ক্ষমা চাইনি, চাইবোও না, ট্রফি আমার কাছ থেকে নিতে হবে—ভারতকে এসিসি প্রধান
Published: 1st, October 2025 GMT
এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) প্রেসিডেন্ট মহসিন নাকভি ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রচারিত সাম্প্রতিক দাবির বিষয়ে কঠোর প্রতিক্রিয়া দেখিয়ে বলেছেন, এশিয়া কাপের ট্রফি বিতর্কে তিনি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) কাছে কখনোই ক্ষমা চাননি। ভবিষ্যতেও চাইবেন না।
ভারতের ‘ইন্ডিয়া টুডে’ তাদের এক্স হ্যান্ডলে নাকভি বিসিসিআইয়ের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন বলে যে খবর প্রকাশ করে, সেটি রিটুইট করে তিনি এমন প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন। পিসিবি প্রধান বলেছেন, এশিয়া কাপের চ্যাম্পিয়ন ট্রফি নিতে হলে ভারত অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদবকে সরাসরি তাঁর কাছ থেকে নিতে হবে।
২৮ সেপ্টেম্বর এশিয়া কাপ ফাইনালের পর ভারত এসিসি প্রধান নাকভির হাত থেকে ট্রফি নিতে অস্বীকৃতি জানায়। অন্য কারও হাত দিয়ে দিতে অনুরোধ জানানো হলে নাকভি তা প্রত্যাখ্যান করেন। মঙ্গলবার দুবাইয়ে এসিসির বার্ষিক সাধারণ সভার মুলতবি বৈঠকে ভারত ট্রফির বিষয়টি তোলে।
পাকিস্তানের জিও টিভির খবরে বলা হয়, বিসিসিআই কর্তৃক ট্রফি নিয়ে আলোচনা তোলা হলে নাকভি ইতিবাচক সাড়া দেননি। তাতে ক্ষুব্ধ হয়ে ভার্চ্যুয়ালি বৈঠকে থাকা ভারতীয় প্রতিনিধি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
২৮ সেপ্টেম্বর এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর ট্রফি ছাড়াই উদ্যাপন করেন ভারতের ক্রিকেটাররা.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
বন্দরে আওয়ামীলীগ নেতা হুমায়ুন গ্রেপ্তার
বন্দরে অপরেশন ডেভিল হান্ট অভিযানে আওয়ামীলীগ নেতা হুমায়ুন (৩৮)কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ধৃত আওয়ামীলীগ নেতা হুমায়ুন বন্দর উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের ফরাজিকান্দা এলাকার মাকসুদুর রহমান মিয়ার ছেলে।
ধৃতকে সোমবার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে বন্দর থানার দায়েরকৃত ১১(১১)২৫ নং মামলায় আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ। এর আগে গত রোববার (১৬ নভেম্বর) রাতে বন্দর উপজেলার ফরাজিকান্দা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ওই নেতাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় পুলিশ।
উল্লেখ্য, গত ৬ নভেম্বর দিবাগত রাত পৌনে ৯টায় বন্দর থানার ঢাকা টু চট্টগ্রাম মহাসড়কের কেওঢালা মেগাসিটি ফিলিং স্টেশনের সামনে পাঁকা রাস্তার উপরে জড়ো হয় নিষিদ্ধ ঘোষিত রাজনৈতিক সংগঠন আওয়ামীলী ও অঙ্গ সংগঠন ৫০/৫৫ জনের একটি দল।
পরে তারা শেখ হাসিনা ও অয়ন ওসমানের ব্যানারে একটি ঝটিকা মশাল মিছিল বের করলে তা পুলিশের নজরে আসলে ওই সময় পুলিশ উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে ঘটনাস্থলে আসলে ওই সময় ১৫/২০টি মোটরসাইকেল যোগে বি়ভিন্ন শ্লোগান দিতে দিতে দ্রুত ঢাকা দিকে চলে যায়।এ ঘটনায় জড়িত থাকার অপরাধে আওয়ামীলীগ নেতা হুমায়ুনকে গ্রেপ্তার করে ওই মামলায় তাদের আদালতে প্রেরণ করা হয় ।