নির্বাচন কেন্দ্র করে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা
Published: 15th, August 2025 GMT
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, ‘‘জাতীয় নির্বাচন ঘিরে দেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার সুযোগ নেই। সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সব বাহিনী প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।’’
শুক্রবার (১৫ আগস্ট) দুপুরে সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার লাউরেরঘর এলাকায় শ্রী শ্রী অদ্বৈতচার্য মন্দির কমপ্লেক্সের নির্মাণ কাজ পরিদর্শন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, “সরকার ইতোমধ্যে জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে। ইলেকশন কমিশন সেই রোডম্যাপ অনুযায়ী কাজ করছে। সেনাবাহিনীর সদস্য সংখ্যা, পুলিশের বিন্যাসসহ প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো নিয়ে প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। আমাদের প্রত্যাশা, ঘোষিত সময়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করতে পারব। রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে অতীতে যেমন আলোচনা হয়েছে, আগামীতেও হবে। ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনের জন্য সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে।”
আরো পড়ুন:
অন্তর্বর্তী সরকার সম্প্রীতির বন্ধন অটুট রাখতে বদ্ধপরিকর: প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক: ৩৬৭ সংস্কার প্রস্তাবের ৩৭টি বাস্তবায়িত
ধর্ম উপদেষ্টা আরো বলেন, “আমাদের হাতে সময় কম, আমরা আর অল্প কিছু দিন দায়িত্বে আছি। সময় পেলে আরো অনেক কাজ করার সুযোগ থাকত। শিগগিরই নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করে নিজ নিজ ঠিকানায় ফিরে যাব।”
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাকির হোসেন, তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মেহেদী হাসান মানিক প্রমুখ।
ঢাকা/মনোয়ার/বকুল
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উপদ ষ ট উপদ ষ ট প রস ত সরক র
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে