বিনিয়োগ ঝুঁকি ও সহনশীলতা সূচকে বাংলাদেশ ১৯৩তম: হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স
Published: 22nd, October 2025 GMT
বিনিয়োগ ঝুঁকি ও সহনশীলতা সূচকে বাংলাদেশ সারা বিশ্বে ১৯৩তম স্থানে আছে। ২২৬টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের এই অবস্থান। দক্ষিণ এশিয়ার ৮টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম।
সম্প্রতি বৈশ্বিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স ‘গ্লোবাল ইনভেস্টমেন্ট রিস্ক অ্যান্ড রেসিলিয়েন্স ইনডেক্স’ প্রকাশ করেছে। সেখানে বাংলাদেশের এই চিত্র মিলেছে।
মূলত বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ধনী ও বিনিয়োগকারীরা অন্য কোনো দেশে বসবাস ও নাগরিকত্ব পরিকল্পনা করার সময় এই ধরনের সূচক দেখেন।
হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্সের ‘গ্লোবাল ইনভেস্টমেন্ট রিস্ক অ্যান্ড রেসিলিয়েন্স ইনডেক্স’ অনুসারে, ১০০ পয়েন্টের মধ্যে বাংলাদেশের স্কোর হলো ৪৪ দশমিক ৭৮। এর মধ্যে ঝুঁকি উপসূচকে স্কোর হলো ৫২। ১০০–এর মধ্যে স্কোর যত কম হবে, তত ঝুঁকি কম। অন্যদিকে সহনশীলতা উপসূচকে বাংলাদেশের স্কোর হলো ৪১ দশমিক ৫৬। ১০০–এর মধ্যে যত বেশি স্কোর করা যাবে, তত টেকসই সেই দেশটি।
হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স ধনী ও বিনিয়োগকারীদের আবাসন ও নাগরিকত্ব পরিকল্পনার ক্ষেত্রে বৈশ্বিক নেতৃত্বস্থানীয় প্রতিষ্ঠান। এ জন্য প্রতিবছর শত শত ধনী ব্যক্তি এবং তাঁদের প্রতিনিধিরা হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্সের সহায়তা নেন। ////////////প্রতিষ্ঠানটির উচ্চ প্রশিক্ষিত পেশাদাররা সারা বিশ্বের ৭০টিরও বেশি কার্যালয়ে কর্মরত।////////////////// এ ছাড়া কোন দেশের পাসপোর্ট কতটা শক্তিশালী, তা সূচক দিয়ে প্রকাশ করে হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স।
গ্লোবাল ইনভেস্টমেন্ট রিস্ক অ্যান্ড রেসিলিয়েন্স ইনডেক্স অনুসারে, ২২৬টি দেশের মধ্যে শীর্ষ আছে সুইজারল্যান্ড। দেশটির স্কোর ৮৮ দশমিক ৪২। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে আছে যথাক্রমে ডেনমার্ক ও নরওয়ে। এসব দেশে বসবাস, বিনিয়োগ এসবের জন্য সবচেয়ে উপযোগী।
দক্ষিণ এশিয়ার আটটি দেশের মধ্যে গ্লোবাল ইনভেস্টমেন্ট রিস্ক অ্যান্ড রেসিলিয়েন্স ইনডেক্সে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে আছে ভুটান। দেশটির অবস্থান ৮৮। বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে থাকা অন্য দেশগুলো হলো মালদ্বীপ (১১১তম), নেপাল (১১৬তম) ও ভারত (১৫৫তম)। বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে থাকা দেশগুলো আফগানিস্তান (২০০তম), শ্রীলঙ্কা (২০৭তম) ও পাকিস্তান (২২২তম)।
আফ্রিকার দেশ উগান্ডাও বাংলাদেশ থেকে এগিয়ে আছে। উগান্ডার অবস্থান ১২২তম।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: অ য ন ড প র টন র স অবস থ ন
এছাড়াও পড়ুন:
বিনিয়োগ ঝুঁকি ও সহনশীলতা সূচকে বাংলাদেশ ১৯৩তম: হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স
বিনিয়োগ ঝুঁকি ও সহনশীলতা সূচকে বাংলাদেশ সারা বিশ্বে ১৯৩তম স্থানে আছে। ২২৬টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের এই অবস্থান। দক্ষিণ এশিয়ার ৮টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম।
সম্প্রতি বৈশ্বিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স ‘গ্লোবাল ইনভেস্টমেন্ট রিস্ক অ্যান্ড রেসিলিয়েন্স ইনডেক্স’ প্রকাশ করেছে। সেখানে বাংলাদেশের এই চিত্র মিলেছে।
মূলত বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ধনী ও বিনিয়োগকারীরা অন্য কোনো দেশে বসবাস ও নাগরিকত্ব পরিকল্পনা করার সময় এই ধরনের সূচক দেখেন।
হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্সের ‘গ্লোবাল ইনভেস্টমেন্ট রিস্ক অ্যান্ড রেসিলিয়েন্স ইনডেক্স’ অনুসারে, ১০০ পয়েন্টের মধ্যে বাংলাদেশের স্কোর হলো ৪৪ দশমিক ৭৮। এর মধ্যে ঝুঁকি উপসূচকে স্কোর হলো ৫২। ১০০–এর মধ্যে স্কোর যত কম হবে, তত ঝুঁকি কম। অন্যদিকে সহনশীলতা উপসূচকে বাংলাদেশের স্কোর হলো ৪১ দশমিক ৫৬। ১০০–এর মধ্যে যত বেশি স্কোর করা যাবে, তত টেকসই সেই দেশটি।
হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স ধনী ও বিনিয়োগকারীদের আবাসন ও নাগরিকত্ব পরিকল্পনার ক্ষেত্রে বৈশ্বিক নেতৃত্বস্থানীয় প্রতিষ্ঠান। এ জন্য প্রতিবছর শত শত ধনী ব্যক্তি এবং তাঁদের প্রতিনিধিরা হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্সের সহায়তা নেন। ////////////প্রতিষ্ঠানটির উচ্চ প্রশিক্ষিত পেশাদাররা সারা বিশ্বের ৭০টিরও বেশি কার্যালয়ে কর্মরত।////////////////// এ ছাড়া কোন দেশের পাসপোর্ট কতটা শক্তিশালী, তা সূচক দিয়ে প্রকাশ করে হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স।
গ্লোবাল ইনভেস্টমেন্ট রিস্ক অ্যান্ড রেসিলিয়েন্স ইনডেক্স অনুসারে, ২২৬টি দেশের মধ্যে শীর্ষ আছে সুইজারল্যান্ড। দেশটির স্কোর ৮৮ দশমিক ৪২। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে আছে যথাক্রমে ডেনমার্ক ও নরওয়ে। এসব দেশে বসবাস, বিনিয়োগ এসবের জন্য সবচেয়ে উপযোগী।
দক্ষিণ এশিয়ার আটটি দেশের মধ্যে গ্লোবাল ইনভেস্টমেন্ট রিস্ক অ্যান্ড রেসিলিয়েন্স ইনডেক্সে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে আছে ভুটান। দেশটির অবস্থান ৮৮। বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে থাকা অন্য দেশগুলো হলো মালদ্বীপ (১১১তম), নেপাল (১১৬তম) ও ভারত (১৫৫তম)। বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে থাকা দেশগুলো আফগানিস্তান (২০০তম), শ্রীলঙ্কা (২০৭তম) ও পাকিস্তান (২২২তম)।
আফ্রিকার দেশ উগান্ডাও বাংলাদেশ থেকে এগিয়ে আছে। উগান্ডার অবস্থান ১২২তম।