বাউবির বিএজিএড প্রোগ্রামের দ্বিতীয়, চতুর্থ ও ষষ্ঠ সেমিস্টার পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
Published: 6th, May 2025 GMT
বাউবির বিএজিএড প্রোগ্রামের দ্বিতীয়, চতুর্থ ও ষষ্ঠ সেমিস্টার পরীক্ষার সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। পরীক্ষার সময়সূচি অনুযায়ী দ্বিতীয় ও ষষ্ঠ সিমেস্টার পরীক্ষা ২৩ মে শুরু হবে। পরীক্ষা শেষ হবে আগামী ১৮ জুলাই। চতুর্থ সিমেস্টার পরীক্ষা ২৪ মে শুরু হয়ে শেষ হবে ১৯ জুলাই। গতকাল সোমবার বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে এ রুটিন প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রকাশিত রুটিনে বলা হয়েছে, পরীক্ষার তত্ত্বীয় অংশ সকাল ৯টায় শুরু হয়ে চলবে দুপুর ১২টা পর্যন্ত। ব্যবহারিক অংশ চলবে বেলা দুইটা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত। প্রথম দিন দ্বিতীয় সেমিস্টারের মাঠ ফসল উৎপাদনের কৌশল (তত্ত্বীয়), মাঠ ফসল উৎপাদনের কৌশল (ব্যবহারিক) ও ষষ্ঠ সিমেস্টারের শিক্ষা প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এদিন চতুর্থ সিমেস্টারের কোনো পরীক্ষা নেই।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: স ম স ট র পর ক ষ পর ক ষ র
এছাড়াও পড়ুন:
টানা চার দিন দরপতনের পর বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে ১ শতাংশ
টানা চার দিন দরপতনের পর বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে ১ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম উপকূলের অন্যতম বৃহত্তম তেল পরিশোধনাগারে অগ্নিকাণ্ডের পর এ মূল্যবৃদ্ধির ঘটনা ঘটে। যদিও তা এখন পর্যন্ত গত জুনের শেষ দিকের পর থেকে সবচেয়ে বড় সাপ্তাহিক দরপতনের পথে আছে।
আজ শুক্রবার অপরিশোধিত জ্বালানি তেল ব্রেন্ট ক্রুড ৬১ সেন্ট বা ১ শতাংশ বেড়ে ব্যারেলপ্রতি ৬৪ দশমিক ৭৩ ডলারে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডব্লিউটিআই) ক্রুড ৬২ সেন্ট বা ১ শতাংশ বেড়ে ব্যারেলপ্রতি ৬১ দশমিক ১০ ডলারে উঠেছে।
যদিও সাপ্তাহিক হিসাবে ব্রেন্ট ক্রুড ৭ দশমিক ৬ শতাংশ ও ডব্লিউটিআই ৭ শতাংশ কমেছে। কারণ, সরবরাহ অতিরিক্ত থাকার পরও ওপেক ও সহযোগী দেশগুলো তেল উৎপাদন আরও বাড়াতে পারে।
সূত্র জানায়, ওপেক ও সহযোগী দেশগুলো নভেম্বরে তেল উৎপাদন প্রতিদিন পাঁচ লাখ ব্যারেল পর্যন্ত বৃদ্ধি করতে পারে, যা অক্টোবরের বৃদ্ধির তিন গুণ। সৌদি আরব বাজারে তাদের শেয়ার পুনরুদ্ধার করতে চাইছে। এটি সৌদি আরবের বাজারে তাদের শেয়ার পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টার অংশ।
বিশ্লেষক টনি সিকামোর বলেন, যদি ওপেক ও সহযোগী দেশগুলো দৈনিক পাঁচ লাখ ব্যারেল তেল উৎপাদন বৃদ্ধির ঘোষণা দেয়, তাহলে সেটি আবার তেলের দাম কমিয়ে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। প্রাথমিকভাবে তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ৫৮ ডলার পর্যন্ত নেমে যেতে পারে। এমনকি বছরের সর্বনিম্ন দাম প্রায় ৫৫ ডলারও হতে পারে।
এদিকে ওপেক ও সহযোগী দেশগুলো জ্বালানি তেলের উৎপাদনের সম্ভাব্য বৃদ্ধি, রক্ষণাবেক্ষণের কারণে বৈশ্বিক পরিশোধনাগারের কার্যক্রম ধীরগতি ও মৌসুমি কারণে আগামী মাসগুলোয় চাহিদা হ্রাস পেলে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে তেলের মজুত দ্রুত বাড়তে পারে, এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা।
যুক্তরাষ্ট্রের এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন গত বুধবার জানায়, পরিশোধনাগারের কার্যক্রমের ধীরগতি ও চাহিদা কমায় যুক্তরাষ্ট্রে গত সপ্তাহে অপরিশোধিত তেল, গ্যাসোলিন ও ডিস্টিলেট মজুত বেড়েছ