Samakal:
2025-06-16@19:56:31 GMT

সংগঠন চর্চার বিকল্প নেই

Published: 21st, April 2025 GMT

সংগঠন চর্চার বিকল্প নেই

রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলায় সুহৃদ সমাবেশের নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে। সম্প্রতি কালুখালী সরকারি কলেজ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এক সভায় রাকিবউদ্দিন খান মামুনকে আহ্বায়ক, রাশিদুল ইসলাম ও আনিসুর রহমানকে যুগ্ম আহ্বায়ক এবং স্বরূপ বিশ্বাসকে সদস্য সচিব করে এ কমিটি গঠিত হয়। কমিটি গঠন সভার সভাপতিত্ব করেন কালুখালী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আব্দুল হামিদ খান। এতে বক্তব্য দেন– রাজবাড়ী সুহৃদ উপদেষ্টা ও সরকারি আদর্শ মহিলা কলেজের সহকারী অধ্যাপক আহসান হাবীব, শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক হারুন অর রশীদ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব জাহিদ হোসেন, রাজবাড়ী সুহৃদ সভাপতি কমল কান্তি সরকার, রবিউল রবি প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন সমকালের রাজবাড়ী প্রতিনিধি সৌমিত্র শীল চন্দন। 
কালুখালী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল হামিদ খান বলেন, ভালো কিছু করার জন্য সংগঠন চর্চার বিকল্প নেই। নিজেদের গঠন করার এক অপূর্ব সুযোগ সাংগঠনিক চর্চা। এতে করে নিজেদের মধ্যে নেতৃত্বের গুণাবলি সৃষ্টি হয়। সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে নিজেকে মেলে ধরা যায়। সুহৃদরা কাজগুলোই করে থাকে। নবগঠিত কমিটির আহ্বায়ক রাকিবউদ্দিন খান মামুন কালুখালীতে সুহৃদ সমাবেশের কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন, কালুখালী সাংস্কৃতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে আর পিছিয়ে থাকবে না। সদস্যরা নিজেদের গড়ে তোলার সুযোগ পাবেন। 
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন– সৌরভ বিশ্বাস, বীথি আক্তার, মারুফা আক্তার, নূপুর আক্তার, জান্নাতুল ইসলাম বিনা, নয়ন মোল্লা, ওহিদুল শেখ, মুরাদ মোল্লা, সিয়াম হোসেন, মাহিম শেখ, অর্ণা সাহা, মৃদুলা আক্তার, টশি বিশ্বাস, সুস্মিতা বিশ্বাস প্রমুখ। 
আগামী তিন মাসের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হবে বলে সভায় জানানো হয়। 
সমন্বয়ক সুহৃদ সমাবেশ, রাজবাড়ী

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: স হ দ সম ব শ সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

অধ্যাপক ইউনূস প্রধান উপদেষ্টা থাকাকালে তাঁর ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্বের উল্টো যাত্রা ঘটল: অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের ‘থ্রি জিরো’ (তিন শূন্য) তত্ত্ব সমর্থন করেন অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। কিন্তু অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের শাসনামলে তার উল্টো যাত্রা হচ্ছে মন্তব্য করে তিনি বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে তিনি থাকা অবস্থায় তাঁর থ্রি জিরো তত্ত্বের যে উল্টো যাত্রাটা ঘটল, এটা তাঁর খেয়াল করা দরকার। আমরা চাই, থ্রি জিরো তত্ত্বটাই অগ্রসর হোক।’

সোমবার বিকেলে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলোর কার্যালয়ে এক গোলটেবিল বৈঠকে অংশ নিয়ে আনু মুহাম্মদ এ কথা বলেন। ‘রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তর যেভাবে হতে পারে’ শিরোনামে যৌথভাবে এ বৈঠকের আয়োজন করে ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) ও প্রথম আলো।

বৈঠকে অর্থনীতির অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের “থ্রি জিরো” (তিন শূন্য) তত্ত্ব সারা পৃথিবীতে পরিচিত। আমি এটা খুবই সমর্থন করি যে শূন্য কার্বন নিঃসরণ, শূন্য বেকারত্ব ও শূন্য দারিদ্র্য। কিন্তু পুরো যাত্রাটা তো হচ্ছে উল্টো দিকে। অধ্যাপক ইউনূসের একটা সুযোগ ছিল যে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে থ্রি জিরো তত্ত্বের বাস্তবায়নের একটা মডেল হিসেবে বাংলাদেশকে দাঁড় করানোর কিছু চেষ্টা করা। কিন্তু আমরা দেখছি, কীভাবে কার্বন নিঃসরণ আরও বাড়ে, সেটার একটা চেষ্টা চলছে। গত ১০ মাসে লক্ষাধিক বেকারত্ব বেড়েছে শুধু কারখানা বন্ধ করার কারণে আর দারিদ্র্য বেড়েছে ২৫ থেকে ৩০ লাখ। প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে তিনি থাকা অবস্থায় তাঁর থ্রি জিরো তত্ত্বের যে উল্টো যাত্রাটা ঘটল, এটা তো তাঁর একটু খেয়াল করা দরকার। এতে তো আমরা খুশি না। আমরা তো চাই যে থ্রি জিরো তত্ত্বটাই অগ্রসর হোক।’

‘রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তর যেভাবে হতে পারে’ শীর্ষক গোলটেবিলে আলোচকদের একাংশ। সোমবার বিকেলে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো কার্যালয়ে

সম্পর্কিত নিবন্ধ