আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দলের ভেতরে বিভেদ ও অনৈক্য দূর করতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে ঝিনাইদহ-৩ (কোটচাঁদপুর-মহেশপুর) আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থীরা একই মঞ্চে সমবেত হয়েছেন।

শনিবার (২৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় শহরের একটি রেস্টুরেন্টের সম্মেলন কক্ষে এক মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন সম্ভাব্য প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, কণ্ঠশিল্পী মনির খান, সাবেক সংসদ সদস্য শহিদুল ইসলাম মাস্টারের ছেলে মেহেদী হাসান রনি, ইঞ্জিনিয়ার মমিনুর রহমান ও কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা মনিরুজ্জামান খান শিমুল।

আরো পড়ুন:

বিএনপি এখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে: টুকু

ঝালকাঠিতে বাসের ধাক্কায় বিএনপি নেতা নাসিম আকন নিহত

সভায় ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট এম এ মজিদ, সাধারণ সম্পাদক জাহিদুজ্জামান মনা, বিএনপি নেতা আব্দুল মজিদ বিশ্বাস, মাহবুবুর রহমান শেখর, আসিফ ইকবাল মাখন, আশরাফুল ইসলাম পিন্টুসহ কোটচাঁদপুর ও মহেশপুর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিটের বিএনপি নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

সভায় সম্ভাব্য প্রার্থীরা অঙ্গীকার করেন, আসন্ন নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীক যিনি পাবেন, তার পক্ষেই সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবেন। তারা বলেন, প্রার্থী যেই হোন না কেন, তাকে বিজয়ী করতে সাংগঠনিকভাবে সর্বাত্মক ভূমিকা রাখা হবে।

নেতারা আশা প্রকাশ করেন, এই ঐক্য ও সংহতি আগামী নির্বাচনে ঝিনাইদহ-৩ আসনে বিএনপিকে শক্ত অবস্থানে নিয়ে যাবে।

ঢাকা/সোহাগ/বকুল 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব এনপ ঝ ন ইদহ ব এনপ

এছাড়াও পড়ুন:

ভেনেজুয়েলা নিয়ে ট্রাম্প কী লক্ষ্য অর্জন করতে চান

দুই মাস ধরে যুক্তরাষ্ট্র ক্যারিবীয় সাগরে কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড় সামরিক সমাবেশ ঘটাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র বলছে, মাদকের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য এ আয়োজন। কিন্তু ওয়াশিংটনের প্রকৃত উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে কারাকাসকে বার্তা দিতে চায়।

যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে ছোট ছোট নৌযানে হামলা চালিয়ে কয়েকজনকে হত্যা করেছে। এই হামলাগুলোকে ঘিরে লাতিন আমেরিকা অঞ্চলজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে। বিশেষজ্ঞরা প্রশ্ন তুলেছেন এর বৈধতা নিয়ে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকাণ্ড আসলে ইঙ্গিত দিচ্ছে—ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলা মাদুরোকে ভয় দেখাতে অভিযান চালানো হচ্ছে।

লন্ডনভিত্তিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান চ্যাথাম হাউসের লাতিন আমেরিকা-বিষয়ক সিনিয়র ফেলো ক্রিস্টোফার সাবাতিনি বলেন, এটি মূলত সরকার পরিবর্তনের প্রচেষ্টা। তারা হয়তো সরাসরি আগ্রাসনে যাবে না, বরং শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে বার্তা দিতে চায়।

সাবাতিনির মতে, এই সামরিক আয়োজন আসলে শক্তি প্রদর্শন। এর উদ্দেশ্য ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী ও মাদুরোর ঘনিষ্ঠ মহলে ভয় সৃষ্টি করা, যাতে তারা তাঁর বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প

সম্পর্কিত নিবন্ধ