৫০০ কোটির বেশি সম্পত্তি, ভারতের সবচেয়ে ধনী কমেডিয়ান কে
Published: 23rd, March 2025 GMT
কপিল শর্মা এ সময়ের ভারতের সবচেয়ে জনপ্রিয় কমেডিয়ানদের একজন। নেটফ্লিক্সের নতুন শো থেকে তিনি পারিশ্রমিকের রেকর্ডও গড়েছেন। তবে ভারতের সবচেয়ে ধনী কমেডিয়ান কিন্তু তিনি নন। কে তিনি? জেনে নেওয়া যাক হিন্দুস্তান টাইমস অবলম্বনে।
আলোচিত এই কমেডিয়ান দক্ষিণি তারকা ব্রহ্মানন্দম। এই তেলেগু অভিনেতাই ভারতের সবচেয়ে ধনী কমেডিয়ান। ‘কিং অব কমেডি’ নামে সুপরিচিত এই অভিনেতা এখন পর্যন্ত বিভিন্ন ভাষায় এক হাজারের বেশি সিনেমা করেছেন। ভারতীয় গণমাধ্যম ‘ডিএনএ’ ও ‘মানিকন্ট্রোল’-এর হিসাব অনুযায়ী, তিনি ছয় কোটি ডলারের বেশি সম্পদের মালিক, যা ৫০০ কোটি রুপির বেশি।
ব্রহ্মানন্দম যে কেবল কমেডিয়ানদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সম্পদশালী তা নয়; অনেক অভিনেতার চেয়ে তাঁর সম্পদের পরিমাণ বেশি। হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন অনুসারে তাঁর সম্পদ রণবীর কাপুর (৩৫০ কোটি রুপি), প্রভাস (৩০০ কোটি রুপি) এমনকি রজনীকান্তের (৪০০ কোটি রুপি) চেয়েও বেশি।
ব্রহ্মানন্দম। আইএমডিবি.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: কম ড য় ন
এছাড়াও পড়ুন:
মুসলমান বলেই রোহিঙ্গারা ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার
রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা বর্তমান সময়ে অন্যতম করুণ মানবিক সংকট বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, শুধু মুসলমান হওয়ার কারণেই রোহিঙ্গারা এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার।
গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। পাঁচ সদস্যের ওই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তুরস্ক-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সভাপতি ও তুর্কি পার্লামেন্ট সদস্য মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ।
সাক্ষাতে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ বলেন, তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দৃঢ় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন তিনি।
ইয়িলমাজ বলেন, তাঁদের প্রতিনিধিদল রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছে এবং তুর্কি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, বিশেষ করে তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের মানবিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে। এ সময় রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতি তুরস্কের অবিচল সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তুর্কি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা আমাদের সময়ের অন্যতম করুণ মানবিক সংকট। তারা শুধু মুসলমান বলেই এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার এবং তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আট বছর ধরে আশ্রয়শিবিরে থাকায় রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ সুযোগ একেবারেই সীমিত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা হতাশা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে।’