রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ৫ টাকা মূল্যের ইয়াবা জব্দ করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উত্তর কার্যালয়। এ সময় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার ৪ জন হলেন— মো. নজরুল ইসলাম ওরফে সোহেল রানা, মো. আল মামুন, মোহাম্মদ ফারুক ওরফে ওমর ফারুক ও তানিয়া। 

শনিবার (২২ মার্চ) দুপুরে তেজগাঁও উত্তর কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক শওকত হোসেন জানান, গ্রেপ্তারদের কাছ থেকে ১ লাখ ৬০ হাজার পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়েছে। তারা বায়িং হাউস ও আবাসন ব্যবসার আড়ালে মাদকের রমরমা ব্যবসা করতো বলেও জানান তিনি। 

শওকত হোসেন বলেন, গোয়েন্দা সূত্রে জানতে পারি, এই চক্রটি আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় পাচারের উদ্যোগ নিয়েছে। এরপরই তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান পরিচালনা করা হয়। 

তাদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে উপপরিচালক (উত্তর) শামীম আহম্মেদসহ ঊর্ধ্বতন  কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। 

ঢাকা/মাকসুদ/এনএইচ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

যে সরকার মামলা প্রত্যাহার করেছে, তাকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছি, এটা অবিশ্বাস্য: আদালতে শওকত মাহমুদ

সরকার উৎখাতে বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে মিলে ষড়যন্ত্র করার অভিযোগে রমনা মডেল থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও জনতা পার্টি বাংলাদেশের মহাসচিব শওকত মাহমুদকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৫ দিনের রিমান্ডের অনুমতি দিয়েছেন আদালত। রিমান্ড শুনানিতে আদালতকে শওকত মাহমুদ বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে হওয়া ৭০ মামলার ৬০টি প্রত্যাহার করা হয়েছে। যে সরকার (অন্তবর্তী সরকার) আমাদের মামলা প্রত্যাহার করেছে, তাকে উৎখাতের জন্য ষড়যন্ত্র করেছি? এটা আমার জন্য অবিশ্বাস্য মনে হয়।’

ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফাহমিদা আক্তার আন্নার আদালতে বৃহস্পতিবার রিমান্ড আবেদন শুনানির সময় তিনি এই কথা বলেন।

গত ২০ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক এনায়েত করিম চৌধুরীর বিরুদ্ধে রমনা মডেল থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করা হয় এবং তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ৭ ডিসেম্বর এই মামলায় শওকত মাহমুদকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

আজ রিমান্ড শুনানির জন্য শওকত মাহমুদকে আদালতে এনে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হাজতখানায় রাখা হয়। দেড় ঘণ্টা পর তাঁকে সিএমএম আদালতে ওঠানো হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তাঁর ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন।

আদালতের হাজতখানা থেকে এজলাসে নেওয়া হচ্ছে শওকত মাহমুদ। ১১ ডিসেম্বর

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • যে সরকার মামলা প্রত্যাহার করেছে, তাকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছি, এটা অবিশ্বাস্য: আদালতে শওকত মাহমুদ
  • শওকত মাহমুদ ৫ দিনের রিমান্ডে