জম্মু-কাশ্মিরে সন্ত্রাসী হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত হয়েছেন। অভিযোগ উঠেছে- পাকিস্তানের সন্ত্রাসী গোষ্টী এই হামলা চালিয়েছে। এই ঘটনায় ভারতে পিএসএলের (পাকিস্তান সুপার লিগ সম্প্রচার বন্ধ করেছে ভারত। তাৎক্ষণিকভাবে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে বলেও জানানো হয়েছে।
ভারতে স্ট্রিমিংয়ের মাধ্যমে পিএসএল দেখাত ‘ফ্যানকোড’। তারা বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, ২৪ এপ্রিল থেকে আর পিএসএল বাকি অংশ দেখাবে না তারা। সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় ফ্যানকোড বিব্রত বলেও উল্লেখ করেছে।
সম্প্রচার বন্ধের ঘোষণায় পিসিবি এখনো কোন প্রতিক্রিয়া জানায়নি। তবে ভক্তদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। দুই দেশের রাজনীতির সঙ্গে খেলাকে না মেলানোর পরামর্শও দেওয়া হযেছে।
ওদিকে বিসিসিআই জানিয়েছে, নিকট ভবিষ্যতে পাকিস্তানের বিপক্ষে ভারত কোন ধরনের দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলবে না। ভারত ও পাকিস্তান অবশ্য ১৫ বছর আগে মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার অভিযোগে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ স্থগিত রেখেছে। তবে আইসিসির টুর্নামেন্টে খেলতে দেখা যায় তাদের।
বিসিসিআই সহ-সভাপতি রাজিব শুক্লা বলেন, ‘আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আছি। সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ীই আমাদের অবস্থান। আমরা পাকিস্তানের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলি না এবং খেলব না। কারণ এটা সরকারের নীতিগত অবস্থান।’
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: প এসএল প ক স ত ন ক র ক ট দল প এসএল
এছাড়াও পড়ুন:
আগামী বছরে কি আবার আইপিএল-পিএসএল সংঘাত
ক্রিকেটকে বাণিজ্যিকীকরণ করে ফেলার পর বিশ্বজুড়ে এখন এত ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক টি-টোয়েন্টি লিগ হয় যে একটির সঙ্গে আরেকটি সূচি সাংঘর্ষিক হয়েই যায়।
কয়েক বছর ধরে বিপিএলের সময়ে হয়ে আসছে আরও চার টুর্নামেন্ট—অস্ট্রেলিয়ার বিগ ব্যাশ লিগ, নিউজিল্যান্ডের সুপার স্ম্যাশ, দক্ষিণ আফ্রিকার এসএ২০ এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের আইএলটি২০।
তবে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও দামি ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট আইপিএলের জন্য সাধারণত এমন সময় বরাদ্দ থাকে, যে সময়ে অন্য লিগ থাকে না। কিন্তু আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির কারণে এ বছর এই অলিখিত নিয়মের ব্যতয় ঘটেছে।
গত ফেব্রুয়ারি–মার্চে আরব আমিরাতকে নিয়ে হাইব্রিড মডেলে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজন করেছে পাকিস্তান। দেশটির শীর্ষ টি–টোয়েন্টি প্রতিযোগিতা পাকিস্তান সুপার লিগও (পিএসএল) ফেব্রুয়ারি–মার্চে হয়ে থাকে। কিন্তু চ্যাম্পিয়নস ট্রফির কারণে পিএসএল এবার পিছিয়ে নেওয়া হয় এপ্রিল–মে মাসে, আইপিএলের সময়ে।
আগামী বছর টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হওয়ার কথা ফেব্রুয়ারি–মার্চে