মর্গ্যান গার্লস স্কুলের দাতা প্রতিনিধি সদস্য পদে রিয়াদের মনোনয়নপত্র জমা
Published: 23rd, February 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জ শহরের সুনাম ধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মর্গ্যান গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের গর্ভার্ণি বডি নিবার্চনে দাতা প্রতিনিধি সদস্য পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক কমিটির প্রথমসদস্য রাফি উদ্দিন রিয়াদ।
রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অফিস থেকে মনোনয়নপত্র ক্রয় করে দুপুরে জমা দেন।
মনোনয়নপত্র জমা শেষে রাফি উদ্দিন রিয়াদ বলেন, মর্গ্যান গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থীদ তথা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নমূলক কাজে নিজেকে জড়িত করতে দাতা সদস্য পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি।
বিগত ১৬টি বছর স্বৈরাচারী সরকারের দোসরদের কারনে আমরা কোনো সামাজিক কর্মকাণ্ডে নিজেদেরকে নিয়োজিত রাখতে পারেনি। বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে তারা স্কুলের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে।
ইনশাল্লাহ আমরা আবারও নতুন করে এ প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তুলবো। আমি এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তথা শিক্ষার্থীদের সেবা করতে চাই। আমি সকলের পূর্ন সমর্থন ও দোয়া কামনা করছি।
উল্লেখ্য-২০, ২৩, ২৪ ফেব্রুয়ারি মনোনয়নপত্র বিতরণ ও জমা। ২৬ ফেব্রুয়ারি মনোনয়নপত্র বাছাই ও ২৭ ফেব্রুয়ারি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার এবং আগামী ১২ মার্চ সকাল ১০ থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
আর এই নির্বাচনের প্রিজাইডিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সুরাইয়া আশরাফী।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
নারায়ণগঞ্জে গভীর রাতে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন, তাপে চালক জেগে ওঠায় রক্ষা
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লায় সড়কের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা একটি বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল রোববার দিবাগত রাত দুইটার দিকে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডের ইসদাইর এলাকার আয়কর কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
বাসটির ভেতর ওই সময় ঘুমিয়ে ছিলেন চালক ও তাঁর সহকারী। তাঁরা তাৎক্ষণিকভাবে বিষয়টি টের পাওয়ায় অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পেয়েছেন। তাঁদের দাবি, আগুন লাগার পরপরই নিয়ন্ত্রণে আনার ফলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো গেছে।
চালক নাসির উদ্দিন সাংবাদিকদের জানান, শহরের ১ নম্বর রেলগেট এলাকার রাসেল গার্মেন্টসের শ্রমিকদের যাতায়াতের জন্য ব্যবহৃত হয় বাসটি। গতকাল রাত ১২টার পর শ্রমিকদের সাইনবোর্ড এলাকায় নামিয়ে সহকারী নয়নকে নিয়ে বাসের ভেতর ঘুমিয়ে পড়েন তিনি। গভীর রাতে আগুনের তাপে হঠাৎ ঘুম ভেঙে যায়। জেগে দেখেন চালকের আসনের অংশে আগুন জ্বলছে। ওই মুহূর্তে দুজনের চিৎকারে আশপাশের লোকজন জড়ো হন। তাঁরা পানি দিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। খবর পেয়ে নারায়ণগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট এবং ফতুল্লা মডেল থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। তবে কে বা কারা আগুন দিয়েছে, তা তিনি দেখেননি।
বাসে আগুন ছড়িয়ে পড়ার আগেই নিয়ন্ত্রণে আসে বলে জানান ফতুল্লা মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, চালক ও সহকারীর সচেতনতায় বড় কোনো ক্ষতি হয়নি। ঘটনাস্থলসংলগ্ন সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে দুর্বৃত্তদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে।