জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রযুক্তিনির্ভর কৃষির প্রসারে নতুন দিগন্ত খুলছে ‘ক্লাইমেট স্মার্ট অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড ওয়াটার ম্যানেজমেন্ট (সিএসএডব্লিউএম)’ প্রকল্প। আজ শনিবার রাজধানীর খামারবাড়ির বিএআরসি অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হলো এই প্রকল্পের জাতীয় কর্মশালা। 

কর্মশালার সভাপতিত্ব করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো.

সাইফুল আলম। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রকল্প পরিচালক খন্দকার মোহাম্মাদ রাশেদ ইফতেখার। কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান।

বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (গবেষণা শাখা) মো. আবু জুবায়ের হোসেন বাবলু এবং বিডব্লিউডিবির পার্টনার প্রকল্প সিএসএডব্লিউএমপির প্রকল্প পরিচালক পীযূষ কৃষ্ণ কুণ্ডু। বিশ্ব ব্যাংকের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রকল্পের টাস্ক টিম লিডার সামিনা ইয়াসমিন।

মুক্ত আলোচনায় কৃষক প্রতিনিধি, গবেষক ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা অংশ নেন। আলোচনায় প্রকল্পের আওতায় সৌরবিদ্যুৎচালিত সেচ, পলিনেট হাউস, ফার্ম হাউস, ফার্মার্স ক্লাইমেট স্মার্ট স্কুল, বারিদ পাইপ ইরিগেশন এবং ড্রোন প্রযুক্তির কার্যকারিতা তুলে ধরা হয়।

কৃষি সচিব ড. এমদাদ উল্লাহ মিয়ান বলেন, ‘কর্মশালার আলোচনার ভিত্তিতে আমরা ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নির্ধারণ করব। এই প্রকল্প বাস্তবায়নে মাঠপর্যায়ের প্রতিক্রিয়া ও বাস্তব চাহিদাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হবে।’

বক্তারা জানান, ক্লাইমেট স্মার্ট অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড ওয়াটার ম্যানেজমেন্টের আওতায় দেশের ২৭টি জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ উপজেলার ১৯টি উপপ্রকল্প এলাকায় ক্লাইমেট স্মার্ট কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হওয়ার পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবও কমবে।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: খ ম রব ড় প রকল প জলব য়

এছাড়াও পড়ুন:

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল যুক্তরাজ্য, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়া

কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও যুক্তরাজ্য ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। জি-সেভেনভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে যুক্তরাজ্য ও কানাডা প্রথম এই স্বীকৃতি দিল। কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি প্রথম এই ঘোষণা দেন। অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ জানান, এই ফিলিস্তিন রাষ্ট্রে হামাসের কোনো ভূমিকা থাকবে না। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের লক্ষ্যে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার কথা বলেন। ইসরায়েল এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ