ঢাবিতে ছিন্নমূল মানুষের মাঝে ছাত্রদল নেতার ইফতার বিতরণ
Published: 26th, March 2025 GMT
৫৫তম মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ছিন্নমূল ও অসহায় মানুষের মধ্যে ইফতার বিতরণ করেছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
বুধবার (২৬ মার্চ) ঢাবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক মিনহাজ আহমেদ প্রিন্সের উদ্যোগে এ ইফতার বিতরণ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। ইফতার বিতরণে সংগঠনের বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা অংশ নেন।
ছাত্রদল নেতা মিনহাজ আহমেদ প্রিন্স বলেন, “সহমর্মিতা ও সংযমের মাস রমজানের শুরু থেকে ছাত্রদল নেতাকর্মীরা সাধারণ মানুষের পাশে রয়েছেন। এ আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষের সঙ্গে সম্প্রীতি ও ভালোবাসা ভাগ করে নেওয়া।”
আরো পড়ুন:
নববর্ষের শোভাযাত্রায় থাকবে না আবু সাঈদের ভাস্কর্য
বেতন-ভাতা নিয়ে হয়রানি বন্ধের দাবি ঢাবি ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের
তিনি বলেন, “মহান মুক্তিযুদ্ধের ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানসহ মুক্তিযুদ্ধে সব শহীদ, নব্বইয়ের গণআন্দোলন ও চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও ন্যায়বিচারের ভিত্তিতে জনকল্যাণমুখী গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে আমরা দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।”
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, তিতুমীর কলেজ ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান কবির, ঢাবি ছাত্রদলের সদস্য ইউসুফ ভুঁইয়া নীরব, রাকিব হাসান, জসিম উদ্দিন হল ছাত্রদলের ক্রীড়া সম্পাদক মো.
আরো উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির ছাত্রনেতা কেএস জুনায়েদ, ঢাকা মহানগরের উত্তরের শান্ত রহমান, মহানগর পূর্বের রবিউল ইসলাম, মহানগর পশ্চিমের মামুন খান, ঢাকা কলেজের মিয়ারাজ, সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি মো.সিয়াজ মুন্সী প্রমুখ।
ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ছ ত রদল ইফত র ব তরণ ছ ত রদল র
এছাড়াও পড়ুন:
বাবা পটুয়া কামরুল হাসান স্মরণে মেয়ে শুমোনা হাসানের গান
ভালোবাসা, স্মৃতি ও উত্তরাধিকারকে কেন্দ্র করে এক আবেগঘন পরিবেশে পটুয়া কামরুল হাসানের কন্যা শুমোনা হাসান তার বাবাকে উৎসর্গ করে একটি হৃদয়স্পর্শী গান প্রকাশ করেছেন।
বাবা দিবস উপলক্ষে আজ দ্য ডেইলি স্টার সেন্টারে একটি অনুষ্ঠানে ‘কত দূর বাবা তোমার বাড়ি’ শিরোনামে গানটি প্রকাশ করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শুমোনার পরিবার, ঘনিষ্ঠজন, এবং সম্মানিত গণমাধ্যমকর্মীরা।
গানটি শুমোনার নিজস্ব রচনা, সুর এবং কণ্ঠে পরিবেশিত। এতে ফুটে উঠেছে একজন কন্যার তার বাবার সঙ্গে কাটানো মুহূর্তগুলো, তাদের ভালবাসা, সংগ্রাম এবং অনন্য সম্পর্কের গল্প। গানের প্রতিটি কথা ও সুর যেন এক আবেগের যাত্রাপথ।
অনুষ্ঠানে শুমোনা বলেন, ‘এই মুহূর্তটি আমার এবং আমার পরিবারের জন্য এক বিজয়ী এবং আবেগময় সময়। বাবার আত্মা সবসময় আমাকে পথ দেখিয়েছে। এই গানটি তার প্রতি আমার ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতার ছোট্ট বহিঃপ্রকাশ।’
শুমোনা জানান, ভবিষ্যতেও তিনি এই ধারা অব্যাহত রেখে তাঁর বাবার স্মৃতিকে সম্মান জানাতে চান সৃজনশীল কাজের মাধ্যমে।