ভবিষ্যতের ‘হ্যাজি’ গড়ছেন কার্পেন্থিয়ানসের ম্যারাডোনা
Published: 1st, April 2025 GMT
বাঁ পায়ের দুর্দান্ত কারিকুরি, নজরকাড়া ড্রিবলিং আর খেলা তৈরির অসাধারণ দক্ষতার জন্যই রোমানিয়ান কিংবদন্তি ফুটবলার গিওর্গি হ্যাজিকে বলা হতো ‘কার্পেন্থিয়ানসের ম্যারাডোনা’—১৯৯৪ বিশ্বকাপে যাঁর পায়ের জাদু মুগ্ধ করেছিল ফুটবলপ্রেমীদের। সেই বিশ্বকাপে হ্যাজির অসাধারণ নৈপুণ্যে ফুটবল-বিশ্বকে চমকে দিয়ে রোমানিয়া ওঠে কোয়ার্টার ফাইনালে। হ্যাজি করেন তিন গোল। এখন পর্যন্ত এটাই বিশ্বকাপে রোমানিয়ার সর্বোচ্চ সাফল্য। ২০০০ সালে জাতীয় দলকে বিদায় জানান হ্যাজি। রোমানিয়াও ১৯৯৮ সালের পর আর বিশ্বকাপের মূল পর্বে জায়গা করে নিতে পারেনি।
তবে হ্যাজি রোমানিয়াকে আবার বিশ্বকাপে জায়গা পাইয়ে দেওয়ার পথ তৈরির চেষ্টা করছেন। খেলোয়াড়ি জীবনকে বিদায় জানানোর পর মনোযোগ দিয়েছেন কোচিংয়ে। ২০০৯ সালে গড়ে তুলেছেন ‘গিওর্গি হ্যাজি ফুটবল একাডেমি’, যেটা এখন দেশটির ভবিষ্যৎ ফুটবলার গড়ার অন্যতম সূতিকাগার।
হ্যাজির একাডেমিতে বর্তমানে প্রায় ২০০ ফুটবলার প্রশিক্ষণ নিচ্ছে.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
করোনাসংক্রমণ প্রতিরোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি যে যে নির্দেশনা
ডেঙ্গু ও করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠাগুলোর জন্য জরুরি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এতে সারাদেশে ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রচারণা কাজে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদেরকে সম্পৃক্ত করতে বলা হয়েছে। এ সংক্রান্ত আদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান ও সংশ্লিষ্টদের পাঠানো হয়েছে।
আজ রোববার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের চিঠি ২টি পাঠানো হলো। এই চিঠির নির্দেশনা মোতাবেক এ অধিদপ্তরের আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উল্লিখিত নির্দেশনাগুলো প্রতিপালনের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
নির্দেশনা ১-এ বলা হয়েছে, দেশে ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রচারণা কাজে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদেরকে সম্পৃক্ত করতে হবে।
নির্দেশনা ২- এ বলা হয়েছে, করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে নির্দেশনাগুলো হলো-
১.বারবার প্রয়োজনমতো সাবান দিয়ে হাত ধোয়া (অন্তত: ২০ সেকেন্ড),
২. জনসমাগম এড়িয়ে চলা এবং বাইরে বের হলে মুখে মাস্ক পরা,
৩. আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে কমপক্ষে ৩ ফুট দূরত্ব বজায় রাখা,
৪. অপরিষ্কার হাতে চোখ, নাক ও মুখ স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকা, হাঁচি-কাশির সময় বাহ-টিস্যু-কাপড় দিয়ে নাক মুখ ঢেকে রাখা।