সিকদার বাড়িতে এবারও হচ্ছে না দুর্গোৎসব
Published: 20th, September 2025 GMT
দেশজুড়ে জমকালো আয়োজনের জন্য পরিচিত বাগেরহাট সদর উপজেলার হাকিমপুর গ্রামের আলোচিত সিকদারবাড়ি দুর্গামন্দিরে এবারও হচ্ছে না দুর্গোৎসব। গত বছরের মতো এবছরও পূজার কোনো আয়োজন থাকছে না বলে জানিয়েছেন আয়োজকরা।
২০১১ সালে ২৫১টি প্রতিমা স্থাপনের মধ্য দিয়ে সিকদারবাড়িতে দুর্গোৎসবের যাত্রা শুরু হয়। এরপর প্রতিবছরই মহাধুমধামে পূজা পালিত হয়ে আসছিল। ২০১৯ সালে সর্বোচ্চ ৮০১টি প্রতিমা স্থাপন করা হয়েছিল।
করোনার জন্য ২০২০ সালে সীমিত আকারে পূজা হলেও সর্বশেষ ২০২৩ সালে ফের ৫০১টি প্রতিমা স্থাপন করে জমকালো পূজা উদযাপন করা হয়। প্রতিমার নান্দনিক কারুকাজ, ঢাক-ঢোল, ধুনুচি নাচ আর আলোকসজ্জা দেখতে দেশ-বিদেশ থেকে হাজারো দর্শনার্থী ভিড় জমাতেন সিকদার বাড়িতে। পূজাকে ঘিরে বসত মেলা, আর ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মানুষের মিলনমেলা বসত সেখানে।
আয়োজক লিটন সিকদার বলেন, ‘‘২৪ সালের জুলাই আন্দোলনে অনেক মানুষের প্রাণহানি হয়েছিল। তখন কারো মন ভালো ছিল না, তাই গত বছর পূজা হয়নি। পারিবারিক কারণে এবছরও পূজার আয়োজন থাকছে না।’’
বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্টের বাগেরহাট জেলা শাখার আহবায়ক মোহনলাল হালদার বলেন, ‘‘লিটন সিকদারের বাড়িতে পূজার আয়োজন হচ্ছে না। তবে এ বছর জেলায় ৬০৫টি মণ্ডপে অত্যন্ত উৎসবমুখর পরিবেশে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। মা দুর্গা গজে চড়ে আগমন করবেন এবং দোলায় চড়ে বিদায় নেবেন। পূজায় বিশ্ববাসীর শান্তি কামনা করছি।’’
ঢাকা/শহিদুল/এস
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
সিকদার বাড়িতে এবারও হচ্ছে না দুর্গোৎসব
দেশজুড়ে জমকালো আয়োজনের জন্য পরিচিত বাগেরহাট সদর উপজেলার হাকিমপুর গ্রামের আলোচিত সিকদারবাড়ি দুর্গামন্দিরে এবারও হচ্ছে না দুর্গোৎসব। গত বছরের মতো এবছরও পূজার কোনো আয়োজন থাকছে না বলে জানিয়েছেন আয়োজকরা।
২০১১ সালে ২৫১টি প্রতিমা স্থাপনের মধ্য দিয়ে সিকদারবাড়িতে দুর্গোৎসবের যাত্রা শুরু হয়। এরপর প্রতিবছরই মহাধুমধামে পূজা পালিত হয়ে আসছিল। ২০১৯ সালে সর্বোচ্চ ৮০১টি প্রতিমা স্থাপন করা হয়েছিল।
করোনার জন্য ২০২০ সালে সীমিত আকারে পূজা হলেও সর্বশেষ ২০২৩ সালে ফের ৫০১টি প্রতিমা স্থাপন করে জমকালো পূজা উদযাপন করা হয়। প্রতিমার নান্দনিক কারুকাজ, ঢাক-ঢোল, ধুনুচি নাচ আর আলোকসজ্জা দেখতে দেশ-বিদেশ থেকে হাজারো দর্শনার্থী ভিড় জমাতেন সিকদার বাড়িতে। পূজাকে ঘিরে বসত মেলা, আর ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মানুষের মিলনমেলা বসত সেখানে।
আয়োজক লিটন সিকদার বলেন, ‘‘২৪ সালের জুলাই আন্দোলনে অনেক মানুষের প্রাণহানি হয়েছিল। তখন কারো মন ভালো ছিল না, তাই গত বছর পূজা হয়নি। পারিবারিক কারণে এবছরও পূজার আয়োজন থাকছে না।’’
বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্টের বাগেরহাট জেলা শাখার আহবায়ক মোহনলাল হালদার বলেন, ‘‘লিটন সিকদারের বাড়িতে পূজার আয়োজন হচ্ছে না। তবে এ বছর জেলায় ৬০৫টি মণ্ডপে অত্যন্ত উৎসবমুখর পরিবেশে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। মা দুর্গা গজে চড়ে আগমন করবেন এবং দোলায় চড়ে বিদায় নেবেন। পূজায় বিশ্ববাসীর শান্তি কামনা করছি।’’
ঢাকা/শহিদুল/এস