যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানির ১৪টি সামরিক কার্গো বিমান ইসরায়েলের সেনাবাহিনীকে সহায়তা করার জন্য সরঞ্জাম ও রসদ বহন করে এনেছে।

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইরানে চলমান সংঘাতের প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানির সামরিক সহায়তা দেশে পৌঁছেছে।

এক বিবৃতিতে মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই বিমানগুলো ১৩ জুন ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের হামলা শুরুর পর থেকে পরিচালিত বিমান ও সমুদ্রপথের ‘সাপ্লাই ব্রিজ’ বা সরবরাহ-সেতুর অংশ।

আরো পড়ুন:

ইসরায়েল-ইরান সংঘাত নিয়ে চীনের দৃষ্টিভঙ্গি কী?

ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এসব চালান সেনাবাহিনীর ‘অপারেশনাল প্রস্তুতি’ বজায় রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকায় হামলার পর থেকে ইসরায়েলে আসা আট শতাধিক সামরিক কার্গো বিমানের পর এটি আরো একটি দারুণ সংযোজন।

যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানি থেকে আসা সামরিক সরঞ্জামগুলোর প্রকৃতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানায়নি ইসরায়েলের সেনাবাহিনী। ওয়াশিংটন ও বার্লিনও এই বিষয়ে বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করেনি।

১৩ জুন ইসরায়েল ইরানে হামলার পর থেকে পাল্টাপাল্টি হামলা চলছে। এই পর্যন্ত উভয় দেশে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে; প্রাণহানি হয়েছে বহু মানুষের।

ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ২৫ জন নিহত ও শত শত মানুষ আহত হয়েছে।

অন্যদিকে, ইরানি গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী ইসরায়েলি হামলায় ইরানে ৬৩৯ জন নিহত এবং ১ হাজার ৩০০-এর বেশি মানুষ আহত হয়েছে।

ঢাকা/রাসেল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর য ক তর ষ ট র ইসর য় ল য ক তর ষ ট র ইসর য় ল র ইসর য

এছাড়াও পড়ুন:

মামলা করলেন ঢাবির সেই শিক্ষিকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) এক শিক্ষিকার এডিটেড ও ‘আপত্তিকর’ ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশের অভিযোগে মামলা করা হয়েছে।

ভুক্তভোগী শিক্ষিকা শেহরীন আনিম ভূঁইয়া মোনামী সোমবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় মামালাটি করেন।

শাহবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খালেদ মনসুর রাইজিংবিডি ডটকমকে বলেন, “মামলায় চারজনকে আসামি করা হয়েছে। তদন্তপূর্বক আসামিদের আইনের আওতায় আনা হবে।”

পুলিশ জানায়, সন্দেহভাজন আসামি মুজতবা খন্দকার সাংবাদিক ও অ্যাক্টিভিস্ট। মুজতবা তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শিক্ষিকার ছবি অশালীনভাবে এডিট করে পোস্ট করেন এবং ক্যাপশনে লেখেন, “ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ইনি, পোশাকের স্বাধীনতায় পরেছে বিকিনি।”

এছাড়া আরো তিনজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এজাহারে। মামলায় বেশ কিছু অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকেও আসামি করা হয়েছে, যারা এই ছবি ও তথ্য ছড়াতে সাহায্য করেছেন।

ঢাকা/এমআর/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ