চট্টগ্রামে শুরু হয়েছে ঐতিহ্যবাহী আবদুল জব্বারের বলী খেলা। শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে লালদিঘি ময়দানে প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন নগর পুলিশ কমিশনার হাসিব আজিজ।

এবার ‘চ্যাম্পিয়ন বলী’ খেতাবের জন্য লড়াই করছেন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা দেড় শতাধিক বলী।

আরো পড়ুন:

প্রথমবার সরকারপ্রধানের রাষ্ট্রীয় সফরসঙ্গী হচ্ছেন নারী ক্রীড়াবিদরা

জব্বারের বলীখেলা ২৫ এপ্রিল

বলীখেলা আয়োজক কমিটির সদস্য সচিব ও আবদুল জব্বার সওদাগরের নাতি শওকত আনোয়ার বাদল জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৪৭ জন বলী প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে নিবন্ধন করেছেন। গত আসরের চার সেমিফাইনালিস্ট বাঘা শরীফ, রাসেল, রাশেদ এবং সৃজন চাকমাও এবারের বলী খেলায় অংশ নিচ্ছেন।

তিনি আরো জানান, প্রতিযোগিতায় রুবেল চাকমা নামের আলোচিত ও একাধিক বলী খেলায় চ্যাম্পিয়ন এক বলী অংশ নিচ্ছেন। 

১৯০৯ সাল থেকে চট্টগ্রামে লালদিঘীর ময়দানে জব্বারের বলী খেলা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক আবদুল জব্বার সওদাগর এই বলী খেলার প্রবর্তন করেন। এবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলী খেলার ১১৬ তম আসর।

ঢাকা/রেজাউল/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’

আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।

পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’

শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ