রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোতে নবমসহ বিভিন্ন গ্রেডে নিয়োগ, পদ ৪৪
Published: 16th, April 2025 GMT
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো শূন্য পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রকৃত বাংলাদেশি নাগরিকেরা অনলাইনে ওয়েবসাইটে আবেদনপত্র পূরণ করতে পারবেন। অনলাইন ছাড়া কোনো আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
পদের বর্ণনা১.
পদের নাম: সহকারী পরিচালক
পদের সংখ্যা: ৩
বয়সসীমা: ৩২ বছর
গ্রেড: ৯ম
বেতন স্কেল: ২২,০০০–৫৩,০৬০ টাকা
২.
পদের নাম: গবেষণা কর্মকর্তা
পদের সংখ্যা: ১
বয়সসীমা: ৩২ বছর
গ্রেড: ৯ম
বেতন স্কেল: ২২,০০০–৫৩,০৬০ টাকা
আরও পড়ুনআউটসোর্সিং নীতিমালা জারি: ঈদ-বৈশাখে প্রণোদনা, মাতৃত্বকালীন ছুটি পাবেন নারীরা১৯ ঘণ্টা আগে৩.
পদের নাম: তথ্য কর্মকর্তা
পদের সংখ্যা: ১
বয়সসীমা: ৩২ বছর
গ্রেড: ৯ম
বেতন স্কেল: ২২,০০০–৫৩,০৬০ টাকা
৪.
পদের নাম: নির্বাহী সহকারী
পদের সংখ্যা: ২
বয়সসীমা: ৩২ বছর
গ্রেড: ১১তম
বেতন স্কেল: ১২,৫০০–৩০,২৩০ টাকা
৫.
পদের নাম: তদন্তকারী
পদের সংখ্যা: ২
গ্রেড: ১১তম
বেতন স্কেল: ১২,৫০০–৩০,২৩০ টাকা
৬.
পদের নাম: সহকারী জনসংযোগ কর্মকর্তা
পদের সংখ্যা: ১
বয়সসীমা: ৩২ বছর
গ্রেড: ১২তম
বেতন স্কেল: ১১,৩০০–২৭,৩০০ টাকা
৭.
পদের নাম: ইউডিএ কাম অ্যাকাউন্ট্যান্ট
পদের সংখ্যা: ১
বয়সসীমা: ৩২ বছর
গ্রেড: ১৪তম
বেতন স্কেল: ১০,২০০–২৪,৬৮০ টাকা
আরও পড়ুনখাদ্য অধিদপ্তরে বিশাল নিয়োগ, ১৩ থেকে ১৯তম গ্রেডে পদ ১৭৯১১১ মার্চ ২০২৫৮.
পদের নাম: সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর
পদের সংখ্যা: ১
বয়সসীমা: ৩২ বছর
গ্রেড: ১৪তম
বেতন স্কেল: ১০,২০০–২৪,৬৮০ টাকা
৯.
পদের নাম: অভ্যর্থনাকারী
পদের সংখ্যা: ১
বয়সসীমা: ৩২ বছর
গ্রেড: ১৪তম
বেতন স্কেল: ১০,২০০–২৪,৬৮০ টাকা
১০.
পদের নাম: লাইব্রেরিয়ান
পদের সংখ্যা: ১
বয়সসীমা: ৩২ বছর
গ্রেড: ১৪তম
বেতন স্কেল: ১০,২০০–২৪,৬৮০ টাকা
১১.
পদের নাম: নিম্নমান সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
পদের সংখ্যা: ১৪
বয়সসীমা: ৩২
গ্রেড: ১৬তম
বেতন স্কেল: ৯,৩০০–২২,৪৯০ টাকা
১২.
পদের নাম: গাড়িচালক
পদের সংখ্যা: ২
বয়সসীমা: ৩২ বছর
গ্রেড: ১৬তম
বেতন স্কেল: ৯,৩০০–২২,৪৯০ টাকা
ছবি: এআই/প্রথম আলোউৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: পদ র স খ য পদ র ন ম সহক র
এছাড়াও পড়ুন:
উজানে বাঁধ ও জলবিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে মারাত্মক সংকটে তিস্তা নদী
আন্তর্জাতিক নিয়ম না মেনে উজানে বাঁধ ও জলবিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের ফলে তিস্তা নদী মারাত্মক সংকটে পড়েছে। আর প্রস্তাবিত তিস্তা প্রকল্প নিয়েও কেউ খোলামেলা কথা বলতে চাইছেন না।
রোববার রাজধানীর প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশে (পিআইবি) ‘সংকটে তিস্তা নদী: সমাধানের পথ কী?’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় বক্তারা এ কথা বলেন। বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) ও বাংলাদেশ পরিবেশ নেটওয়ার্ক (বেন) যৌথভাবে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করে।
মতবিনিময় সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাপার সহসভাপতি অধ্যাপক মো. খালেকুজ্জমান। প্রবন্ধে তিনি উল্লেখ করেন, ভারতের সঙ্গে কোনো পানিবণ্টন চুক্তি না থাকায় এবং আন্তর্জাতিক নিয়ম না মেনে উজানে বাঁধ ও জলবিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের ফলে তিস্তা নদী মারাত্মক সংকটে পড়েছে। শুষ্ক মৌসুমে পানির অভাবে আর বর্ষাকালে নিয়ন্ত্রণহীন পানিনির্গমনের ফলে বাংলাদেশ অংশে বন্যা ও ভাঙনের ঝুঁকি বাড়ছে।
মতবিনিময় সভায় বিশেষজ্ঞরা তিস্তা সমস্যার সমাধানে ভারতের সঙ্গে গঠনমূলক সম্পৃক্ততা, আন্তর্জাতিক আইনের প্রয়োগ এবং প্রকল্পে স্থানীয় জনগণের মতামত গ্রহণের ওপর জোর দেন। তাঁরা তিস্তা মহাপরিকল্পনা সম্পর্কে স্বচ্ছতা ও পুনর্মূল্যায়নের দাবি জানান।
অর্থনীতিবিদ আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘সরকারের কাছে তিস্তা মহাপরিকল্পনার কোনো তথ্য নেই। বিগত বছরগুলোতে উন্নয়নের নামে দেশের নদীগুলোকে সংকুচিত করা হয়েছে। আমরা আর সংকুচিত করার উন্নয়ন চাই না। নদীকে নদীর মতোই রাখতে হবে।’
আনু মুহাম্মদ আরও বলেন, দেশের উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণের ক্ষেত্রে ব্যক্তিস্বার্থকে উপেক্ষা করে দেশের স্বার্থকে বড় করে দেখতে হবে। যেসব প্রকল্প দীর্ঘমেয়াদি, সেসব প্রকল্প গ্রহণের আগে অবশ্যই জনগণের মতামত নিতে হবে।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন বলেন, ‘আমাদের নিজস্ব সামর্থ্য অনুযায়ী প্রকল্প নেওয়া উচিত। নদীকে রক্ষা করতে হবে কিন্তু তাকে খালে পরিণত করে নয়। এই প্রকল্প পুনর্মূল্যায়ন করা প্রয়োজন।
বাপার প্রতিষ্ঠাতা নজরুল ইসলাম বলেন, ‘বাপা কখনো উন্নয়নবিরোধী নয়। আমরাও চাই দেশের উন্নয়ন হোক। কিন্তু সেই উন্নয়ন হতে হবে দেশের প্রাণপ্রকৃতি, পরিবেশ ও নদীকে ঠিক রেখে। তিস্তা প্রকল্প নিয়ে কেউ খোলামেলা কথা বলতে চাইছেন না। সরকার ও বিরোধী দল উভয়ই চীন-বাংলাদেশ সম্পর্ক নিয়ে সংবেদনশীল হওয়ায় এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি উপেক্ষিত থেকে যাচ্ছে।’
বাপার সভাপতি অধ্যাপক নুর মোহাম্মদ তালুকদারের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবিরের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, পরিবেশবিদ, গবেষক ও তিস্তাপাড়ের বাসিন্দারা অংশ নেন।