মিরপুরে যুবলীগ নেতা নিখিলের সহযোগী রিপন গ্রেপ্তার
Published: 11th, February 2025 GMT
রাজধানীর মিরপুর এলাকায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে রিপন আহম্মেদ রিংকু (৩০) নামের একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার বিকেলে মিরপুর ২ নম্বর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশের ভাষ্য অনুযায়ী, রিপন আহম্মেদ ঢাকা-১৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন নিখিলের সহযোগী। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি যুবলীগের অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী।
রিপন আহম্মেদ ঢাকা-১৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন নিখিলের সঙ্গে থাকতেন.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: য বল গ
এছাড়াও পড়ুন:
মহানবী (সা.) কে নিয়ে কটূক্তি, ইবি কর্মকর্তা বরখাস্ত
মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে কটূক্তি করার অভিযোগে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) এক কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে কর্তৃপক্ষ। বরখাস্তকৃত কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক বিশ্ববিদ্যালয়ের আল হাদিস অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার।
বৃহস্পতিবার (১ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মনজুরুল হক স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশ থেকে বিষয়টি জানা গেছে।
অফিস আদেশে সূত্রে জানা যায়, আল-হাদীস অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার মোজাম্মেল হক মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে কটূক্তি করেন। বিষয়টি বিভিন্ন জাতীয় পত্র-পত্রিকায় ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ায় তার বিরুদ্ধে জনক্ষোভ সৃষ্টি হয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়।
আরো পড়ুন:
ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ইবিতে সাংবাদিককে হেনস্তা
ইবিতে ছুটি ছাড়াই কর্মস্থলে অনুপস্থিত সেই মোজাম্মেল
এছাড়া গত ২২ এপ্রিল থেকে বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় ও ২৮ এপ্রিল সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হরিণাকুন্ডু আমলী আদালত ঝিনাইদহে এ বিষয়ে মামলা রুজু হওয়ায় কর্মচারী দক্ষতা ও শৃঙ্খলা বিধির ৩ (জ) ৩.১৫ (খ) ধারা অনুযায়ী ২২ এপ্রিল হতে তাকে চাকরি হতে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। সাময়িক বরখাস্তকালীন তিনি বিধি অনুযায়ী জীবনধারণ ভাতা পাবেন।
মোজাম্মেল হক ঝিনাইদের হরিণাকুণ্ডু উপজেলার তাহেরহুদা ইউনিয়নের ভুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা। তিনি দীর্ঘদিন ধরে নবি-রাসুলদের নিয়ে কটূক্তি করে আসছিলেন বলে অভিযোগ গ্রামবাসীর। পরে তারা তাকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশের নিকট সোপর্দ করেন। পরে পুলিশ মৌখিক মুচলেকা নিয়ে তাকে ছেড়ে দেয়। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিভাগের কাছে তার বহিষ্কারের দাবি জানালে তদন্তে কমিটি গঠন করে বিভাগটি। এছাড়া শিক্ষার্থীরা তার বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও আন্দোলন করেন এবং কর্তৃপক্ষের কাছে শাস্তির দাবি জানান।
ঢাকা/তানিম/এসবি