খুলনার রূপসায় ফেরদৌস হোসেন (২৭) নামে এক পুলিশ কনস্টেবলের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) রাতে উপজেলার ঘাটভোগ ইউনিয়নের শিয়ালী পুলিশ ক্যাম্পে এ ঘটনা ঘটে।

ফেরদৌস হোসেন যশোর সদর উপজেলার জগন্নাথপুর গ্রামের গোলাম মোস্তফার ছেলে।

আরো পড়ুন:

ঝিনাইদহে আলমসাধু চালকের মরদেহ উদ্ধার

প্রতিবেশীর ঘরের খাটের নিচে মিলল নিখোঁজ শিশুর লাশ

পুলিশ জানায়, ফেরদৌস হোসেন রূপসা উপজেলা ঘাটভোগের শিয়ালী পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত ছিলেন। শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে রাতে ক্যাম্পের বাথরুমের ভেতর গলায় কাপড় পেঁচিয়ে ফাঁস নেওয়া অবস্থায় তাকে পাওয়া যায়। দ্রুত উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

রূপসা থানার ওসি মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান বলেন, ‘‘ফেরদৌস হোসেনের মৃত্যুর কারণ এখনো জানা যায়নি। লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রতিবেদন পেলে এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাবে।’’

ঢাকা/নুরুজ্জামান/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর মরদ হ উদ ধ র

এছাড়াও পড়ুন:

২০২৬ বিশ্বকাপে কি মৃত্যুকূপ বলে কিছু আছে

যেকোনো বড় টুর্নামেন্টের পরই প্রশ্নটি ওঠে। বিশ্বকাপ ফুটবল হলে তো কথাই নেই। গতকাল যেমন ওয়াশিংটন ডিসিতে ড্রয়ের পরপরই শুরু হয় হিসাব-নিকাশ আর চুলচেরা বিশ্লেষণ। এবার বিশ্বকাপে কোনটি ‘মৃত্যুকূপ’?

মোট ১২টি গ্রুপ ভালোভাবে খেয়াল করলে আসলে সরাসরি কোনো গ্রুপকেই ‘মৃত্যুকূপ’ বলা যায় না। প্রতিটি গ্রুপে আছে চারটি করে দল। এর মধ্যে কোনো গ্রুপেই চারটি দলকে প্রায় সমান শক্তিশালী বলার উপায় নেই। তবে শক্তিতে একটু কম-বেশি হলেও দুটি গ্রুপে অন্তত তিনটি করে দল আছে, যারা যে কাউকে হারানোর সামর্থ্য রাখে। সেই গ্রুপ দুটি হলো ‘আই’ এবং ‘এল’।

তবে এটাও মনে করিয়ে দিতে হয়, প্রতিটি গ্রুপ থেকে পরবর্তী ধাপে উঠবে শীর্ষ দুই দল। তৃতীয় স্থানীয় দলেরও আশা থাকবে। ৪৮ দলের এই বিশ্বকাপে তৃতীয় স্থানে থাকা সেরা ৮টি দল যোগ দেবে শেষ ৩২ দলের রাউন্ডে। সে কারণে একটি গ্রুপে তিনটি দল সমান শক্তিশালী হলেও সরাসরি সেটাকে মৃত্যুকূপ বলা যাচ্ছে না।

তাতে অবশ্য গ্রুপ পর্বে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে ভাটা পড়বে না। কারণ, টুর্নামেন্টটি বিশ্বকাপ—যেখানে সহজ ম্যাচ বলে কিছু নেই এবং সামান্যতম ভুলেও যে কেউ বাদ পড়তে পারেন।

ইংল্যান্ডের কোচ টমাস টুখেল। গতকাল বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠানে

সম্পর্কিত নিবন্ধ