেয়াপ্ত করেছে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী।

উপকূলরক্ষী বাহিনীর তরফে সংবাদমাধ্যমকে বাংলাদেশি মৎস্যজীবীদের আটক এর ব্যাপারে কোনো তথ্য জানানো হয়নি। তবে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, বাজেয়াপ্ত ট্রলার ও ১৩ জন মৎস্যজীবীকে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার অন্তর্গত ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানার হাতে ইতিমধ্যেই তুলে দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) তাদের আদালতে তোলা হবে। 

আরো পড়ুন:

জলবায়ু পরিবর্তনে বদলাচ্ছে রোগের চিত্র, বাড়ছে বিরল সংক্রমণ 

অজিতের পারিশ্রমিক ২৪১ কোটি টাকা!

এর আগে গত সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সুন্দরবনের ভারতীয় অংশে জলসীমা অতিক্রম করার অভিযোগে আটক করা হয় ১৯ বাংলাদেশি মৎস্যজীবিকে। ধৃত মৎসজীবীরা বাংলাদেশের বরিশাল  বিভাগের ভোলা জেলার পুরালিয়া গ্রামের বাসিন্দা। 

প্রসঙ্গত, গত জুলাই মাসের মাঝামাঝি ‘এফবি ঝড়’ এবং ‘এফবি মঙ্গলচণ্ডী ৩৮’ নামে দুটি ভারতীয় ফিশিং ট্রলারের ৩৪ জন ভারতীয় মৎস্যজীবীকে আটক করে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। পরবর্তীতে মোংলা থানার পুলিশের কাছে তাদের হস্তান্তর করা হয়। পাল্টাপাল্টি মৎস্যজীবী আটকের ঘটনায় দুই দেশের তরফেই ফের কূটনৈতিক টানাপোড়েন শুরু হয়েছে। তবে মৎসজীবীদের প্রত্যর্পণের বিষয়ে দুই দেশের এখনো কোনোপ্রকার আলোচনা শুরু হয়নি বলেই দূতাবাস সূত্রের খবর।

ঢাকা/সুচরিতা/ফিরোজ

সম্পর্কিত নিবন্ধ