জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি, নভেম্বরের মধ্যে গণভোটসহ পাঁচ দফা দাবিতে রংপুরে বিক্ষোভ কর্মসূচি করেছে জেলা ও মহানগর জামায়াতে ইসলামী।

শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেলে রংপুর টাউনহল চত্বর থেকে হাজারো নেতাকর্মী নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল বের করে দলটি। মিছিলটি নগরীর পায়রা চত্বর, জাহাজ কোম্পানি মোড় হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শাপলা চত্বরে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।

আরো পড়ুন:

এইচএসসির ফলাফল: রংপুরের ৪ কলেজে পাস করেনি কেউ

তিস্তা মহাপরিকল্পনার ‘আঁধার কাটাতে’ ৫ জেলায় আলোর মশাল

সমাবেশে বক্তব্য দেন, জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সম্পাদক অধ্যাপক মাহবুব রহমান বেলাল, রংপুর মহানগর আমির এটিএম আজম খান প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তবে তার আগে নভেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে গণভোট। একইসঙ্গে পিআর পদ্ধতি বাস্তবায়ন, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতকরণ, গণহত্যার দায়ে শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের বিচার দৃশ্যমান করা এবং জাতীয় পার্টিকে অবিলম্বে নিষিদ্ধ করতে হবে।

অন্যথায় শহীদ আবু সাঈদের রংপুর থেকে দাবিগুলো বাস্তবায়নে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলার হুঁশিয়ারি দেন জামায়াত নেতৃবৃন্দ।

ঢাকা/আমিরুল/মেহেদী

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ভেনেজুয়েলা নিয়ে ট্রাম্প কী লক্ষ্য অর্জন করতে চান

দুই মাস ধরে যুক্তরাষ্ট্র ক্যারিবীয় সাগরে কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড় সামরিক সমাবেশ ঘটাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র বলছে, মাদকের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য এ আয়োজন। কিন্তু ওয়াশিংটনের প্রকৃত উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে কারাকাসকে বার্তা দিতে চায়।

যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে ছোট ছোট নৌযানে হামলা চালিয়ে কয়েকজনকে হত্যা করেছে। এই হামলাগুলোকে ঘিরে লাতিন আমেরিকা অঞ্চলজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে। বিশেষজ্ঞরা প্রশ্ন তুলেছেন এর বৈধতা নিয়ে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকাণ্ড আসলে ইঙ্গিত দিচ্ছে—ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলা মাদুরোকে ভয় দেখাতে অভিযান চালানো হচ্ছে।

লন্ডনভিত্তিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান চ্যাথাম হাউসের লাতিন আমেরিকা-বিষয়ক সিনিয়র ফেলো ক্রিস্টোফার সাবাতিনি বলেন, এটি মূলত সরকার পরিবর্তনের প্রচেষ্টা। তারা হয়তো সরাসরি আগ্রাসনে যাবে না, বরং শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে বার্তা দিতে চায়।

সাবাতিনির মতে, এই সামরিক আয়োজন আসলে শক্তি প্রদর্শন। এর উদ্দেশ্য ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী ও মাদুরোর ঘনিষ্ঠ মহলে ভয় সৃষ্টি করা, যাতে তারা তাঁর বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প

সম্পর্কিত নিবন্ধ