শেয়ারবাজারে কারসাজি ও মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগে এনআরবিসি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আদনান ইমামের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। 

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারী) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। দুদকের উপ-পরিচালক মো.

মোস্তাফিজুর রহমান এ আবেদন করেন। 

দুদকের আবেদনে বলা হয়, এনআরবিসি ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যানের পদে থেকে আদনান ইমাম অন্যদের সঙ্গে যোগসাজশে শেয়ারবাজারে কারসাজি ও অন্যান্য অপরাধের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন ও পাচার করেছেন। 

অনুসন্ধানকালে গোপন সূত্রের ভিত্তিতে জানা গেছে, আদনান ইমাম দেশত্যাগের চেষ্টা করছেন। তার বিদেশ গমনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা একান্ত প্রয়োজন। নিষেধাজ্ঞা আরোপে দুদকের অনুমোদন আছে।

ঢাকা/মামুন/রফিক

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

এনআরবিসি ব্যাংকের উদ্যোক্তার শেয়ার বিক্রি 

পুঁজিবাজারে ব্যাংক খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসির একজন উদ্যোক্তা পর্বঘোষণা অনুযায়ী শেয়ার বিক্রি করেছেন।

মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আরো পড়ুন:

কারণ ছাড়াই বাড়ছে দেশবন্ধু পলিমারের শেয়ার দর

যন্ত্রপাতি কিনবে মনোস্পুল ও মাগুরা মাল্টিপ্লেক্স

এনআরবিসি ব্যাংকের উদ্যোক্তা সৈয়দ মুনসিফ আলী তার হাতে থাকা ওই ব্যাংকের ১ কোটি ১৩ লাখ ৫৪ হাজার ৬৪৫টি শেয়ারের মধ্যে থেকে ৩০ লাখ শেয়ার ডিএসইর পাবলিক মার্কেটে বিদ্যমান বাজারমূল্যে বিক্রি করেছেন।

গত ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পাবলিক মার্কেটে বিদ্যমান বাজার দরে ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে উল্লিখিত পরিমাণ শেয়ার বিক্রির ঘোষণা দেন সৈয়দ মুনসিফ আলী।

২০২১ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এনআরবিসি ব্যাংকের অনুমোদিত মূলধন ১ হাজার কোটি ও পরিশোধিত মূলধন ৮২৮ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। রিজার্ভে আছে ৫৪২ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। মোট শেয়ার সংখ্যা ৮২ কোটি ৮৬ লাখ ৪৯ হাজার ৫৩৪। এর মধ্যে ৬০.৪৭ শতাংশ আছে উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ২.৬৬ শতাংশ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে বাকি ৩৬.৮৭ শতাংশ শেয়ার আছে।

ঢাকা/এনটি/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • এনআরবিসি ব্যাংকের উদ্যোক্তার শেয়ার বিক্রি