মেয়ে ভেবে মাকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ স্বজনের, থানায় মামলা
Published: 28th, October 2025 GMT
ময়মনসিংহের ত্রিশালে বাড়ি থেকে তুলে ধানখেতে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগে এক গৃহবধূ মামলা করেছেন। গতকাল সোমবার রাতে ত্রিশাল থানায় তিনি মামলাটি করেন।
অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম আকমল হোসেন (৩৮)। তিনি উপজেলার একটি গ্রামের বাসিন্দা ও স্থানীয় একটি কোম্পানিতে কাজ করেন। ঘটনার পর থেকে তিনি পলাতক বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, ১৮ অক্টোবর ভোর ৫টার দিকে ওই গৃহবধূ প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে বসতঘর থেকে বের হয়ে টয়লেটে যান। টয়লেট থেকে বের হওয়া মাত্রই পেছন থেকে মুখ চেপে কাঁধে তুলে বাড়ি থেকে ১০০ গজ দূরে একটি ধানখেতে নিয়ে যান আকমল। ওই গৃহবধূকে ধর্ষণ করা হয়। ওই নারীর চিৎকার শুনে তাঁর স্বামী ও প্রতিবেশীরা এগিয়ে গেলে আকমল পালিয়ে যান।
ওই গৃহবধূর ছোট ভাইয়ের দাবি, তাঁর সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া ভাগনিকে প্রায়ই উত্ত্যক্ত করতেন আকমল। ঘটনার দিন ভোরে ভাগনির ওড়না জড়িয়ে টয়লেটে যান বোন। সেই ওড়না দেখে ভাগনি মনে করে তাঁর বোনকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়। ভয়ে তাঁর বোনের পরিবার থানায় যেতে পারেনি। তাদের নানা ধরনের ভয়ভীতি ও মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। ওই অবস্থায় তিনি বোনকে নিয়ে থানায় গিয়ে বিস্তারিত জানালে পুলিশ মামলা নেয়।
স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দার ভাষ্য, ওই গৃহবধূর স্বামী দিনমজুরি করেন। এই দম্পতির দুই সন্তান। সপ্তম শ্রেণি পড়ুয়া ওই কিশোরী দেখতে মায়ের মতো। সে স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় পড়ালেখা করে। এলাকার একটি প্রভাবশালী পরিবারের সদস্য আকমল। তিনি মাস দুয়েক ধরে ওই কিশোরীকে উত্ত্যক্ত করে আসছিলেন।
আজ মঙ্গলবার এই গৃহবধূর স্বাস্থ্য পরীক্ষার কথা আছে জানিয়ে ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনসুর আহাম্মদ বলেন, অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। মেয়ে ভেবে মাকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়েছে—লোকজন এমন কথা বললেও মামলার অভিযোগে এমন কিছু বাদী লেখেননি।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
মেয়ে ভেবে মাকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ স্বজনের, থানায় মামলা
ময়মনসিংহের ত্রিশালে বাড়ি থেকে তুলে ধানখেতে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগে এক গৃহবধূ মামলা করেছেন। গতকাল সোমবার রাতে ত্রিশাল থানায় তিনি মামলাটি করেন।
অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম আকমল হোসেন (৩৮)। তিনি উপজেলার একটি গ্রামের বাসিন্দা ও স্থানীয় একটি কোম্পানিতে কাজ করেন। ঘটনার পর থেকে তিনি পলাতক বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, ১৮ অক্টোবর ভোর ৫টার দিকে ওই গৃহবধূ প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে বসতঘর থেকে বের হয়ে টয়লেটে যান। টয়লেট থেকে বের হওয়া মাত্রই পেছন থেকে মুখ চেপে কাঁধে তুলে বাড়ি থেকে ১০০ গজ দূরে একটি ধানখেতে নিয়ে যান আকমল। ওই গৃহবধূকে ধর্ষণ করা হয়। ওই নারীর চিৎকার শুনে তাঁর স্বামী ও প্রতিবেশীরা এগিয়ে গেলে আকমল পালিয়ে যান।
ওই গৃহবধূর ছোট ভাইয়ের দাবি, তাঁর সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া ভাগনিকে প্রায়ই উত্ত্যক্ত করতেন আকমল। ঘটনার দিন ভোরে ভাগনির ওড়না জড়িয়ে টয়লেটে যান বোন। সেই ওড়না দেখে ভাগনি মনে করে তাঁর বোনকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়। ভয়ে তাঁর বোনের পরিবার থানায় যেতে পারেনি। তাদের নানা ধরনের ভয়ভীতি ও মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। ওই অবস্থায় তিনি বোনকে নিয়ে থানায় গিয়ে বিস্তারিত জানালে পুলিশ মামলা নেয়।
স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দার ভাষ্য, ওই গৃহবধূর স্বামী দিনমজুরি করেন। এই দম্পতির দুই সন্তান। সপ্তম শ্রেণি পড়ুয়া ওই কিশোরী দেখতে মায়ের মতো। সে স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় পড়ালেখা করে। এলাকার একটি প্রভাবশালী পরিবারের সদস্য আকমল। তিনি মাস দুয়েক ধরে ওই কিশোরীকে উত্ত্যক্ত করে আসছিলেন।
আজ মঙ্গলবার এই গৃহবধূর স্বাস্থ্য পরীক্ষার কথা আছে জানিয়ে ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনসুর আহাম্মদ বলেন, অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। মেয়ে ভেবে মাকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়েছে—লোকজন এমন কথা বললেও মামলার অভিযোগে এমন কিছু বাদী লেখেননি।