গৃহবধূর মরদেহ সড়কে ফেলে পালানোর সময় স্বামী-শাশুড়ি আটক
Published: 20th, April 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে লামিয়া আক্তার (২০) নামে এক গৃহবধূর মরদেহ সড়কে ফেলে পালানোর সময় এলাকাবাসীর হাতে আটক হয়েছেন স্বামী ও শাশুড়ি। রবিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে তাদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
শনিবার (১৯ এপ্রিল) মধ্যরাতে উপজেলার তারাবো পৌরসভার কাজীপাড়া গ্রামে ঘটনাটি ঘটে।
রূপগঞ্জ থানার পরিদর্শক তদন্ত মো.
আরো পড়ুন:
কটিয়াদী উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান কারাগারে
মামা-মামি ও বোনকে হত্যা, যুবকের মৃত্যুদণ্ড
এতে ক্ষুব্ধ হয়ে ঘরের আড়ার সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস দেন লামিয়া। স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যান। চিকিৎসক লামিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরো জানান, মরদেহ নিয়ে বাড়ি ফেরার সময় লোকজনের উপস্থিতি টের পেয়ে সড়কে লাশ ফেলে পালানোর চেষ্টা করেন শাওন ও তার মা ফাতেমা। এলাকাবাসী টের পেয়ে তাদের আটক করেন। পরে তারা আটককৃতদের পুলিশের হাতে তুলে দেন।
ঘটনার পর থেকে গৃহবধূর শ্বশুর তারা মিয়া পলাতক। মারা যাওয়া লামিয়ার বাবা আমির হোসেন বাদী হয়ে রূপগঞ্জ থানায় আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে মামলা করেছেন।
ঢাকা/অনিক/মাসুদ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর মরদ হ উদ ধ র অভ য গ গ হবধ
এছাড়াও পড়ুন:
দক্ষিণ কোরিয়ায় ভর্তি পরীক্ষায় ‘কঠিন’ ইংরেজি প্রশ্ন, কর্মকর্তার পদত্যাগ
দক্ষিণ কোরিয়ায় কলেজে ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে বড় বিতর্ক। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, এই পরীক্ষায় ইংরেজি প্রশ্ন নাকি এতটাই কঠিন করা হয়েছে, যেন তা প্রাচীন কোনো লিপির পাঠোদ্ধারের মতো। এমন পরিস্থিতিতে গত বুধবার ওই পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা শীর্ষ কর্মকর্তা পদত্যাগ করেছেন।
দক্ষিণ কোরিয়ায় কলেজে ভর্তি পরীক্ষাকে বলা হয় ‘সুনেউং’। এই পরীক্ষার সবচেয়ে কঠিন প্রশ্নগুলোর দুটি ছিল—বিখ্যাত দার্শনিক এমানুয়েল কান্টের আইনের দর্শন এবং ভিডিও গেমস নিয়ে। দর্শন তো অনেক বোঝাপড়ার বিষয়, ডিডিও গেমস নিয়ে করা প্রশ্নটির জবাব দিতেই দিশাহারা হতে হয়েছে শিক্ষার্থীদের।
পরীক্ষায় সময় দেওয়া হয়েছিল ৭০ মিনিট। প্রশ্নের জবাব দিতে হয়েছে ৪৫টির। এই পরীক্ষায় এ বছর ইংরেজিতে সর্বোচ্চ গ্রেড পেয়েছে মাত্র ৩ শতাংশ শিক্ষার্থী। গত বছরে এমন শিক্ষার্থীর হার ছিল ৬ শতাংশ। এবারের প্রশ্ন নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার ইংরেজির অধ্যাপক জুং চায়ে–কয়ান বলেন, ‘প্রশ্নগুলোর উত্তর অসম্ভব নয়, কিন্তু ভীষণ বিভ্রান্তিকর। এটি সত্যিই বিরক্তিকর।’