বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে এবং প্রশিক্ষণ বিভাগের ব্যবস্থাপনায় আজ ২২ জুন থেকে শুরু হয়েছে ৫ দিনব্যাপী মৃৎশিল্প (টেপা পুতুল) এবং শাস্ত্রীয় সংগীতের উচ্চতর প্রশিক্ষণ কর্মশালা। বেলা ১২ টায় জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। 

কর্মশালা উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির প্রশিক্ষণ বিভাগের পরিচালক এ এফ এম নুরুর রহমান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির চারুকলা বিভাগের পরিচালক মোস্তফা জামান, উপপরিচালক প্রদ্যোত কুমার দাস, একাডেমির প্রশিক্ষণ বিভাগের সিনিয়র ইন্সট্রাক্টর (নাট্যকলা) ড.

আইরিন পারভীন লোপা এবং কর্মশালার প্রশিক্ষকবৃন্দ। 

মৃৎশিল্প কর্মশালা (টেপা পুতুল) প্রশিক্ষণ কর্মশালা জাতীয় চিত্রশালায় প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত  চলবে। কর্মশালার প্রশিক্ষক হিসেবে রয়েছেন দেবাশীষ পাল ও অসীম হালদার। এই কর্মশালায় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫ জন প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করছেন। কর্মশালার সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন একাডেমির প্রশিক্ষণ বিভাগের ইন্সট্রাক্টর (চারুকলা) জান্নাতুল ফেরদৌস কেয়া। শাস্ত্রীয় সংগীতের উচ্চতর প্রশিক্ষণ কর্মশালা জাতীয় চিত্রশালায় প্রতিদিন সকাল ১১ টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত চলবে। কর্মশালার প্রশিক্ষক হিসেবে রয়েছেন অসিত দে ও মোহাম্মদ শোয়েব। এই কর্মশালায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান/সংগঠনের ২০ জন প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করছেন। এতে সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন একাডেমির প্রশিক্ষণ বিভাগের ইন্সট্রাক্টর (সংগীত ও যন্ত্র) মোনালীন আজাদ। 
 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: শ ল পকল এক ড ম শ ল পকল করছ ন

এছাড়াও পড়ুন:

চাঁদপুরে বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে মৃত্যু

চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলায় বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে মিজানুর রহমান (৪৫) নামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রোববার বিকেলে উপজেলার উপাদী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

মারা যাওয়া মিজানুর রহমান ওই এলাকার মৃত শিক্ষক আবদুর রহিমের মেজ ছেলে। তিনি উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সফিকুল ইসলামের ছোট ভাই। এক ছেলে ও এক মেয়ের বাবা মিজানুর মানসিক প্রতিবন্ধী ছিলেন।

পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গতকাল বিকেল পাঁচটার দিকে মিজানুর রহমান বাড়ির পাশে একটি বিলে শাপলা তুলতে যান। এরপর তিনি আর ফেরেননি। গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত বাড়ি না ফেরায় স্বজনেরা বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ করেও তাঁর হদিস পাননি। এরপর খুঁজতে খুঁজতে গতকাল রাত ৯টায় ওই বিলের পানিতে তাঁর ভাসমান মরদেহ দেখতে পান স্বজনেরা। পরে তাঁরা মরদেহ উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসেন।

মিজানুর রহমানের বড় ভাই সফিকুল ইসলাম বলেন, তাঁর ভাই মানসিক ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ছিলেন। খুব সহজ-সরল স্বভাবের মানুষ ছিলেন তিনি। সাঁতার জানতেন না। ভাইয়ের মৃত্যুতে পরিবার গভীর শোকাহত।

মতলব দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সালেহ আহাম্মদ বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়েছিল। এ ঘটনায় থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ বা মামলা হয়নি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ