বগুড়ার দুপচাঁচিয়া ও আদমদীঘি উপজেলার গ্রামাঞ্চলের মানুষের মধ্যে বিশুদ্ধ ও নিরাপদ পানি সরবরাহের উদ্যোগ নিয়েছিল সরকার। সে লক্ষ্যে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের মাধ্যমে কমিউনিটিভিত্তিক পানি সরবরাহ নামে পাইলট প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। কিন্তু কাজ মাঝপথে ফেলে রেখে লাপাত্তা হয়ে গেছেন ঠিকাদার। এতে প্রকল্পটি বাস্তবায়নে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। ফলে প্রায় ৫ হাজার পরিবার বিশুদ্ধ পানির সুবিধা পাবে কিনা, তা নিয়ে তৈরি হয়েছে সংশয়।
এখন প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য স্থানীয় লোকজন চেয়ারম্যানদের কাছে ধরনা দিচ্ছেন। এতে বিপদে পড়েছেন জনপ্রতিনিধিরাও। এলাকার পানিতে প্রচুর আয়রন আছে জানিয়ে দুপচাঁচিয়ার আলতাফনগর এলাকার বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম বলেন, এ পানি পান করে অনেকে নানান রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছেন। সরকারের এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে আয়রনমুক্ত বিশুদ্ধ খাবার পানির সুবিধা পাবেন বলে আশা ছিল তাদের। কিন্তু ঠিকাদার কাজ বন্ধ রেখেছেন। এতে তারা হতাশ। কাজটি হবে কিনা, তা নিয়ে সংশয়ে আছেন।
প্রকল্পটির আওতায় দুপচাঁচিয়ার ছয়টি ইউনিয়নের মধ্যে দুপচাঁচিয়া সদর, গুনাহার ও গোবিন্দপুরকে বেছে নেওয়া হয়। এ তিন ইউনিয়নে পরীক্ষামূলকভাবে ১৮টি ট্যাঙ্ক স্থাপন করে দুই হাজার পরিবারকে পানি সরবরাহ করা হবে। সে জন্য ৬২ লাখ টাকার দরপত্র আহ্বান করা হয়। আদমদীঘির ছয়টি ইউনিয়নের তিন হাজার পরিবার এ সুবিধা পাবেন। সে জন্য ব্যয় ধরা হয় ৭৭ লাখ টাকা।
সংশ্লিষ্টরা জানান, পানি সরবরাহ ইউনিট স্থাপন কাজের জন্য জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে দরপত্র আহ্বান করা হয়। দুই উপজেলার জন্য ঢাকার পুরানা পল্টন এলাকার মেসার্স আমান অ্যান্ড কেয়া ট্রেডার্স নামে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এ কাজ পায়। ১ কোটি ৩৯ লাখ টাকা ব্যয় ধরে ১৮ মাসের মধ্যে কাজটি শেষ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। ২০২২ সালের ২২ সেপ্টেম্বর শুরুর সময় ঠিক হলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত সময়ে কাজ শুরু করে। 
জানা গেছে, দুপচাঁচিয়ার ১৬টি ইউনিটের মধ্যে দেবড়াশন, আলতাফনগর, চৌমুহনী বাজার, আমষট্ট, শেরপুর, কেউৎ ও বাজারদীঘির আটটি ইউনিটে বোরিংসহ কয়েকটির অবকাঠামো নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। আর কাজ করেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ৪০ শতাংশ কাজ করে বরাদ্দের অর্ধেক টাকা (বিল) তুলে নিয়েছে তারা। এর পর দেড় বছর ধরে লাপাত্তা ঠিকাদার।
প্রকল্পের কাজ শুরু হলে এলাকার মানুষ খুশি হয়েছিলেন বলে জানান দুপচাঁচিয়ার গুনাহার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ আবু তাহের। তাঁর ভাষ্য, মাঝপথে কাজ বন্ধ করায় এলাকার মানুষ বলছে, প্রকল্পের টাকা চেয়ারম্যানরা মেরে খেয়েছে। এ কারণে কাজ হচ্ছে না। তিনি বলেন, দ্রুত কাজ শেষ করতে হবে। অন্যথায় কর্তৃপক্ষকে এলাকায় গিয়ে মানুষকে ব্যাখ্যা দিতে হবে, কেন কাজ হচ্ছে না।
দুপচাঁচিয়া জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ঠিকাদারকে দ্রুত কাজ সম্পন্ন করার জন্য কয়েকবার চিঠি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সাড়া 
দিচ্ছেন না। উপজেলার মাসিক সমন্বয় সভায় চেয়ারম্যানরা কাজের অগ্রগতি না হওয়ায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। সভার সিদ্ধান্তে ঠিকাদারের কার্যাদেশ বাতিলের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়। এ সিদ্ধান্তও ঠিকাদারকে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে।
একই অবস্থা আদমদীঘিতেও। এ উপজেলায় একই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ৪০ শতাংশ কাজ করে অর্ধেক টাকা তুলে নিয়েছে। এখানে ২৬টি ইউনিটের মাধ্যমে তিন হাজার মানুষকে সুবিধা দেওয়ার কথা। কিন্তু ছয়টি ইউনিয়নে ইউনিট স্থাপন করা হয়েছে ১২টি। আদমদীঘি সদর, নসরৎপুর, চাপাপুর, দুর্গাপুর, কুন্দ্রগ্রাম ও ছাতিয়ানগ্রাম ইউনিয়নে এসব স্থাপন করা হয়েছে।
প্রকল্পের কাজ মাঝপথে আটকে থাকায় এলাকার মানুষ চেয়ারম্যানদের চোর অপবাদ দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেন নসরৎপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তাফা। তিনি বলেন, ‘আমরা এলাকায় যেতে পারছি না। দোষ করছে একজন, নাম হচ্ছে আরেকজনের।’
উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী সুলতান মাহামুদ বলেন, ‘চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যরা আমাদের কটু কথা শোনান এ প্রকল্প নিয়ে। আমরা ঠিকাদারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছি।’ অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্য জানতে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স আমান অ্যান্ড কেয়া ট্রেডার্সের কর্ণধার আমান উদ্দিনের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দিলেও সাড়া পাওয়া যায়নি। তিনি ফোন বন্ধ রেখেছেন।
বগুড়া জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী গোলাম কিবরিয়া বলেন, ঠিকাদারকে বারবার প্রকল্পটির কাজ বাস্তবায়নের জন্য চিঠি দিয়ে অবগত করা হয়েছে। কিন্তু তিনি যোগাযোগ করছেন না। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। দ্রুত কাজ শেষ না করলে কার্যাদেশ বাতিল করে বিকল্প উপায়ে প্রকল্পটি সম্পন্ন করা হবে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: এল ক র ম প রকল প আদমদ ঘ সরবর হ র জন য ক জ কর ইউন ট উপজ ল

এছাড়াও পড়ুন:

পুতিনের জন্য মোদির প্রোটকল ভাঙা যে বার্তা দিল ট্রাম্পকে

বরাবরের মতো এই সপ্তাহেও রাশিয়া স্পষ্ট করে জানিয়েছে, ইউক্রেন ইস্যুতে তারা কোনো প্রকৃত শান্তি আলোচনা শুরু করার ইচ্ছা রাখে না। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন নয়াদিল্লিতে লালগালিচায় অভ্যর্থনা পেলেন।

বৃহস্পতিবার ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রোটোকল ভেঙে বিমানবন্দরের রানওয়েতে পুতিনকে করমর্দন ও আলিঙ্গন করে স্বাগত জানান। দৃশ্যটি মনে করিয়ে দেয়—বিশ্বের বহু গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে রাশিয়া মোটেও রাজনৈতিকভাবে বিচ্ছিন্ন দেশ নয়। একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েনের মধ্যে ভারত তার কৌশলগত স্বায়ত্তশাসন প্রদর্শনের সুযোগও পেয়েছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রাশিয়া থেকে তেল কেনার বিষয়টি দেখিয়ে ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন, যা বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম সর্বোচ্চ হার। মার্কিন বাণিজ্য উপদেষ্টা পিটার নাভারো তো রাশিয়ার চলমান ইউক্রেন যুদ্ধকে ‘মোদির যুদ্ধ’ পর্যন্ত বলেছেন, কারণ ভারত রুশ তেল কেনা বিপুলভাবে বাড়িয়েছে। আগের হার যেখানে ছিল মাত্র শূন্য দশমিক ২ শতাংশ, এখন তা বেড়ে প্রায় ৪০ শতাংশ। নাভারোর মতে, ‘শান্তির পথ আংশিকভাবে নয়াদিল্লির মধ্য দিয়েই যায়।’

আরও পড়ুনট্রাম্পের চাপে মোদি: নতুন কূটনৈতিক পথের খোঁজে দিল্লি২৫ আগস্ট ২০২৫

ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র একটি বাণিজ্য চুক্তির দিকে এগোলেও বাণিজ্য, এইচ-১বি ভিসা, পাকিস্তান ও চীনের সঙ্গে জি-২ গঠনে ট্রাম্পের আগ্রহ—এসব বিষয়েই দুই দেশের মধ্যে গভীর মতপার্থক্য রয়েছে। আর জি-২ গঠনের ধারণা বাস্তবায়িত হলে তা যুক্তরাষ্ট্রের বহু দশকের সেই নীতি বদলে দেবে, যেখানে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে চীনের উত্থান মোকাবিলায় ভারতের ভূমিকাকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে দেখা হতো।

ট্রাম্প প্রশাসনের নয়াদিল্লি-সংক্রান্ত দৃষ্টিভঙ্গি যে সংকীর্ণ—তা স্পষ্ট। এর প্রমাণ শুধু পুতিনের বর্তমান ভারত সফর নয়; বরং গত সেপ্টেম্বর তিয়াংজিনে সাংহাই কো-অপারেশন সামিটে মোদির অংশগ্রহণেও মিলেছে, যেখানে তিনি পুতিন ও সি চিন পিংয়ের সঙ্গে হাসিমুখে হাত মিলিয়েছেন।

সাম্প্রতিক মাসগুলোয় ট্রাম্প ও তার কয়েকজন শীর্ষ উপদেষ্টা যেভাবে প্রকাশ্যে ভারতকে অবজ্ঞা করেছেন, তা মোদির জন্য দেশে রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টি করেছে এবং গত দুই দশকে নয়াদিল্লির ওয়াশিংটনের কাছাকাছি সরে আসা নিয়ে নতুন বিতর্ক উসকে দিয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্র হয়তো ভারত-রাশিয়া ঘনিষ্ঠতার পথে বিদ্যমান বাধা দেখে স্বস্তি পেতে পারে। কিন্তু পুতিনের এই সফর ট্রাম্প প্রশাসনের জন্য একটি স্পষ্ট বার্তা—ভারতের প্রতি তাদের বর্তমান নীতি কার্যকর হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

পুতিনের সফরের কর্মসূচিতে রয়েছে জ্বালানি, প্রতিরক্ষা, বেসামরিক বিমান পরিবহন, গুরুত্বপূর্ণ খনিজ, বিনিয়োগ প্রকল্প এবং শ্রম অভিবাসন। ভারত এখনো চায়, রাশিয়া যেন জরুরি সামরিক সরঞ্জাম দ্রুত সরবরাহ করে। এর মধ্যে রয়েছে ২০১৮ সালের চুক্তির দুটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থা, যার সরবরাহ ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিলম্বিত হয়েছে। দুই দেশ প্রতিরক্ষা সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়েও একমত হয়েছে।

যদিও সাম্প্রতিক বছরগুলোয় ভারতে রুশ অস্ত্র আমদানির পরিমাণ অর্ধেকে নেমেছে, মস্কো এখনো ভারতের সবচেয়ে বড় সরবরাহকারী। ভারতের অস্ত্রের উৎস বৈচিত্র্যকরণ ও রাশিয়ার ইউক্রেনে যুদ্ধজনিত ব্যস্ততা—এই দুটি বিষয় দুই দেশের প্রতিরক্ষা সম্পর্ক আরও গভীর হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করে দিচ্ছে।

এ কারণেই পুতিনের সফরে বাণিজ্য ও অর্থনীতি প্রাধান্য পেয়েছে। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে পুতিন ও মোদি ২০৩০ সাল পর্যন্ত একটি অর্থনৈতিক সহযোগিতা পরিকল্পনা ঘোষণা করেন। তবে রেকর্ড বাণিজ্যের বড় অংশই তেলনির্ভর—আর সেটিও এখন শেষের পথে। যুক্তরাষ্ট্র সম্প্রতি রসনেফট ও লুকঅয়েল—রাশিয়ার বৃহত্তম তেল কোম্পানিগুলোর ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় এই বাণিজ্য উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পাবে।

আরও পড়ুনট্রাম্প-পুতিনের ইউক্রেন ছকের বিরুদ্ধে কতক্ষণ টিকবে ইউরোপ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫

ভারতের বড় বড় রিফাইনারি ইতিমধ্যে নতুন রুশ তেল কেনা স্থগিত করেছে। তা ছাড়া দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য রাশিয়ার পক্ষে ভারসাম্যহীন হওয়ায় ভারত এখন রাশিয়ায় আরও বেশি বাজার সুবিধা চাইছে—বিশেষ করে ওষুধ, যন্ত্রপাতি ও কৃষিপণ্যে।

ভারতীয় অর্থনীতিতে গতি ধরে রাখতে পুতিন ‘নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহের’ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। অনেক দিক থেকেই পুতিনের সফরটি প্রতীকী—খুব বেশি বাস্তব সাফল্যভিত্তিক নয়। রাশিয়া ও ভারতের মধ্যে কোনো বড় প্রতিরক্ষা চুক্তি হয়নি। গুরুত্বপূর্ণ খনিজ, বেসামরিক পারমাণবিক শক্তি এবং জাহাজ নির্মাণ নিয়ে চুক্তি হলেও এগুলোর গুরুত্ব বর্তমান তেল-বাণিজ্যের তুলনায় সীমিত। মোদি অবশ্য সতর্কভাবে বলেছেন যে ইউক্রেন–রাশিয়া যুদ্ধের বিষয়ে ভারত নিরপেক্ষ নয় এবং ‘শান্তির পক্ষে’ অবস্থান করছে।

নতুন ভূরাজনৈতিক ও ভূ–অর্থনৈতিক বাস্তবতায় ভারত ও রাশিয়া উভয়ই বড় চ্যালেঞ্জের মুখে। মোদি ও পুতিন দুজনই পরিষ্কার করেছেন—তাঁরা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের উন্নয়নে বিনিয়োগ অব্যাহত রাখবেন। তবে তাঁরা এটাও বুঝছেন, ঐতিহাসিক প্রতিরক্ষা সম্পর্ক বা অস্থায়ী তেল-বাণিজ্যের ওপর নির্ভর করেই দুই দেশের সম্পর্ক টেকসই হবে না।

যুক্তরাষ্ট্র হয়তো ভারত-রাশিয়া ঘনিষ্ঠতার পথে বিদ্যমান বাধা দেখে স্বস্তি পেতে পারে। কিন্তু পুতিনের এই সফর ট্রাম্প প্রশাসনের জন্য একটি স্পষ্ট বার্তা—ভারতের প্রতি তাদের বর্তমান নীতি কার্যকর হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

হর্ষ ভি পন্ত ভাইস প্রেসিডেন্ট, অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশন

টাইম থেকে নেওয়া, ইংরেজি থেকে অনূদিত

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • রাজশাহীতে দুই বছরের শিশু ৩০ ফুট গভীর গর্তে, ফায়ার সার্ভিস অক্সিজেন দিচ্ছে
  • পলিয়েস্টারের শাল ১০ বছর ধরে রেশমের বলে চালিয়ে দেওয়া হয়েছে মন্দিরে
  • নিলামে ২০২ মিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
  • রাজশাহীতে ওয়াসার মেগাপ্রকল্পের শ্রমিকদের বিক্ষোভ
  • কারাবন্দী সাংবাদিকদের মুক্তির আহ্বান জানিয়ে মুহাম্মদ ইউনূসকে সিপিজের চিঠি
  • পুতিনের জন্য মোদির প্রোটকল ভাঙা যে বার্তা দিল ট্রাম্পকে
  • আমদানি শুরু হওয়ায় চট্টগ্রামে পেঁয়াজের দামে ধস
  • নোয়াখালীতে গ্যাস সরবরাহের দাবিতে সড়কে বিক্ষোভ 
  • হলিউড অভিনেতা পেরির মৃত্যুর পর কেন আলোচনায় ‘কেটামিন কুইন’ খ্যাত এই নারী
  • ব্যালট ছাপাতে অর্ধেকের বেশি কাগজ সরবরাহ করেছে কেপিএম