বাউবির বিএজিএড প্রোগ্রামের দ্বিতীয়, চতুর্থ ও ষষ্ঠ সেমিস্টার পরীক্ষার সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। পরীক্ষার সময়সূচি অনুযায়ী দ্বিতীয় ও ষষ্ঠ সিমেস্টার পরীক্ষা ২৩ মে শুরু হবে। পরীক্ষা শেষ হবে আগামী ১৮ জুলাই। চতুর্থ সিমেস্টার পরীক্ষা ২৪ মে শুরু হয়ে শেষ হবে ১৯ জুলাই। গতকাল সোমবার বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে এ রুটিন প্রকাশ করা হয়েছে।

প্রকাশিত রুটিনে বলা হয়েছে, পরীক্ষার তত্ত্বীয় অংশ সকাল ৯টায় শুরু হয়ে চলবে দুপুর ১২টা পর্যন্ত। ব্যবহারিক অংশ চলবে বেলা দুইটা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত। প্রথম দিন দ্বিতীয় সেমিস্টারের মাঠ ফসল উৎপাদনের কৌশল (তত্ত্বীয়), মাঠ ফসল উৎপাদনের কৌশল (ব্যবহারিক) ও ষষ্ঠ সিমেস্টারের শিক্ষা প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এদিন চতুর্থ সিমেস্টারের কোনো পরীক্ষা নেই।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: স ম স ট র পর ক ষ পর ক ষ র

এছাড়াও পড়ুন:

পোশাক কারখানায় ডাকাতি, কোটি টাকার মালপত্র লুট

সাভারে একটি তৈরি পোশাক কারখানায় ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। গত শনিবার রাতে জিরানীর বাড়ইপাড়া এলাকার হক অ্যাপারেলস অ্যান্ড টেক্সটাইল লিমিটেড নামক কারখানার নিটিং সেকশন ও গুদামে এই ডাকাতির ঘটনা ঘটে।

ডাকাতরা কারখানার শ্রমিক ও নিরাপত্তাকর্মীদের বেঁধে রেখে সুতাসহ প্রায় কোটি টাকার মালপত্র লুট করে নিয়ে গেছে। এ ঘটনায় রোববার আশুলিয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত ডাকাত দলের সদস্যদের গ্রেপ্তার কিংবা লুট হওয়া মালপত্র উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ।

কারখানার কর্মকর্তারা জানান, শনিবার রাত ৪টার দিকে ১৫-১৬ সদস্যের ডাকাত দল হক অ্যাপারেলস অ্যান্ড টেক্সটাইল লিমিটেড কারখানার মূল ভবনের পেছনের দিকের দেয়াল টপকে ভেতরে প্রবেশ করে। এ সময় সেখানে নিটিং সেকশনে কর্মরত দু’জন অপারেটরকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে বেঁধে ফেলে। একইভাবে কারখানাটির দু’জন নিরাপত্তারক্ষীকেও বেঁধে রাখে। পরে নিটিং শাখার দুটি কম্পিউটার ও গুদাম থেকে ১০ টন ফেব্রিক, পাঁচ টন সুতাসহ আনুমানিক এক কোটি টাকার মালপত্র লুট করে দুটি ট্রাকে তুলে নিয়ে যায় ডাকাতরা।

কারখানাটির জ্যেষ্ঠ ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) নজরুল ইসলাম বলেন, অস্ত্রধারী ডাকাত দলের কাছে দুটি পিস্তল ও রামদা ছিল। মুখে মাস্ক থাকলেও তারা গুদামের কাপড় দিয়ে পুরো মুখ ঢেকে নিয়েছিল। এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দেওয়া হলেও ধরা পড়েনি কেউ। মালপত্রও উদ্ধার হয়নি।

আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কামাল হোসেন বলেন, ডাকাতির খবর পাওয়ার পরপরই পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ বিষয়ে কারখানা কর্তৃপক্ষ লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। জড়িতদের চিহ্নিত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ