আমাদের মতোই মহানবী (সা.) নিত্যদিন নানামুখী জীবন–যন্ত্রণার মুখোমুখি হয়েছেন, বিভিন্ন ধরনের মানুষের সমর্থন ও বিরোধিতার মুখোমুখি হয়েছেন। তাঁর জীবনের ঘটনাবলি আমাদের শেখায় কীভাবে আমরা আমাদের উদ্দেশ্যের পথে অটল থাকব, সমর্থন গ্রহণ করব এবং বিরোধিতার মোকাবিলা করব।

১. ভিন্নমতের সমর্থকদের মূল্যায়ন

জীবনে এমন কিছু মানুষ থাকবেন, যারা আপনার উদ্দেশ্য বিশ্বাস না করলেও আপনাকে সমর্থন করবেন, প্রয়োজনে জীবনের ঝুঁকি নেবেন। এমন সমর্থকদের মূল্য দেওয়া উচিত, এমনকি যদি তারা আমাদের বিশ্বাসে পুরোপুরি একমত না হন, তবুও। নবীজি (সা.

)-এর জীবনে এমন একজন ছিলেন তাঁর চাচা আবু তালিব। তিনি ইসলাম গ্রহণ না করলেও নবীজি (সা.)-কে মক্কার কঠিন সময়ে সুরক্ষা দিয়েছেন। আবু তালিব কুরাইশদের বিরোধিতার মুখে অটল থেকে নবীজি (সা.)-এর পাশে দাঁড়িয়েছেন (ইবন হিশাম, আস-সীরাহ আন-নাবাবিয়্যাহ, ১/২৬৫, কায়রো: মাকতাবাত মুহাম্মদ আলী সাবিহ)।

আরও পড়ুনমহানবী (সা.)–র হিজরত মদিনায় হলো যে কারণে২৯ জুন ২০২৫

২. নিকটাত্মীয়দের বিরোধিতার মোকাবিলা

কখনো কখনো নিকটাত্মীয়রাও আমাদের উদ্দেশ্যের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে পারেন। নবীজি (সা.)-এর জীবনে তাঁর চাচা আবু লাহাব ছিলেন এমনই একজন। তিনি ইসলামের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছিলেন এবং নবীজি (সা.)-এর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছিলেন। কোরআনে আবু লাহাব ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে সুরা লাহাব (১১১) নাজিল হয়, যেখানে তাদের বিরোধিতার পরিণতি উল্লেখ করা হয়েছে।

বোঝা গেল, নিকটাত্মীয়দের বিরোধিতা আমাদের উদ্দেশ্য যেন দুর্বল করতে না পারে। উদ্দেশ্যে অটল থাকতে হবে, এমনকি যদি আমাদের সবচেয়ে কাছের মানুষ আমাদের বিরোধিতা করে।

৩. অকৃত্রিম বন্ধুর পাশে থাকা

কোনো বন্ধু জীবনের প্রতিটি পরিস্থিতিতে আপনার পাশে থাকবেন। নবীজি (সা.)-এর জীবনে এমনই একজন ছিলেন আবু বকর (রা)। তিনি ইসলাম গ্রহণের প্রথম দিন থেকেই নবীজি (সা.)-এর পাশে ছিলেন এবং তাঁর সম্পদ ও জীবন দিয়ে ইসলামের জন্য নিবেদিত ছিলেন। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘যখন আমি মানুষকে ইসলামের দিকে ডেকেছিলাম, সবাই কিছুটা দ্বিধা করেছিল, কিন্তু আবু বকর ছাড়া। তিনি কোনো দ্বিধা না করে ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন’ (ইবন হিশাম, আস-সীরাহ আন-নাবাবিয়্যাহ, ১/১৫৮, কায়রো: মাকতাবাত মুহাম্মদ আলী সাবিহ)।

নবীজিও চিরদিন বন্ধু হিসেবে তার পাশে থেকেছেন। এমন বন্ধুর পাশে থাকা আমাদের জীবনকে কৃতজ্ঞতায় ভরিয়ে দেবে।

৪. পরিবারের সমর্থককে ভরসা করা

যখন পরিবারের সবাই আপনার উদ্দেশ্যের বিরোধিতা করেন, তখনও কেউ একজন থাকবেন, যিনি সবার বিরুদ্ধে গিয়ে আপনার পাশে দাঁড়াবেন। নবীজি (সা.)-এর জীবনে এমনই একজন ছিলেন তাঁর চাচাতো ভাই আলী (রা.)। তিনি অল্প বয়সে ইসলাম গ্রহণ করেন এবং ইসলামের আদর্শ প্রচারে অগ্রগামী ছিলেন। হিজরতের সময় নবীজি (সা.)-এর তাঁর বিছানায় আলী (রা)–কে রেখে যান, যিনি শত্রুদের ধোঁকা দিয়ে নবীজির (সা.) জীবন রক্ষায় সাহায্য করেন (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৩,৬৮৫)।

নবীজি (সা.) পরবর্তী সময়ে অনেক অনেক বড় সাহাবির প্রস্তাব এড়িয়ে নিজের প্রিয় কন্যা ফাতেমাকে (রা.) তার কাছে বিয়ে দিয়েছেন।

আরও পড়ুনমহানবী (সা.) যেভাবে সমালোচনা মোকাবেলা করতেন২৫ জুন ২০২৫

৫. নেককার স্ত্রীর অকুণ্ঠ সমর্থন

নবীজি (সা.)-এর জীবনে হযরত খাদিজা (রা.)-এর অবদান একটি অসাধারণ উদাহরণ। তিনি ইসলামের প্রথম দিন থেকে নবীজি (সা.)-এর পাশে ছিলেন। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘তিনি আমার উপর বিশ্বাস স্থাপন করেছিলেন যখন অন্যরা অবিশ্বাস করেছিল; তিনি আমাকে সত্যবাদী বলেছিলেন যখন অন্যরা মিথ্যাবাদী বলেছিল; তিনি আমাকে আশ্রয় দিয়েছিলেন যখন অন্যরা পরিত্যাগ করেছিল; তিনি আমাকে সান্ত্বনা দিয়েছিলেন যখন অন্যরা তিরস্কার করেছিল; এবং আল্লাহ আমাকে তাঁর দ্বারা সন্তান দান করেছেন, অন্য নারীদের দ্বারা নয়’ (ইবন হিশাম, আস-সীরাহ আন-নাবাবিয়্যাহ, ১/২৩৫, কায়রো: মাকতাবাত মুহাম্মদ আলী সাবিহ)।

খাদিজা (রা.)-এর এই অকুণ্ঠ সমর্থন আমাদের শেখায় যে, একজন নারীর সমর্থন একটি উদ্দেশ্যের সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।

 ৬. প্রাথমিক বিরোধীদের রূপান্তর

কিছু মানুষ প্রথমে আপনার উদ্দেশ্যের বিরোধিতা করতে পারে, কিন্তু পরে তারা আপনার সবচেয়ে বড় সমর্থক হয়ে উঠতে পারে। নবীজি (সা.)-এর জীবনে এমনই একজন ছিলেন উমর ইবনুল খাত্তাব (রা)। তিনি প্রাথমিকভাবে ইসলামের বিরোধী ছিলেন, কিন্তু ইসলাম গ্রহণের পর তিনি আল-ফারুক (সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী) হিসেবে পরিচিত হন এবং ইসলামের জন্য অগণিত অবদান রাখেন (ইবন হিশাম, আস-সীরাহ আন-নাবাবিয়্যাহ, ১/৩৪৯, কায়রো: মাকতাবাত মুহাম্মদ আলী সাবিহ)।

এই ঘটনা আমাদের শেখায় যে, বিরোধীদেরও রূপান্তরের সম্ভাবনা রয়েছে। তাদের প্রতি ধৈর্য ও দয়ার সঙ্গে আচরণ করলে তারা আমাদের উদ্দেশ্যের শক্তি হয়ে উঠতে পারে।

৭. ক্ষমা ও গ্রহণযোগ্যতা

জীবনে কিছু মানুষ আপনার উদ্দেশ্যের বিরুদ্ধে মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে, কিন্তু তারা যদি তাদের ভুল স্বীকার করে এবং আপনার উদ্দেশ্য গ্রহণ করে, তবে তাদের ক্ষমা করা উচিত। নবীজি (সা.)-এর জীবনে এমনই একটি উদাহরণ হলেন ওয়াহশী, যিনি হামজা (রা)-কে হত্যা করেছিলেন। কিন্তু পরে তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন, এবং নবীজি (সা.) তাঁকে ক্ষমা করেন (সহিহ মুসলিম, হাদিস: ২,৫৮১)।

এই ঘটনা আমাদের শেখায় যে, ক্ষমা ও গ্রহণযোগ্যতা একটি মহান উদ্দেশ্যের সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

সারকথা

মহানবী (সা.)-এর জীবন আমাদের জন্য একটি সম্পূর্ণ জীবনদর্শন। তাঁর জীবন থেকে আমরা শিখি কীভাবে সমর্থকদের মূল্য দেওয়া, বিরোধীদের মোকাবিলা করা, পরিবারের সমর্থন গ্রহণ করা, নারীর অবদানের গুরুত্ব বোঝা, বিরোধীদের রূপান্তর এবং ক্ষমার মাধ্যমে মানবতার উন্নতি করা যায়। এই শিক্ষাগুলো আমাদের ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে প্রয়োগ করলে আমরা আরও উন্নত মুসলিম এবং মানুষ হয়ে উঠতে পারি। নবীজি (সা.)-এর জীবন আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, সত্য ও ন্যায়ের পথে অটল থাকা এবং সকলের প্রতি দয়া ও ক্ষমা প্রদর্শনই একটি মহান উদ্দেশ্যের সাফল্য নিশ্চিত করে।

আরও পড়ুনসুস্থ জীবন যাপনে মহানবী (সা.)-এর ৯ অভ্যাস২৪ জুলাই ২০২৫

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ইসল ম গ রহণ আম দ র শ খ য একজন ছ ল ন ইবন হ শ ম কর ছ ল ন অটল থ ক ইসল ম র র জ বন জ বন র ন অন য র সমর

এছাড়াও পড়ুন:

৫০ শয্যার থানচি হাসপাতাল চলছে একজন চিকিৎসকে

বান্দরবানের থানচি উপজেলার প্রায় ৩০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসার জায়গা ৫০ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসক, নার্স ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকটে এই হাসপাতাল কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। বর্তমানে পুরো হাসপাতাল চালাচ্ছেন মাত্র একজন চিকিৎসক। গত পাঁচবছরে চিকিৎসাধীন ও রেফার্ড করা ২৪ জন রোগী মারা গেছেন।

হাসপাতাল সূত্র জানায়, ১৯৯৫ সালে ৩১ শয্যার থানচি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স যাত্রা শুরু করে। পরে এটি ৫০ শয্যায় উন্নীত হয়। এই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১২ জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও কর্মরত আছেন মাত্র দুইজন। তাদের মধ্যে একজন ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন। এ কারণে রোগীদের সেবা দিতে পারছেন না। ১৮ জন নার্স পদে রয়েছেন মাত্র চারজন। চারজন মিডওয়াইফ থাকার কথা, নেই একজনও।

আরো পড়ুন:

ফরিদপুরে পাগলা ঘোড়ার কামড়ে আহত ২০

বক্তব্য দেওয়ার সময় অসুস্থ হয়ে পড়লেন কাদের সিদ্দিকী

প্রাথমিক থেকে শুরু করে জরুরি চিকিৎসার জন্য এই হাসপাতালে ছুটে যান পাহাড়ি ও বাঙালিরা। তাদের অভিযোগ, হাসপাতালটি ৫০ শয্যায় উন্নীত হলেও আধুনিক চিকিৎসা সুবিধা যোগ হয়নি। প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক না থাকায় গর্ভবতী নারী, শিশু ও বৃদ্ধ রোগীরা সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়ছেন। 

দুর্গম এলাকার রোগীরা অনেক সময় নদীপথ কিংবা পাহাড়ি রাস্তা পাড়ি দিয়ে হাসপাতালে এলেও কাঙ্ক্ষিত চিকিৎসা সেবা পান না। বরং তাদের বান্দরবান সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। অনেক সময় বান্দরবানে যাওয়ার পথে রোগীরা মারা যান। এ কারণে জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসক, নার্স ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সরবরাহের দাবি জানিয়েছেন তারা।

হাসপাতালের পরিসংখ্যানবীদ পঙ্কজ বড়ুয়া জানান, ২০২০ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত এখানে ভর্তি হয়েছেন ৫ হাজার ১৯৮ জন রোগী। এর মধ্যে ৪৫৬ জনকে রেফার্ড করা হয় বান্দরবান সদর হাসপাতালে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ১৭ জন রোগী। 

থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অ্যাম্বুলেন্স চালক মংক্যসিং মারমা বলেন, “২০১৯ সালে চাকরিতে যোগদান করার পর থেকে অন্তত সাতজন রেফার্ড করা রোগী মাঝপথে আমার গাড়িতেই মারা গেছেন।”

 

শৈসাই মং মারমা তিন বছর আগে বিনা চিকিৎসায় তার মাকে মারা যেতে দেখেছেন। তিনি জানান, তার মা শৈমেপ্রু মারমা (৩৪) অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। ২০২২ সালের ১৪ নভেম্বর হঠাৎ তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। রেমাক্রী বাজার থেকে নদীপথে থানচি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান মাকে। কিছুক্ষণের মধ্যেই তাকে জেলা সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। ভাড়া গাড়িতে জেলা হাসপাতালে যাওয়ার সময় চিম্বুক বারো মাইল এলাকায় তার মা মারা যান।

লেংরু ম্রো নামে চার সন্তানের মা হারিয়েছেন স্বামীকে। তিনি জানান, তার স্বামী রেং য়ুং ম্রো (৪৫) কিডনি জটিলতা নিয়ে থানচি হাসপাতালে যান। সঙ্গে সঙ্গে সেখান থেকে তাকে বান্দরবান সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। থানচি থেকে বান্দরবান যাওয়ার মাঝপথে মারা যান তার স্বামী।

স্থানীয় বাসিন্দা মংমে মারমা বলেন, ‍“হাসপাতালে চিকিৎসক, ওষুধ ও যন্ত্রপাতির সংকট দীর্ঘদিন ধরেই চলছে। বিশেষজ্ঞ ডাক্তার বদলি হলেও অনেকেই থানচিতে যোগ দেন না, ডিপুটেশনে থেকে যান সদর হাসপাতালে। ফলে এ অঞ্চলের পাহাড়ি ও বাঙালি প্রায় ৩০ হাজার মানুষ স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।”

রিয়েং ম্রো নামে অপর বাসিন্দা বলেন, “পাহাড়ে বসবাসকারীদের অধিকাংশ গরিব। জেলা সদর হাসপাতালে রোগী নিয়ে যাওয়া ব্যয়বহুল ও কষ্টকর। রেমাক্রি, বড় মোদক, তিন্দু থেকে থানচি সদরে রোগী আনতেই অনেক টাকা খরচ হয়ে যায়। এরপর আবার বান্দরবান সদর হাসপাতালে রেফার্ড করলে সাধারণ মানুষ কীভাবে চিকিৎসা করাবে?” 

থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (ইউএইচএফপিও) ডা. মো. ওয়াহিদুজ্জামান মুরাদ বলেন, “বর্তমানে হাসপাতালে আমিসহ দুইজন চিকিৎসক রয়েছেন। একজন ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসাধীন। তিন রোগীদের সেবা দিতে পারছেন না। ফলে পুরো হাসপাতাল পরিচালনার দায়িত্ব আমাকে একাই সামলাতে হচ্ছে।”

তিনি আরো বলেন, “জনবল ও সরঞ্জাম সংকটের কারণে গুরুতর রোগীদের রেফার্ড করা ছাড়া উপায় থাকে না। দীর্ঘ পথের কারণে অনেকেই জীবিত অবস্থায় সদর হাসপাতালে পৌঁছাতে পারেন না।”

বান্দরবান জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ শাহীন হোসাইন চৌধুরী বলেন, “শুধু বান্দরবান নয়, পুরো তিন পার্বত্য জেলাতেই চিকিৎসক সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। নতুন করে ৪৮তম বিসিএসের ডাক্তার পদায়ন না হওয়া পর্যন্ত এই সংকট পুরোপুরি সমাধান করা সম্ভব হচ্ছে না। তারপরও বিভাগীয় প্রধানকে বিষয়টি চিঠির মাধ্যমে জানানো হয়েছে। ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের আট-দশজন চিকিৎসককে বান্দরবানে বদলি করার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।”

ঢাকা/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • গাজায় ২৬ হাজার শিশু তীব্র অপুষ্টির শিকার: জাতিসংঘ
  • গ্রাহকের কাছে পেয়ারা খেতে চায় জনতা ব্যাংকের কর্মকর্তা
  • গল্পটা এই ক্লাসরুম থেকেই শুরু: ইরফান সাজ্জাদ
  • রাশিয়ায় এক বাঙালি বিপ্লবীর খোঁজে
  • আপনার এত সাহস হয় কী করে, সাংবাদিককে নায়িকা
  • দুবাইয়ে বিকৃত যৌন ব্যবসা চক্রের প্রধানকে চিহ্নিত করল বিবিসির এক অনুসন্ধান
  • মহানবী (সা.)–এর ইন্তেকালের পরে শাসন নিয়ে যা ঘটেছে
  • কুবিতে নতুন ১৮ বিভাগ ও ৪ ইনস্টিটিউট চালুর সুপারিশ
  • সংগীতশিল্পী দীপ মারা গেছেন
  • ৫০ শয্যার থানচি হাসপাতাল চলছে একজন চিকিৎসকে