জায়গা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে বন্দরে বাড়ইপাড়া বাইতুল হাবিব জামে মসজিদ পঞ্চায়েত কমিটির সহ-সভাপতি আবুল বাশার (৫৮) কে প্রাননাশের হুমকিসহ সম্মানহানী ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে।

এ ঘটনায় ভুক্তভোগী আবুল বাশার বাদী হয়ে ঘটনার ওই দিন সন্ধ্যায় প্রতিপক্ষ মুকুল ও নাজমা বেগমকে আসামী করে বন্দর থানায় এ অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। এর আগে শনিবার (৩ মে) সকাল ১০টায় বন্দর থানার সালেহনগর এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, বন্দর থানার ১০৫ সালেহনগর রোড এলাকার মৃত গনি বেপারী ছেলে আবুল বাশার  সাথে ৬৯  সালেহনগর রোড এলাকার মৃত আজিজ কেরানী ছেলে মুকুল ও তার বোন নাজমা বেগমের সাথে  দীর্ঘ দিন যাবৎ পৈত্রিক সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল।

অভিযোগের বাদী পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া ৬ শতাংশ ভরাট ও ৬ শতাংশ পুকুর রয়ে়ছে।কিন্তু বিবাদীরা দীর্ঘদিন যাবৎ কোনোরকম দলিলাদি ছাড়াই আবুল বাশারের মালিকানাধীন জায়গা তাদের বলে দাবি করে আসছে।

এই বিষয়ে একাধিকবার এলাকার পঞ্চায়েত কমিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে মিমাংসা করা হলেও বিবাদীরা কোনোরকম মিমাংসা মানেনি।

এর জের ধরে শনিবার সকাল ১০টায়  পঞ্চায়েত কমিটি সহ সভাপতি আবুল বাশার মিয়া উক্ত এলাকায় অপর একটি বিচার শালিস করার সময় উপরোক্ত বিবাদীগন গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গদের সামনে আবুল বাশারকে  অকথ্য ভাষায় গালিগালি মারমুখী আচরনসহ মিথ্যা অপবাদ দিয়ে সম্মানহানি করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে পঞ্চায়েত কমিটির সহ-সভাপতিকে হুমকি, থানায় অভিযোগ

জায়গা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে বন্দরে বাড়ইপাড়া বাইতুল হাবিব জামে মসজিদ পঞ্চায়েত কমিটির সহ-সভাপতি আবুল বাশার (৫৮) কে প্রাননাশের হুমকিসহ সম্মানহানী ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে।

এ ঘটনায় ভুক্তভোগী আবুল বাশার বাদী হয়ে ঘটনার ওই দিন সন্ধ্যায় প্রতিপক্ষ মুকুল ও নাজমা বেগমকে আসামী করে বন্দর থানায় এ অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। এর আগে শনিবার (৩ মে) সকাল ১০টায় বন্দর থানার সালেহনগর এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, বন্দর থানার ১০৫ সালেহনগর রোড এলাকার মৃত গনি বেপারী ছেলে আবুল বাশার  সাথে ৬৯  সালেহনগর রোড এলাকার মৃত আজিজ কেরানী ছেলে মুকুল ও তার বোন নাজমা বেগমের সাথে  দীর্ঘ দিন যাবৎ পৈত্রিক সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল।

অভিযোগের বাদী পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া ৬ শতাংশ ভরাট ও ৬ শতাংশ পুকুর রয়ে়ছে।কিন্তু বিবাদীরা দীর্ঘদিন যাবৎ কোনোরকম দলিলাদি ছাড়াই আবুল বাশারের মালিকানাধীন জায়গা তাদের বলে দাবি করে আসছে।

এই বিষয়ে একাধিকবার এলাকার পঞ্চায়েত কমিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে মিমাংসা করা হলেও বিবাদীরা কোনোরকম মিমাংসা মানেনি।

এর জের ধরে শনিবার সকাল ১০টায়  পঞ্চায়েত কমিটি সহ সভাপতি আবুল বাশার মিয়া উক্ত এলাকায় অপর একটি বিচার শালিস করার সময় উপরোক্ত বিবাদীগন গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গদের সামনে আবুল বাশারকে  অকথ্য ভাষায় গালিগালি মারমুখী আচরনসহ মিথ্যা অপবাদ দিয়ে সম্মানহানি করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ