হামদর্দ ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যানের আত্মার মাগফেরাতে দোয়া ও স্মরণসভা
Published: 22nd, March 2025 GMT
হামদর্দ ল্যাবরেটরীজ (ওয়াক্ফ) বাংলাদেশের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের মরহুম চেয়ারম্যান বিচারপতি মোহাম্মদ আব্দুর রউফের বিদেহি আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও স্মরণসভা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিকালে রাজধানীর বাংলামোটরস্থ হামদর্দ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয় এ স্মরণসভা। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক মাওলানা ড.
ট্রাস্টি বোর্ডের বর্তমান চেয়ারম্যান জাতীয় অধ্যাপক, ডা. এ কে আজাদ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক ছিলেন হামদর্দ বাংলাদেশের চিফ মোতাওয়াল্লী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. হাকীম মো. ইউছুফ হারুন ভূঁইয়া।
অন্যদের মধ্যে বিচারপতি মুহাম্মদ আব্দুর রউফের স্মৃতিচারণ করেন ট্রাস্টি বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. চৌধুরী মাহমুদ হাসান, ওয়াক্ফ প্রশাসক মো.ফখরুল ইসলাম, ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য যথাক্রমে ড. মুহাম্মদ আব্দুল মজিদ, অধ্যাপক ডা. ইকবাল হাসান মাহমুদ এবং আবুল হোসেন খন্দকার।
বিচারপতি মুহাম্মদ আব্দুর রউফের পরিবারের পক্ষ থেকে অনুভূতি ব্যক্ত করেন মরহুমের বড় ছেলে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট আরশাদুর রউফ।
এ সময় ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্যরা পরিবারের কাছে শোক স্মারক তুলে দেন। অনুষ্ঠানে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন শায়খ শাহ ওয়ালী উল্লাহ। উপস্থাপনা করেন হামদর্দের পরিচালক তথ্য ও গণসংযোগ আমিরুল মোমেনীন মানিক।
ঢাকা/সুমন/সাইফ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর হ মদর দ দ র রউফ
এছাড়াও পড়ুন:
সরকারের ভেতরে একটা অংশ নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে: এনসিপি
সরকারের ভেতরের একটি পক্ষ ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের বাইরে গিয়ে নিজেরাই ঐকমত্য কমিশন হওয়ার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, এই চেষ্টার কারণে নির্বাচন ঝুঁকিতে পড়বে।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আখতার হোসেন এ কথা বলেন।
আখতার হোসেন বলেন, তাঁদের কাছে স্পষ্টতই প্রতীয়মান যে সরকারের ভেতরের কোনো একটা অংশ সংস্কারকে ভন্ডুল করে নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ–আলোচনার ভিত্তিতেই কমিশন সুপারিশ উপস্থাপন করেছে উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সেই সুপারিশের ভিত্তিতেই সরকার আদেশ জারি করবে, সেটাই হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু যখন সরকারের তরফ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে আরও এক সপ্তাহ রাজনৈতিক দলগুলোকে আলাপ–আলোচনার কথা বলা হয়, তখন মনে হয় যে সরকার আসলে এই সংস্কারের বিষয়গুলো নিয়ে সাপ-লুডো খেলছে। তিনি বলেন, ‘আমরা ৯৬-তে পৌঁছে গিয়েছিলাম, সেটাকে আবার তিনে নিয়ে আসা হয়েছে সাপ কেটে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের বর্তমান যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, তাতে সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।’
অতি দ্রুত সরকারকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সরকারকে নিজেকেই দায়িত্ব নিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে। সামনের সংসদকে গাঠনিক ক্ষমতা প্রদান করার মধ্য দিয়ে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। গণভোটের মাধ্যমে অর্জিত জনগণের অভিপ্রায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে যেন বাস্তবায়িত হয়, সেই সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে হবে।