কেউ কেউ আওয়ামী লীগকে টিকিয়ে রাখতে চায়: নুর
Published: 28th, February 2025 GMT
সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন
রাজনৈতিক ফায়দা নিতে কেউ কেউ আওয়ামী লীগকে টিকিয়ে রাখতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। তিনি বলেন, অনেকেই তাদের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আওয়ামী লীগকে চায়।
শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে গণঅধিকার পরিষদের বর্ধিত সভায় এ কথা বলেন তিনি।
নুরুল হক নুর বলেন, গণঅভ্যুত্থানের আগেই সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের কথা বলেছিলাম। আগামী নির্বাচন আনুপাতিক হারে হতে হবে। এই দাবি নিয়ে প্রয়োজনে রাস্তায় নামা হবে। ক্ষমতায় আসার আগেই কোনো কোনো দলের উৎপাত-আধিপত্য বেড়েছে। এ সময় অন্য দলকে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে বাধা দেয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, আমরা ইতিহাস বা কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি করতে চাই না। পরিবারতান্ত্রিক রাজনীতি দেশ, সমাজ ও রাষ্ট্রের মধ্যে বিভক্তি তৈরি করেছে।
সংস্কার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, গত ছয় মাসে সংস্কারের বাস্তবায়ন দেখছি না। পুরনো ধারায়ই চলছে দেশ। এখন জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে এগিয়ে যাওয়া উচিত। গণঅধিকার পরিষদ এখনও কোনো দলের সাথে জোট করেনি বলেও জানান তিনি।
এম জি
.উৎস: SunBD 24
এছাড়াও পড়ুন:
গলাচিপা ও দশমিনায় ১৪৪ ধারার আদেশ অব্যাহত
পটুয়াখালী গলাচিপা ও দশমিনায় বিএনপি এবং গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের মধ্যে চরম উত্তেজনা বিরাজ করায় ১৪৪ ধারার আদেশ অব্যাহত রয়েছে।
আগামীকাল রবিবার (১৫ জুন) সকাল আটটা পর্যন্ত গলাচিপা পৌর শহর ও আশপাশের এলাকা এবং দশমিনার সদর ইউনিয়ন ও বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নে এ আদেশ বলবৎ থাকবে।
শুক্রবার এ দুই উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তারা এ আদেশ জারি করেন এবং মাইকিংয়ের মাধ্যমে তা জনসাধারণকে জানিয়ে দেওয়া হয়। এ আদেশ চলাকালীন সকল ধরনের সভা, সমাবেশ, বিক্ষোভ মিছিল, গণজমায়েত, বিস্ফোরক দ্রব্য ও সকল প্রকার দেশীয় অস্ত্র বহন বন্ধ থাকবে। এছাড়া একসঙ্গে পাঁচ বা ততোধিক ব্যক্তির অবস্থান কিংবা চলাচল সম্পূর্ন নিষেধ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার রাত দশটায় গলাচিপার পাতাবুনিয়া গ্রামে গণঅধিকার পরিষদ সভাপতি নুরুল হক নুরকে অবরুদ্ধ করে রাখার অভিযোগ এবং রাত আটটার দিকে চরবিশ্বাস বাজারে বিএনপি ও গণ অধিকার পরিষদ নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ এবং বিএনপি কার্যালয় ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
পটুয়াখালী অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাজেদুল ইসলাম সজল (প্রশাসন ও অর্থ) বলেন, “যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে দুই উপজেলায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া মাঠে সেনাবাহিনী এবং র্যাব সদস্য রয়েছে। দুই পক্ষকে আমরা শান্তিপূর্ন অবস্থানে থাকার জন্য অনুরোধ করেছি। তবে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”
ঢাকা/ইমরান/এস