ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। তবে যানজট নেই। স্বাভাবিক গতিতেই চলাচল করছে যানবাহন। বুধবার স্বাধীনতা দিবসের ছুটি থাকায় মঙ্গলবার বিকেল থেকেই এ মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বাড়তে থাকে।

যমুনা সেতুর টোল প্লাজা সূত্র জানায়, স্বাভাবিক সময়ে প্রতিদিন ১৮ থেকে ২০ হাজার যানবাহন সেতু পারাপার হয়। সোমবার রাত ১২টা থেকে মঙ্গলবার রাত ১২টা পর্যন্ত ২৯ হাজার ২৩৩টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ২ কোটি ৫৭ লাখ ১১ হাজার ৫৫০ টাকা। স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে অন্তত ৫০ শতাংশ যান চলাচল বেড়ে গেছে বলে সূত্রটি জানায়।

হাইওয়ে পুলিশ সূত্র জানায়, মঙ্গলবারের চেয়ে বুধবার মহাসড়কে যানবাহনের চাপ আরও বেড়েছে। যমুনা সেতু কর্তৃপক্ষের ভাষ্য, সোমবার দিবাগত রাত ১২টা থেকে মঙ্গলবার রাত ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ২৯ হাজার ২৩৩টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গগামী ১৫ হাজার ৩৫৪টি যানবাহন পার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ২৭ লাখ ৭৯ হাজার ১০০ টাকা। অন্যদিকে ঢাকাগামী ১৩ হাজার ৮৭৯টি যানবাহন পার হয়েছে। এর বিপরীত টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ২৯ লাখ ৩২ হাজার ৪৫০ টাকা।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ যমুনা সেতু সাইট কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবির পাভেল বলেন, ঈদযাত্রায় টোল প্লাজার সামনে যাতে যানজট না হয় সে জন্য যমুনা সেতুর দুই প্রান্তে ৯টি করে মোট ১৮টি বুথ দিয়ে টোল আদায় করা হচ্ছে। স্বাভাবিক সময়ে ১২টি বুথে টোল আদায় করা হয়। এ ছাড়া দুই প্রান্তেই মোটরসাইকেলের জন্য দুটি পৃথক লেন করা হয়েছে।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: প র হয় ছ র ত ১২ট

এছাড়াও পড়ুন:

চব্বিশ নিয়ে যেন একাত্তরের মতো ‘চেতনা ব্যবসা’ না হয়: ফুয়াদ

আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার  আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেছেন, ‘‘জুলাই, ২৪ নিয়ে যেন একাত্তরের মতো ‘চেতনা ব্যবসা’ না হয়। জুলাই থেকে শিখে আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ গড়বো। যারা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না তাদের বাস্তবতা অওয়ামী লীগের মতো হবে। 

শুক্রবার (১ আগস্ট) দুপুরে পটুয়াখালী প্রেসক্লাবের ড. আতহার উদ্দীন মিলনায়তনে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে চিত্র প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে তিনি চিত্র প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন। 

আমার বাংলাদেশ পার্টির পটুয়াখালী জেলা শাখার আহ্বায়ক  প্রফেসর ড. এএসএম ইকবাল হোসাইনের সভাপতিত্বে চিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন দলের কেন্দ্রীয় সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. মেজর আব্দুল ওহাব মিনার ও সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী নাসীর। আলোচনা শেষে উপস্থিত সবাই জুলাই আন্দোলনের প্রদর্শিত চিত্র ঘুরে দেখেন।

ইমরান//

সম্পর্কিত নিবন্ধ