সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ার দর পতনের শীর্ষে উঠে এসেছে নিউ লাইন ক্লোথিংস লিমিটেড।

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানির শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৯ দশমিক ৯১ শতাংশ কমেছে। কোম্পানিটি ২ হাজার ১৩৬ বারে ৪৬ লাখ ৫০ হাজার ৫৬৩ টি শেয়ার লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ৫ কোটি ২৮ লাখ টাকা।

তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা খুলনা প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজিংয়ের শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৯ দশমিক ৪৫ শতাংশ কমেছে। কোম্পানিটি ৩ হাজার ১২৭ বারে ২৫ লাখ ৬৯ হাজার ৪৭৩ টি শেয়ার লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ৬ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।

তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা অ্যাপোলো ইস্পাতের শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৮ দশমিক ৫১ শতাংশ কমেছে। কোম্পানিটি ৫১৮ বারে ১৯ লাখ ৩০ হাজার ৬৮ টি শেয়ার লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ৮৬ লাখ টাকা।

তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানির মধ্যে–নুরানি ডায়িংয়ের ৮.

৩৩ শতাংশ, বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমের ৪.৯৬ শতাংশ, কাট্টালী টেক্সটাইলের ৪.৯২ শতাংশ, প্রাইম টেক্সটাইলের ৪.৯০ শতাংশ, বে লিজিংয়ের ৪.৫৫ শতাংশ, তাল্লু স্পিনিংয়ের ৪.৪৮ শতাংশ এবং ফিনিক্স ফাইন্যান্সের ৪.৪৪ শতাংশ দর কমেছে।

 

এসকেএস

উৎস: SunBD 24

কীওয়ার্ড: শ য় র দর

এছাড়াও পড়ুন:

দুবাই থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার ৫৭ মামলার আসামি

চট্টগ্রামে বাড়ি। তাঁর বিরুদ্ধে রয়েছে ৫৭টি মামলা। তবে তিনি প্রায় পাঁচ বছর ধরে পালিয়ে ছিলেন দুবাইয়ে। গ্রেপ্তার এড়াতে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হয়ে দেশে ফিরছিলেন। এরপরও তাঁর রক্ষা হয়নি তাঁর। সিলেটে বিমানবন্দর থেকেই পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন পলাতক এই আসামি।

গতকাল শনিবার বিকেল চারটার দিকে গ্রেপ্তার হওয়া এই ব্যক্তির নাম মোহাম্মদ রুহুল আমিন (৫৫)। বিমানবন্দরে নিয়োজিত ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে চট্টগ্রামের পটিয়া থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। আজ রোববার সকালে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

মোহাম্মদ রুহুল আমিনের বাড়ি পটিয়া উপজেলার জঙ্গলখাইন ইউনিয়নের পাইরোল গ্রামে। তাঁর বাবার নাম আবদুস সালাম। চট্টগ্রাম নগরের চাক্তাইয়ে ফিশারিঘাটে মাছের আড়ত ছিল রুহুল আমিনের।

পুলিশ জানায়, মোহাম্মদ রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে হওয়া মামলাগুলোর বেশির ভাগই চেক প্রতারণার অভিযোগে করা। এর মধ্যে ১০টি মামলায় তাঁর সাজা হয়েছে। বাকি মামলা বিচারাধীন। বিদেশভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও পরোয়ানাভুক্ত এই আসামি সাজা ও গ্রেপ্তার এড়াতে দুবাইয়ে পালিয়ে যান। পাঁচ বছর পর সেখান থেকে গোপনে সিলেট হয়ে দেশে ফিরছিলেন তিনি।

পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নুরুজ্জামান আজ দুপুরে প্রথম আলোকে বলেন, পটিয়া থানার পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তার রুহুল আমিনকে গতকাল রাতেই সিলেট থেকে পটিয়ায় নিয়ে আসা হয়। এরপর আজ সকালে পটিয়া জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ