খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলীর দোয়া
Published: 14th, December 2025 GMT
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলীর উদ্যোগে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও দ্রুত সুস্থতা কামনায় কোরআন খতম ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রবিবার (১৪ ডিসেম্বর) সন্ধায় মোহাম্মদ আলীর নিজেস্ব ভেজিটেবল অয়েল মেইলে এ দোয়া মাহফিল আয়োজন করা হয়।
দোয়া মাহফিলে ফতুল্লা ইউনিয়ন বিএনপি অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীসহ স্থানীয় মানুষের ব্যাপক উপস্থিতি দেখা যায়। এছাড়াও শতশত কোমলমতি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা এতে অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে মোনাজাত পরিচালনা করেন স্থানীয় মসজিদের ইমাম। মোনাজাতে বেগম খালেদা জিয়ার সম্পূর্ণ আরোগ্য, সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে বিশেষ দোয়া করেন। পাশাপাশি বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতি ও জাতির সার্বিক কল্যাণের জন্যও মোনাজাত করা হয়।
দোয়া মাহফিলে মোহাম্মদ আলী বলেন, বেগম খালেদা জিয়া শুধু একজন রাজনৈতিক নেতা নন, তিনি গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকারের প্রশ্নে সব সময় আপসহীন থেকেছেন। মানুষের পাশে থাকা এবং দেশের সার্বিক উন্নতি ও মুক্তচিন্তার পক্ষে তার ভূমিকা সবসময়ই প্রশংসিত।
দোয়া মাহফিল শেষে উপস্থিত সকল মানুষের মাঝে তবারক বিতরণ করা হয়।
.উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
সুদানে শান্তি রক্ষায় নিয়োজিত ৬ সেনার মৃত্যুতে সিপিবির শোক
সুদানের খনিজপ্রধান আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের ঘাঁটিতে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয় সেনার মর্মান্তিক মৃত্যু এবং তিন নারী সেনাসহ মোট আটজনের গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)।
রোববার এক বিবৃতিতে সিপিবির সভাপতি কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন নিহত সেনাসদস্যদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। একই সঙ্গে তাঁরা শহীদদের পরিবার, স্বজন ও সেনাবাহিনীর শোকাহত সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে আহত সেনাসদস্যদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করা হয়। তাঁদের সুচিকিৎসা নিশ্চিতে সরকার দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বলেও সিপিবি আশা প্রকাশ করেছে।
জাতিসংঘের শান্তি মিশনে বাংলাদেশের ভূমিকার কথা উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, জাতিসংঘের অধীন বিভিন্ন শান্তি মিশনে বাংলাদেশ নিষ্ঠা, পেশাদারি ও সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আসছে। দেশের প্রতিরক্ষা বাহিনীসহ অন্যান্য বাহিনীর সদস্যরা নিজেদের জীবন বাজি রেখে শান্তি মিশনে অংশ নেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, হামলার ঘটনায় জড়িত ভাড়াটে সন্ত্রাসী সংগঠন আরএসএফ এবং তার প্রধান পৃষ্ঠপোষক সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিরুদ্ধে জাতিসংঘ কী পদক্ষেপ নেয়, তা বাংলাদেশের মানুষ গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে।