ভারতের বিপক্ষেষ টস জিতে ব্যাট করতে নেমে দুই ওপেনারকে হারিয়ে চাপে পড়ে পাকিস্তান। ওই চাপ তিনে নামা সৌদ শাকিল ও চারে নামা অধিনায়ক মোহাম্মদ রিজওয়ান সামলে নেন। শাকিলকে ফিরিয়ে ১০৪ রানের জুটি ভাঙেন হার্ডিক পান্ডিয়া। পরেই ফিরেছেন রিজওয়ান।
পাকিস্তান ৩৬ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৬৫ রান তুলেছে। ক্রিজে আছেন সালমান আঘা ও তায়েব তাহির।
তিনে নামা সূদ শাকিল ৭৬ বলে ৬২ রানের ইনিংস খেলেছেন। তার ব্যাট থেকে পাঁচটি চারের শট আসে। চারে নামা অধিনায়ক মোহাম্মদ রিজওয়ান ৭৭ বল খেলে ৪৬ রানে আউট হয়েছেন।
এর আগে ইমাম উল ১০ রানে রান আউট হন। বাবর আজম ২৩ বলে ২৬ রানের ইনিংস খেলে আউট হন। তিনি পাঁচটি চারের শট মারেন। তাকে তুলে নেন হার্ডিক পান্ডিা।
পাকিস্তান দল: মোহাম্মদ রিজওয়ান (অধিনায়ক), আগা সালমান, বাবর আজম, ইমাম-উল-হক, তৈয়ব তাহির, সৌদ শাকিল, খুশদিল শাহ, আবরার আহমেদ, শাহিন শাহ আফ্রিদি, নাসিম শাহ, হারিস রউফ।
ভারতের একাদশ: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), বিরাট কোহলি, শুবমান গিল (সহ-অধিনায়ক), শ্রেয়াস আইয়ার, লোকেশ রাহুল, হার্দিক পান্ডিয়া, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, হর্ষিত রানা, মোহাম্মদ শামি, রবীন্দ্র জাদেজা।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: র জওয় ন
এছাড়াও পড়ুন:
পরপর হিট গান, তারপরও ১৭ বছর কেন কাজ হয়নি হাবিব–অলিক জুটির
কিছু সম্পর্ক থাকে, যা বছরের ব্যবধানে মিলিয়ে যায় না, অপেক্ষা করে শুধু ফিরে আসার। হাবিব ওয়াহিদ এবং এস এ হক অলিক ঠিক তেমনই দুটি নাম। সংগীত–সিনেমা দুই ভুবনের এই দুজন মানুষের কাজের সম্পর্কটা দেড় যুগের। অডিওতে শ্রোতাপ্রিয় গান দিয়ে এই জুটির শুরু হলেও দীর্ঘ ১৭ বছর এই মাধ্যমে তাঁদের কাজ করতে দেখা যায়নি। তাই বিরতির পর আবার যখন তাঁদের জুটি ফিরছে, শ্রোতাদের নস্টালজিয়া যেন নতুন করে জেগে উঠেছে। গানের খবর প্রকাশ নিয়ে হাবিব ওয়াহিদ ও অলিকের ফেসবুক পোস্টের দিকে তাকালে তেমনটা লক্ষ করা গেছে। দুজনের ভক্ত–শ্রোতারা যেন নতুন গানের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন।
নাটক ও সিনেমা পরিচালনার পাশাপাশি এস এ হক অলিক গানও লেখেন। তাঁর লেখা বেশ কয়েকটি গানে সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন হাবিব ওয়াহিদ। সময়টা ২০০৭ সাল। শিরিনের ‘পাঞ্জাবীওয়ালা’ অ্যালবামে বোনাস ট্র্যাক হিসেবে ছিল হাবিব ওয়াহিদ ও ন্যান্সির গাওয়া ‘বলে তো দিয়েছি হৃদয়ের কথা’। গানটি প্রকাশের পরপরই ছড়িয়ে পড়ে জনপ্রিয়তা। পরে গানটির সেই ঢেউ গিয়ে লাগে কলকাতার চলচ্চিত্রেও। টলিউডের ‘বিন্দাস’ সিনেমায় ব্যবহৃত হয় গানটি, বড় পর্দায় তাতে ঠোঁট মেলান দেব ও শ্রাবন্তী। এপার বাংলার সীমানা পেরিয়ে ওপার বাংলায়ও গানটি দারুণ শ্রোতাপ্রিয়তা পায়।
পরের বছর, ২০০৮ সালে, হাবিবের জনপ্রিয় অ্যালবাম ‘বলছি তোমাকে’তে অলিকের লেখা নতুন তিনটি গান জায়গা পায়। ‘বলো কেন এমন হয়’ ও ‘জোছনা কথা বলো না’—দুটি গানেই কণ্ঠ দেন হাবিব। একই অ্যালবামে হাবিবের সুরে সংগীতশিল্পী বাবা ফেরদৌস ওয়াহিদ গেয়েছিলেন ‘কী নামে ডাকব তোমায় নীল জোছনা’।