দ্রুত চার্জ হওয়ার পাশাপাশি ভিজলেও নষ্ট হয় না এই স্মার্টফোন
Published: 11th, March 2025 GMT
দেশের বাজারে ৫ হাজার ৮০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারিসহ ৪৫ ওয়াটের সুপারভুক চার্জিং প্রযুক্তির নতুন স্মার্টফোন আনার ঘোষণা দিয়েছে অপো। ‘অপো এ৫ প্রো’ মডেলের ফোনটিতে সুপারভুক চার্জিং প্রযুক্তি থাকায় ৭৬ মিনিটের মধ্যে শূন্য থেকে ১০০ শতাংশ চার্জ করা যায়। ফলে ফোনের চার্জ শেষ হওয়া নিয়ে চিন্তা করতে হয় না। গত রোববার রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ফোনটি প্রদর্শন করা হয়। ফোনটির দাম ধরা হয়েছে ২৩ হাজার ৯৯০ টাকা। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে অপো বাংলাদেশ।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ডাবল–টেম্পার্ড গ্লাস ও ওয়াটারপ্রুফ প্রযুক্তি থাকায় ফোনটি হাত থেকে পড়ে গেলে বা পানিতে ভিজলে নষ্ট হয় না, ধুলাও জমে না। এ ছাড়া এআই ইরেজার, এআই রিফ্লেকশন রিমুভার, এআই আনব্লার, এআই ক্লিয়ারিটি এনহেনসার ও এআই স্টুডিও–সুবিধা থাকায় সহজেই ছবিতে থাকা অবাঞ্ছিত অংশ মুছে ফেলার পাশাপাশি ভালো মানের ছবি সম্পাদনা করা সম্ভব।
আরও পড়ুনস্মার্টফোনের ব্যাটারির চার্জ বেশিক্ষণ ধরে রাখবেন যেভাবে১১ জুন ২০২৪৬.
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
লামিনে ‘মেসি’ ইয়ামাল
১৭ বছর বয়সী ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো: ১৯ ম্যাচ, ৫ গোল, ৪ গোলে সহায়তা।
১৭ বছর বয়সী লিওনেল মেসি: ৯ ম্যাচ, ১ গোল, গোলে সহায়তা নেই।
১৭ বছর বয়সী লামিনে ইয়ামাল: ১০০ ম্যাচ, ২২ গোল, ৩৩ গোলে সহায়তা।
মেসি–রোনালদোর সঙ্গে তুলনা নয়, লামিনে ইয়ামালের শুরুটা বোঝাতে এই পরিসংখ্যান হাজির করেছে টিএনটি স্পোর্টস। ধূমকেতুর মতো শুরু হলেও ধূমকেতুর মতোই মিলিয়ে যাওয়ার পাত্র তিনি নন।
বার্সেলোনার এস্তাদি অলিম্পিক লুইস কোম্পানিসে গত রাতের ম্যাচটি স্মরণ করতে পারেন। ৬ গোলের থ্রিলার, যেখানে বার্সেলোনা–ইন্টার মিলান সেমিফাইনাল প্রথম লেগের ‘ক্লাসিক’ লড়াই ৩–৩ গোলে অমীমাংসীত। দুই দলের হয়েই ‘সুপার হিরো’ ছিলেন বেশ কজন। ইন্টারের যেমন ডেনজেল ডামফ্রিস ও মার্কাস থুরাম, বার্সার তেমনি রাফিনিয়া, ফেরান তোরেসরা। কিন্তু সবাইকে ছাপিয়ে ঠিকই রবির কিরণের মতো আলো দিয়েছেন এক কিশোর—লামিনে ইয়ামাল নাসরাউয়ি এবানা। সংক্ষেপে লামিনে ইয়ামাল।
আরও পড়ুন৬ গোলের থ্রিলারে বার্সেলোনা–ইন্টার সেয়ানে সেয়ানে টক্কর৮ ঘণ্টা আগে২৪ মিনিটে ইয়ামালের করা গোলটির প্রসঙ্গে পরে আসা যাবে। যেভাবে খেলেছেন তাতে গোলটি না করলেও লোকে কাল রাতে তাঁর পারফরম্যান্স মনে রাখতেন। পরিসংখ্যান বলছে ১০২টি টাচ, একটি গোল, ২টি গোল হওয়ার মতো পাস, ৬টি শট (পোস্টে মেরেছেন দুবার) এবং ১০টির মধ্যে ৬টি সফল ড্রিবলিং।
কিন্তু পরিসংখ্যানে এ তথ্য নেই—মাঠে ডান প্রান্তকে ইয়ামাল ফাইনালে ওঠার হাইওয়ে বানিয়ে যতবার কাট–ইন করে ইন্টারের বক্সে ঢুকেছেন, সেটা আসলে ইতালিয়ান ক্লাবটির রক্ষণের জন্য দুঃস্বপ্নের। প্রতিবারই মৌমাছির মতো ছেঁকে ধরা হয়েছে ইয়ামালকে। কিন্তু আটকানো কি সম্ভব হয়েছে? রাত থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিওগুলো ভাসছে। সেসব আসলে ইয়ামালের পায়ের কারুকাজে ইন্টারের রক্ষণকে স্রেফ খোলামকুচির মতো উড়িয়ে দেওয়ার ভিডিও।
ইয়ামাল কত ভয়ংকর সেটা এই এক ছবিতেই পরিস্কার। সবাই ছেঁকে ধরেও তাঁকে আটকাতে পারেননি