দেশের উপকূলীয় জেলাগুলোতে গতকাল শনিবার বৃষ্টি হয়েছে। দেশের অন্যত্রও বৃষ্টি হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ রোববার উপকূলের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি বাড়তে পারে। দেশের তিন বিভাগে বৃষ্টি বাড়তে পারে। আজ রাজধানীতেও বৃষ্টি হতে পারে বলে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদেরা জানিয়েছেন।

আবহাওয়া বার্তায় বলা হয়েছে, আজ খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ আফরোজা সুলতানা আজ প্রথম আলোকে বলেন, মৌসুমি বায়ু এখন কিছুটা সক্রিয় হয়ে গেছে। এর প্রভাবে আজ দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি বাড়তে পারে। আজ রাজধানীতেও বৃষ্টি হতে পারে।

গতকাল চট্টগ্রাম, বরিশাল ও খুলনা বিভাগের অনেক স্থানে বৃষ্টি হয়। এর মধ্যে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় কক্সবাজারে, ৯১ মিলিমিটার। উপকূলের অন্য এলাকাগুলোর মধ্যে মোংলায় ৮৫, সাতক্ষীরায় ৬০ এবং যশোরে ৫৬ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।

উপকূলের জেলাগুলোতে বৃষ্টি বাড়লেও উত্তর ও দেশের মধ্যাঞ্চলে বৃষ্টি কমে এসেছে। রাজধানীতে গতকাল সামান্য বৃষ্টি হয়। আজ বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও আগামীকাল সোমবার বৃষ্টি কমে যেতে পারে বলে জানিয়েছেন আফরোজা সুলতানা। তিনি বলেন, আগামীকাল কম হলেও আগামী মঙ্গলবার থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে।

গতকাল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় নীলফামারীর ডিমলায়, ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: উপক ল গতক ল

এছাড়াও পড়ুন:

আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা

কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’

সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।

সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে

সম্পর্কিত নিবন্ধ