খ্রিস্টান ধর্মের সর্বোচ্চ ধর্মগুরু সদ্য প্রয়াত পোপ ফ্রান্সিসের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া আগামী ২৬ এপ্রিল শনিবার স্থানীয় সময় সকাল ১০টা অনুষ্ঠিত হবে বলে ঘোষণা করেছে ভ্যাটিকান। অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া উপলক্ষে ভ্যাটিকান সিটিতে বিশ্বজুড়ে রাষ্ট্রনেতা ও ধর্মীয় ব্যক্তিত্বদের আগমন ঘটতে যাচ্ছে। 

ভ্যাটিকানের আনুষ্ঠানিক ঘোষণার আগেই একাধিক বিশ্বনেতা তাদের উপস্থিতি নিশ্চিত করেছেন। খবর বিবিসির। 

আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের মিলেই পোপের মৃত্যুর কিছুক্ষণের মধ্যেই ঘোষণা দেন যে, তিনি অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করবেন।

এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্পও উপস্থিত থাকবেন বলে নিশ্চিত করেছেন।

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁও পোপ ফ্রান্সিসের শেষ বিদায়ে উপস্থিত থাকার ঘোষণা দিয়েছেন।

ইতোমধ্যে জানানো হয়েছে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিও এই ধর্মীয় আয়োজনে অংশ নিতে পারেন।

এছাড়াও, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ডজন খানেক রাষ্ট্রপ্রধান ও ধর্মীয় নেতা পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। একইসাথে শত শত ধর্মপ্রাণ মানুষ ভ্যাটিকানে জমায়েত হবেন, যারা পোপ ফ্রান্সিসের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে এসেছেন।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: অন ত য ষ ট ক র উপস থ ত

এছাড়াও পড়ুন:

কুয়েটের অন্তর্বর্তী উপাচার্য হলেন অধ্যাপক হযরত আলী

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্যের দায়িত্ব পেয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলী। 

বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে তাকে এই পদে নিযুক্ত করা হয়।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব এ এস এম  কাসেম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসারে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণকালীন উপাচার্য নিয়োগের আগ পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য ড. মো. হযরত আলীকে কুয়েটের উপাচার্য পদের রুটিন দায়িত্ব পালনের জন্য নিয়োগ দেওয়া হলো।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, তিনি তার বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতনভাতা প্রাপ্য হবেন। তিনি বিধি অনুযায়ী পদ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন। রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজন মনে করলে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।

এর আগে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে গত ২৫ এপ্রিল কুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদ এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ শরীফুল আলমকে অব্যাহতি দিয়েছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ