অভিনেত্রী কেয়া পায়েল এখন গ্র্যাজুয়েট
Published: 28th, February 2025 GMT
শিক্ষা জীবনের সবগুলো ধাপ পেরিয়ে যেকোনো শিক্ষার্থীর কাছে সবচেয়ে প্রত্যাশিত মুহূর্ত সনদ গ্রহণের উৎসব ‘সমাবর্তন’। এর মধ্য দিয়ে শিক্ষা জীবনের আনুষ্ঠানিক পাঠ সম্পন্ন করেন তারা। বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির ৮ম সমাবর্তনে তেমনই শিক্ষা জীবনের পাঠ চুকালেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী কেয়া পায়েল। এসময় তাকে বাবা-মায়ের সাথে বেশ উচ্ছ্বসিত দেখা গেছে।
কেয়া পায়েল বলেন, সমাবর্তন পেয়ে অনেক বেশি আনন্দিত। আমার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের গল্পটা খুব সীমিত সময়ের। কারণ বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের অনেক বড় একটা সময় করোনা মহামারির মধ্যে কেটেছে। এই জন্যে বিশ্ববিদ্যালয় জীবন আমি পুরোপুরিভাবে উপভোগ করতে পারিনি। যেটা আমার সবসময় আফসোস হয়। আমি স্টুডেন্ট লাইফটাকে সবচেয়ে বেশি এনজয় করি।
তিনি আরো বলেন, পর্দায় আমাকে প্রায়ই দুষ্টুমির চরিত্রে দেখা যায় বাস্তব জীবনেও আমি তাই। আমি যাদের সাথে ক্লাস করতাম তারা সবাই জানে আমি কি পরিমাণ যন্ত্রণা দিতাম তাদের। আজকের এই ডিগ্রি অর্জনের পেছনে সবচেয়ে বেশি কর্তৃত্ব আমার বাবা-মায়ের। তারা সব সময়ই চেয়েছে আমি যাতে পড়াশোনাটা করি। আজকের এদিনে আমার থেকে সবচেয়ে বেশি গর্ববোধ করছে আমার বাবা-মা।
পরবর্তী পরিকল্পনা নিয়ে তিনি বলেন, পড়াশোনা নিয়ে সামনে আরো পরিকল্পনা আছে। সামনে ইচ্ছে আছে আরো বড় কিছু করতে।
কেয়া পায়েল বর্তমানে আসন্ন ঈদুল ফিতরের নাটকের শুটিং নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। যেকোনো উৎসব কেন্দ্র করে সেই ব্যস্ততা বেড়ে যায় দ্বিগুণ। তাই তো নির্মাতাদের পছন্দের তালিকায় তিনি আছেন এখন ওপরের দিকে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: জ বন র
এছাড়াও পড়ুন:
পূজাকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।
সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য।
সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।
এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।
এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।