জুলাই আন্দোলনে এক শহীদের মেয়ের আত্মহত্যার ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে মামলা হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু।

আজ রোববার বিকেলে ‘জন আকাঙ্ক্ষার বাংলাদেশ’–এর ছয় বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। এবি পার্টির উদ্যোগে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। দলটি গঠনের লক্ষ্যে ২০১৯ সালের এই দিনে জন আকাঙ্ক্ষার বাংলাদেশ নামের প্ল্যাটফর্ম গঠন করা হয়।

আজকের অনুষ্ঠানে মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে শহীদ হওয়া এক বাবার মেয়ে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়েছেন। এটি সবার জন্য লজ্জার। প্রত্যেককে এই হত্যা কুরে কুরে খাচ্ছে। এই আত্মহত্যার দায় অন্তর্বর্তী সরকারের। এই সরকারের বিরুদ্ধে মামলা হওয়া উচিত।

এবি পার্টির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ডা.

ওহাব মিনারের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন রানার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জুবায়ের আহমেদ ভূঁইয়া, এ বি এম খালিদ হাসান, নাসরিন সুলতানা, সানি আবদুল হক, শ্যাডো অ্যাফেয়ার্স বিষয়ক সম্পাদক আব্বাস ইসলাম খান নোমান প্রমুখ।

আরও পড়ুনশহীদ বাবার পাশেই কলেজছাত্রীকে দাফনের প্রস্তুতি, কবর খুঁড়ছেন বৃদ্ধ দাদা৬ ঘণ্টা আগে

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন এবি যুব পার্টির সদস্যসচিব হাদিউজ্জামান খোকন, ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্যসচিব সেলিম খান, ব্যাংকিং ও বেসরকারি খাত উন্নয়নবিষয়ক সহসম্পাদক হাবিবুর রহমান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম সদস্যসচিব বারকাজ নাসির আহমাদ প্রমুখ।

আরও পড়ুনজুলাই আন্দোলনে শহীদের মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার১৯ ঘণ্টা আগে

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: অন ষ ঠ ন সরক র র

এছাড়াও পড়ুন:

বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’

আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।

পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’

শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ