শ্রমিক দিবস উপলক্ষে সিদ্ধিরগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের র্যালি
Published: 1st, May 2025 GMT
সিদ্ধিরগঞ্জে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে র্যালি আয়োজন করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল। বৃহস্পতিবার (১ মে) সকাল সাড়ে ১০টায় নীট কনসার্নের সামনে থেকে র্যালিটি শুরু হয়ে নবীগঞ্জ ঘাটে গিয়ে শেষ হয়। র্যালিতে নেতৃত্ব দেন সিদ্ধিরগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সদস্য সচিব মো. আমিনুল ইসলাম শিপলু।
এতে আরও উপস্থিত ছিলেন থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মো.
র্যালি শেষে এক সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে মো. আমিনুল ইসলাম শিপলু বলেন, ‘আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে আবুল কাউসার আশার নির্দেশনায় ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের পক্ষ থেকে এই আয়োজনটি করা হয়েছে।
আমার শ্রমিক ভাইদের দাবি আদায়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সব সময় কাজ করে যাবে। শ্রমিকদের ন্যায্য দাবি আদায়ে আমরা কখনও পিছপা হবো না।’
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ স দ ধ রগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট সময়কালে ফ্যাসিবাদী শক্তি নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে পারে, এসবির প্রতিবেদন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে কর্মসূচি পালনকালে ফ্যাসিবাদী শক্তি অনলাইন-অফলাইনে প্রচারণা চালিয়ে সারা দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে পারে বলে আশঙ্কা করছে পুলিশের বিশেষ শাখা (এসবি)।
গতকাল সোমবার এসবির এক প্রতিবেদনে এমন আশঙ্কার কথা বলা হয়েছে। প্রতিবেদনটি পুলিশের সব বিভাগকে পাঠিয়ে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দিয়েছে এসবি। এসবির একটি সূত্র প্রথম আলোকে এই প্রতিবেদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ঐতিহাসিক জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সরকার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও ফ্যাসিবাদবিরোধী সামাজিক সংগঠনগুলো ১ জুলাই থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে। এই ধারাবাহিকতায় ২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত কর্মসূচি পালনের সময়কাল বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ে কর্মসূচি পালনকে কেন্দ্র করে বিতাড়িত ফ্যাসিবাদী শক্তি অনলাইন-অফলাইনে প্রচারণা চালিয়ে দেশব্যাপী নৈরাজ্য সৃষ্টি, ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির কর্মসূচিতে বাধা প্রদানসহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটানোর অপচেষ্টা চালাতে পারে।
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাসহ সরকারি-বেসরকারি সম্পত্তি ও জানমাল রক্ষায় পুলিশের বিভিন্ন বিভাগকে কয়েকটি নির্দেশনা দিয়েছে এসবি।
নির্দেশনাগুলো হলো ২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা। ৮ আগস্ট পর্যন্ত নিয়মিত সন্দেহজনক ব্যক্তিসহ মোটরসাইকেল, মাইক্রোবাস ও অন্যান্য যানবাহন তল্লাশি করা। বাস টার্মিনাল, লঞ্চঘাট, রেলস্টেশন ও বিমানবন্দরের পার্শ্ববর্তী এলাকায় বিশেষ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। গ্রেপ্তারি পরোয়ানা তামিল অভিযান পরিচালনা করা। মোবাইল প্যাট্রোল জোরদার করা। গুজব রোধে সাইবার পেট্রোলিং কার্যক্রম অব্যাহত রাখাসহ গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি করা।
এ ছাড়া কোনো অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটার আশঙ্কা থাকলে তা তাৎক্ষণিকভাবে এসবিকে অবহিত করার কথাও বলা হয়েছে।