দেশেই সম্ভব গ্লুকোমার আধুনিক চিকিৎসা, বিস্তারিত জানুন
Published: 6th, December 2025 GMT
ডায়োড লেজার সাইক্লোফোটোকোঅ্যাগুলেশন কী
এটি একটি আধুনিক, নিরাপদ ও স্বল্প সময়ের লেজার চিকিৎসা। এ পদ্ধতিতে চোখের সিলিয়ারি বডির ওপর লেজারের মাইক্রোপালস প্রয়োগ করে অতিরিক্ত তরল উৎপাদন বন্ধ করা হয়। ফলে চোখের ভেতরের চাপ কমে, ব্যথা উপশম হয় ও চোখের কার্যকারিতা বজায় থাকে।
এর সুবিধাকাটাছেঁড়ার দরকার পড়ে না।
১০-১৫ মিনিটের বেশি সময় লাগে না।
রোগী দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন।
ব্যথাহীন ও নিরাপদ একটি পদ্ধতি।
দরকার পড়লে আবার করা যায়।
আরও পড়ুনকেন আমরা চোখ ঘষি, এতে চোখের কি কোনো ক্ষতি হয়?১৫ নভেম্বর ২০২৫কারা এই চিকিৎসা নিতে পারবেনমাঝারি থেকে গুরুতর গ্লুকোমা রোগী।
দীর্ঘদিন ওষুধ বা ড্রপ ব্যবহার করেও যাঁদের চোখের চাপ কমছে না।
যাঁদের আগে একাধিক অস্ত্রোপচার ব্যর্থ হয়েছে।
যাঁরা তীব্র চোখের ব্যথায় ভুগছেন।
যাঁদের দৃষ্টিশক্তি অনেকটাই কমে গেছে, কিন্তু ব্যথা দূর করা জরুরি।
আরও পড়ুনবয়স ৩০ পেরোতেই চোখ বসে যাচ্ছে? দেখুন তো এসব কারণে কি না১৯ জুলাই ২০২৫সতর্কতাগ্লুকোমা নীরবে দৃষ্টিশক্তি কেড়ে নেয়। গ্লুকোমা হলে সাধারণ চোখের সমস্যা ভেবে বসে থাকবেন না। যদি চোখে চাপ, ব্যথা, ঝাপসা দেখা, আলোতে কষ্ট হয় বা পরিবারের কারও গ্লুকোমার ইতিহাস থাকে, তাহলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
অধ্যাপক ডা.
ইফতেখার মো. মুনির, গ্লুকোমা বিশেষজ্ঞ, বাংলাদেশ আই হসপিটাল, মালিবাগ, ঢাকা
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
‘ফুল, শুভেচ্ছা কিছুই লাগবে না’—বিবাহবার্ষিকীতে স্বামীর উদ্দেশে কনকচাঁপার খোলা চিঠি
বিবাহবার্ষিকী শুধু একটি দিন নয়, এটি সম্পর্কের পথচলার নতুন অধ্যায়। এমনই অধ্যায়ে ৪১তম বিবাহবার্ষিকীতে স্বামী, সুরকার ও সংগীত পরিচালক মইনুল ইসলাম খানের উদ্দেশে আবেগঘন চিঠি লিখেছেন দেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী কনকচাঁপা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত সেই চিঠিতে কনকচাঁপা শুধু স্মৃতি ও ভালোবাসার কথাই বলেননি; বরং নিজেদের সম্পর্কের অন্তর্নিহিত শক্তি, সন্তুষ্টি ও আত্মতৃপ্তির বিষয়ও তুলে ধরেছেন।
১৯৯৩ সালে কলকাতা ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল গার্ডেনের ভেতরে তোলা ছবিতে মইনুল ইসলাম খান ও কনকচাঁপা।