Samakal:
2025-05-07@21:36:23 GMT

ঢাকায় আসছে ‘বায়ান’

Published: 7th, May 2025 GMT

ঢাকায় আসছে ‘বায়ান’

ঢাকায় আসছে পাকিস্তানি ব্যান্ড বায়ান। এক ভিডিও বার্তায় এ খবর জানিয়েছেন বায়ানের সদস্যরা। তবে আয়োজকদের পক্ষ থেকে এখনও জানানো হয়নি কনসার্টের তারিখ ও ভেন্যু।

কনসার্টের ভেন্যু ও তারিখ ঘোষণা করা না হলেও এরই মধ্যে আয়োজক প্রতিষ্ঠান জির্কোনিয়ামের ওয়েবসাইটে শুরু হয়েছে টিকিট বিক্রি। ৫ হাজার ও ৩ হাজার টাকায় মিলছে কনসার্টের টিকিট। আয়োজকদের ফেসবুক পেজেও করা হচ্ছে প্রচার।

আয়োজক প্রতিষ্ঠান জির্কোনিয়ামের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, চলতি সপ্তাহে বায়ানের সদস্যরা ঘোষণা করবেন কনসার্টের তারিখ ও ভেন্যু।

জির্কোনিয়ামের কর্ণধার আমির রহিম আফতাব বলেন, ‘এ কনসার্টের ঘোষণা দিয়েছে বায়ান। তারাই ভিডিও বার্তার মাধ্যমে জানিয়ে দেবে কবে ঢাকায় আসছে গান শোনাতে। এ কারণে এখনও তারিখ ও ভেন্যু ঠিক করা হয়নি।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: কনস র ট র

এছাড়াও পড়ুন:

এখনও আদালত আমাদের সেকেন্ড হোম: গয়েশ্বর

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, আগেও আদালতপাড়া বিএনপি নেতাকর্মীদের ঠিকানা ছিল, এখনও আছে। এই আদালতপাড়া এখনও আমাদের সেকেন্ড হোম। প্রায়ই সেখানে যেতে হয়।

সোমবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশ পেশাজীবী জোট আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে বিগত সরকারের আমলে দায়েরকৃত মামলাসমূহের অবস্থা তুলে ধরতে গিয়ে তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টার নামেও অনেক মামলা দেওয়া হয়েছিল। সেসময় আমরা তার প্রতিবাদ করেছিলাম। এখন তিনি তার বিরুদ্ধের সব মামলা প্রত্যাহার করে চেয়ারে বসেছেন, অথচ আমি গয়েশ্বর কেন এখনও কোর্টে হাজিরা দিই?

তিনি বলেন, বিএনপি কখনও প্রতিহিংসার রাজনীতি করেনি। এর ফলে যে সুবিধাটা হয়েছে, অনেকেই ভেবে নিয়েছে বিএনপির বিরুদ্ধে লেখা ও বলা সবচেয়ে নিরাপদ। সাংবাদিকরা আগে বলতো সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নাই। তাই আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কিছু লেখা যেত না, কিন্তু বিএনপির বিরুদ্ধে নানা কথা লেখা হতো। তবে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা মানেই সাংবাদিকদের স্বাধীনতা নয়। সংবাদপত্রের মালিক বা প্রকাশকের স্বাধীনতাই মূল স্বাধীনতা। কিছু মিডিয়ার মালিক সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করে, ফলে তাদের বিরুদ্ধে কোনো নিউজ করে না। অনেক মিডিয়ার পয়সার অভাব নেই, কিন্তু সাংবাদিকদের ঠিকমতো বেতন দেয় না।

তিনি আরও বলেন, ৫ আগস্ট যদি হাসিনা না পালিয়ে পদত্যাগ করতেন, তাহলে নিয়ম অনুযায়ী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন দেওয়া লাগতো। তাহলে এখন নির্বাচন কমিশনের দেড় দুই বছর সময় লাগছে কেন? আমরা এখন নির্বাচন কমিশনের কীসের প্রস্তুতির জন্য অপেক্ষা করছি?

সভায় আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপির চেয়াপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম প্রমুখ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বিএনপির ‘রিকনসিলিয়েশন’ তত্ত্বের ব্যবহারিক তাৎপর্য
  • পাকিস্তান যেভাবে ভূপাতিত করল ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান
  • যেভাবে ভূপাতিত ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান
  • কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক ফ্লাইট থেকে আয় হলেও চালু হচ্ছে না অভ্যন্তরীণ রুট
  • আন্তর্জাতিক ফ্লাইট থেকে আয় হলেও চালু হচ্ছে না অভ্যন্তরীণ রুট
  • অলস সময় কাটছে শুটারদের
  • কলাপাতায় মোড়ানো মিষ্টি ইতিহাস
  • আইপিএলের প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
  • এখনও আদালত আমাদের সেকেন্ড হোম: গয়েশ্বর