ঢাকার মূল সড়কে ব্যাটারির রিকশা চলতে পারবে না: ডিএনসিসি প্রশাসক
Published: 29th, April 2025 GMT
সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে যানজট নিরসনের লক্ষ্যে প্রধান প্রধান সড়কে কোনো ব্যাটারির রিকশা চালাতে দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন-ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
তিনি বলেছেন, সেই সঙ্গে রাজধানীর অভ্যন্তরের সড়কে চলবে স্ট্যান্ডার্ড মডেলের অনুমোদিত ব্যাটারির রিকশা বা ই-রিকশা।
ই-রিকশার স্ট্যান্ডার্ড মডেল ও প্রোটোটাইপ নির্মাণের বিষয়ে অগ্রগতি এবং ভবিষ্যৎ করণীয় নির্ধারণের জন্য মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) ডিএনসিসি একটি সভার আয়োজন করে।
আরো পড়ুন:
ন্যায্য নগর গঠনে ভূমিকা রাখবে নবায়নযোগ্য জ্বালানি: ডিএনসিসি প্রশাসক
বেরাইদে ৭ কিলোমিটার রাস্তার কাজ শেষ পর্যায়ে: ডিএনসিসি প্রশাসক
সভা দেওয়া বক্তব্যে মোহাম্মদ এজাজ প্রচলিত ব্যাটারির রিকশা রাজধানী মূল সড়ক থেকে বিতাড়নের কথা জোর দিয়ে বলেন।
ই-রিকশা স্ট্যান্ডার্ড মডেল ও নীতিমালা প্রস্তুতের জন্য অল্প সময়ের মধ্যে একটি উচ্চপর্যারের কমিটি গঠন করা হবে বলে তিনি তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
সভায় বুয়েটের বিইপিআরসি ইজিবাইক প্রজেক্টের নতুন স্ট্যান্ডার্ডাইজ মডেলের তিন চাকার স্বল্পগতির ই-রিকশার টাইপ-অনুমোদন ও রেজিস্ট্রেশন দেওয়ার প্রস্তাবনা নিয়ে কথা বলেন। প্রোটোটাইপ প্রস্তুত করতে প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি আহ্বান রাখেন তিনি।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু সাঈদ মো.
ঢাকা/এএএম/রাসেল
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ড এনস স প রস ত ত ড এনস স
এছাড়াও পড়ুন:
৪,৫০০ কোটি টাকা রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক
ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ আমদানি চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সচিব আহমদ কায়কাউসের বিরুদ্ধে অভিযোগটি অনুসন্ধানের দায়িত্ব পেয়েছেন দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক রেজাউল করিম। গতকাল বুধবার এক ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসেন।
দুদক গত ১৬ এপ্রিল এ নিয়ে আদেশ জারি করলেও গতকালই বিষয়টি জানাজানি হয়। দুদকের আদেশে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) পাশ কাটিয়ে আদানির সঙ্গে চুক্তি করে সরকারের সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি দিয়েছেন আহমদ কায়কাউস। সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে এ চুক্তি-সংক্রান্ত কাগজপত্র খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। এ জন্য চুক্তির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যাবতীয় নথিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, বিদ্যুৎ কেনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীর নাম, পদবি, বর্তমান ঠিকানা এবং এ নিয়ে কোনো বিভাগীয় তদন্ত করা হয়েছে কিনা– খতিয়ে দেখতে হবে।
আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ আমদানির চুক্তিটি শুরু থেকেই বিতর্কিত। ২৫ বছরের এ চুক্তির পদে পদে রয়েছে অসমতা। চুক্তিতে এমন অনেক শর্ত রয়েছে, যেগুলোর কারণে ২৫ বছরে প্রায় ৩ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা বাড়তি নিয়ে যাবে আদানি।